বন্ধ থাকবে শপিংমল, নিত্যপণ্যের বেচাকেনা ৮ ঘণ্টা
- আপডেট: ০৪:২৫:৩৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ৪ এপ্রিল ২০২১
- / ৪১৭১ বার দেখা হয়েছে
করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে ৫ থেকে ১১ এপ্রিল পর্যন্ত বিভিন্ন শর্তে সার্বিক কার্যাবলী ও চলাচলে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে সরকার। এই সাতদিন শপিংমলসহ অন্যান্য দোকান বন্ধ থাকবে। তবে কাঁচাবাজার ও নিত্যপণ্যের দ্রব্যাদি সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত এই আট ঘণ্টা উন্মুক্ত স্থানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে কেনাবেচা করা যাবে বলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের লকডাউন ঘোষণার আদেশে জানানো হয়েছে।
৫ এপ্রিল (সোমবার) ভোর ৬টা থেকে ১১ এপ্রিল রাত ১২টা পর্যন্ত প্রতিপালনের জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের প্রজ্ঞাপনে ১১টি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়, শপিংমলসহ অন্যান্য দোকান বন্ধ থাকবে। তবে দোকান, পাইকারি ও খুচরা পণ্য অনলাইনের মাধ্যমে কেনাবেচা করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে অবশ্যই সর্বাবস্থায় কর্মচারীদের মধ্যে আবশ্যিক স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে এবং কোনো ক্রেতা সশরীরে যেতে পারবেন না।
অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: বিজনেসজার্নাল–বিজনেসজার্নাল.বিডি
এতে আরও বলা হয়, কাঁচাবাজার এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত উন্মুক্ত স্থানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে কেনা-বেচা করা যাবে। বাজার কর্তৃপক্ষ/স্থানীয় প্রশাসন বিষয়টি নিশ্চিত করবে।
এসব নিয়ম অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে জানিয়ে আদেশে বলা হয়েছে, সারাদেশে জেলা ও মাঠ প্রশাসন এসব নির্দেশনা বাস্তবায়নের কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করবে এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিয়মিত টহল জোরদার করবে।
বিজনেসজার্নাল/ঢাকা/এনইউ
আরও পড়ুন:
- কেয়া কসমেটিকসের ক্যাটাগরি পরিবর্তন
- পূবালী ব্যাংকের বোর্ড সভা ১২ এপ্রিল
- দুর্দিনেও ভাগ্যবান ৬ কোম্পানি
- করের আওতা বাড়লে হার কমানো সম্ভব
- নাগরিকের চলাফেরার অধিকার নিয়ন্ত্রণ অসাংবিধানিক: হাইকোর্ট
- জীবনের চেয়ে জীবিকা বড় নয় : কাদের
- পুঁজিবাজারে উদ্বেগ আতঙ্কে বড় ঝাঁকুনি
- লকডাউন মানতে প্রধানমন্ত্রীর কঠোর নির্দেশ
- আসলামুল হকের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর শোক
- মোটর সাইকেল চালকরা থালা বাটি নিয়ে রাস্তায়
- আড়াই ঘণ্টায় লেনদেন ২৭৪ কোটি টাকা
- লকডাউনেও চলবে বইমেলা
- সীমিত পরিসরে খোলা থাকবে ব্যাংক
- বিক্রেতা সংকটে দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স
- সিএসইতে লেনদেনের ১৯ মিনিট ‘গায়েব’, জানেন না এমডি
- ৩১ প্রতিষ্ঠানকে ৬৭ লাখ টাকার ভ্যাট মওকুফ