১১:১২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪

উভয় বাজারে মূলধন বেড়েছে ৪ হাজার কোটি টাকার বেশি

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৬:১২:০৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ জুন ২০২১
  • / ৪১৫১ বার দেখা হয়েছে

ফাইল ফটো

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: নভেল করোনাভাইরাসের ক্রমবর্ধমান সংক্রমণে লাগাম টানতে সরকারের জারি করা বিধিনিষেধের মধ্যেই স্বাভাবিক লেনদেন চলছে দেশের পুঁজিবাজারে। স্বাভাবিক লেনদেনের মাধ্যমে সপ্তাহ শেষে উভয় এক্সচেঞ্জের সবগুলো সূচক ও লেনদেনের সঙ্গে বাজার মূলধন বেড়েছে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার বেশি। সেই সঙ্গে উভয় এক্সচেঞ্জে সপ্তাহজুড়ে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশির ভাগ শেয়ারদর বেড়েছে।

বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, গত সপ্তাহে লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইর বাজার মূলধন ছিল ৫ লাখ ৮ হাজার ১৩৪ কোটি ৮২ লাখ ৪৭ হাজার ১০১ টাকা। যা সপ্তাহজুড়ে লেনদেন শেষে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ১০ হাজার ৬৩৮ কোটি ৭৬ লাখ ১৮ হাজার ৩৮৫ টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহ শেষে পাঁচ কার্যদিবসে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ২ হাজার ৫০৩ কোটি ৯৩ লাখ ৭১ হাজার ২৮৪ টাকা বা দশমিক ৪৯ শতাংশ।

বাজার মূলধন বাড়লেও গত সপ্তাহে ডিএসইতে টাকার অংকে মোট লেনদেন কমেছে। গত সপ্তাহে পাঁচ কার্যদিবসে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৯ হাজার ৫২৪ কোটি ২৯ লাখ ১৮ হাজার ৮১৭ টাকা। যেখানে তার আগের সপ্তাহে পাঁচ কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৯ হাজার ৭৯৮ কোটি ৬৭ লাখ ৯৮ হাজার ২৫৫ টাকা। সে হিসাবে টাকার অংকে ডিএসইর মোট লেনদেন কমেছে ২৭৪ কোটি ৩৮ লাখ ৭৯ হাজার ৪৩৮ টাকা বা ২ দশমিক ৮০ শতাংশ। একই সঙ্গে গত সপ্তাহে টাকার অংকে ডিএসইর গড় লেনদেনও কমেছে। গত সপ্তাহে পাঁচ কার্যদিবসে ডিএসইর গড় লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৯০৪ কোটি ৮৫ লাখ ৮৩ হাজার ৭৬৩ টাকা। যা তার আগের সপ্তাহে পাঁচ কার্যদিবসে ছিল ১ হাজার ৯৫৯ কোটি ৭৩ লাখ ৫৯ হাজার ৬৫১ টাকা। সে হিসেবে গত সপ্তাহে ডিএসইর গড় লেনদেন কমেছে ৫৪৮ কোটি ৭৭ লাখ ৫ হাজার ৮৮৮ টাকা বা ২ দশমিক ৮০ শতাংশ।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৪০ দশমিক শূন্য ৮ পয়েন্ট বা দশমিক ৬৬ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৯২ দশমিক ৮৪ পয়েন্টে, যা আগের সপ্তাহ শেষে ছিল ৬ হাজার ৫২ দশমিক ৭৬ পয়েন্টে। নির্বাচিত কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ সপ্তাহের ব্যবধানে ২ দশমিক ৪৭ পয়েন্ট বা দশমিক ১১ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ১৯৯ দশমিক ৫৩ পয়েন্টে, যা আগের সপ্তাহ শেষে ছিল ২ হাজার ১৯৭ দশমিক শূন্য ৬ পয়েন্টে। ডিএসইর শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস ১০ দশমিক ৯৩ পয়েন্ট বা দশমিক ৮৫ শতংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৩০১ দশমিক ৮৬ পয়েন্টে, যা আগের সপ্তাহে ছিল ১ হাজার ২৯০ দশমিক ৯৩ পয়েন্টে।

গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৯ কোম্পানি, মিউচুয়াল ফান্ড ও করপোরেট বন্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২২৪টির, কমেছে ১৪০টির, অপরিবর্তিত রয়েছে ১১টির আর লেনদেন হয়নি ৪টির।

খাতভিত্তিক লেনদেনচিত্রে দেখা যায়, গত সপ্তাহে ডিএসইর মোট লেনদেনের ২০ দশমিক ৬০ শতাংশ দখলে নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছে বস্ত্র খাত। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৪ দশমিক ১০ শতাংশ দখলে নিয়েছে সাধারণ বীমা খাত। ১২ শতাংশ লেনদেনের ভিত্তিতে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে বিবিধ খাত। ১০ দশমিক ১০ শতাংশ লেনদেনের ভিত্তিতে চতুর্থ অবস্থানে ছিল প্রকৌশল খাতের। আর ৮ দশমিক ৮০ শতাংশ লেনদেনের ভিত্তিতে পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে ব্যাংক খাত।

দেশের আরেক পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গত সপ্তাহে লেনদেন শুরুর আগে বাজার মূলধন ছিল ৪ লাখ ৩৩ হাজার ৬৭০ কোটি ৬৩ লাখ ১০ হাজার টাকা। যা সপ্তাহজুড়ে লেনদেন শেষে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৩৫ হাজার ৬৬৯ কোটি ৮৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহ শেষে পাঁচ কার্যদিবসে সিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ১ হাজার ৯৯৯ কোটি ২৫ লাখ ৪০ হাজার টাকা বা দশমিক ৪৬ শতাংশ।

গত সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ১৮ দশমিক ২৪ পয়েন্ট। যা সপ্তাহ শেষে অবস্থান করছে ১৮ দশমিক ৩৫ পয়েন্টে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে দশমিক ১১ পয়েন্ট বা দশমিক ৬০ শতাংশ। এদিকে ডিএসইতে সাপ্তাহিক লেনদেনে শীর্ষ ১০টি কোম্পানির সপ্তাহজুড়ে মোট ৫১ কোটি ৫৭ লাখ ৩৪ হাজার ৮২৫টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে। যার মূলধন হচ্ছে ২ হাজার ৩০৯ কোটি ৪১ লাখ ১১ হাজার টাকা।

গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে পাঁচে ছিল:- বাংলাদেশ এক্সপোর্ট ইমপোর্ট কোম্পানি (বেক্সিমকো), পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, ন্যাশনাল ফিড মিল লিমিটেড, ম্যাকসন্স স্পিনিং মিলস লিমিটেড ও মালেক স্পিনিং মিলস লিমিটেড।

সিএসইতে গত সপ্তাহের পাঁচ কার্যদিবসে মোট লেনদেন হয়েছে ৫৬০ কোটি ৮৭ লাখ ৬২ হাজার ৮৮৯ টাকার। আগের সপ্তাহের পাঁচ কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৪৪৪ কোটি ৮৪ লাখ ৮ হাজার ২৩২ টাকার। সেই হিসাবে সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ১১৬ কোটি ৩ লাখ ৫৪ হাজার ৬৫৭ কোটি টাকা বা ২৬ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ।

গত সপ্তাহে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৮৬ দশমিক ৩৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৬৫৭ দশমিক ২৬ পয়েন্টে, যা আগের সপ্তাহে ছিল ১৭ হাজার ৫৭০ দশমিক ৯৩ পয়েন্টে। আলোচ্য সময়ে সিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৩৭টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৯২টির, কমেছে ১৩৫টির, অপরিবর্তিত রয়েছে ১০টির।

ঢাকা/এনইউ

আরও পড়ুন:

শেয়ার করুন

x
English Version

উভয় বাজারে মূলধন বেড়েছে ৪ হাজার কোটি টাকার বেশি

আপডেট: ০৬:১২:০৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ জুন ২০২১

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: নভেল করোনাভাইরাসের ক্রমবর্ধমান সংক্রমণে লাগাম টানতে সরকারের জারি করা বিধিনিষেধের মধ্যেই স্বাভাবিক লেনদেন চলছে দেশের পুঁজিবাজারে। স্বাভাবিক লেনদেনের মাধ্যমে সপ্তাহ শেষে উভয় এক্সচেঞ্জের সবগুলো সূচক ও লেনদেনের সঙ্গে বাজার মূলধন বেড়েছে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার বেশি। সেই সঙ্গে উভয় এক্সচেঞ্জে সপ্তাহজুড়ে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশির ভাগ শেয়ারদর বেড়েছে।

বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, গত সপ্তাহে লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইর বাজার মূলধন ছিল ৫ লাখ ৮ হাজার ১৩৪ কোটি ৮২ লাখ ৪৭ হাজার ১০১ টাকা। যা সপ্তাহজুড়ে লেনদেন শেষে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ১০ হাজার ৬৩৮ কোটি ৭৬ লাখ ১৮ হাজার ৩৮৫ টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহ শেষে পাঁচ কার্যদিবসে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ২ হাজার ৫০৩ কোটি ৯৩ লাখ ৭১ হাজার ২৮৪ টাকা বা দশমিক ৪৯ শতাংশ।

বাজার মূলধন বাড়লেও গত সপ্তাহে ডিএসইতে টাকার অংকে মোট লেনদেন কমেছে। গত সপ্তাহে পাঁচ কার্যদিবসে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৯ হাজার ৫২৪ কোটি ২৯ লাখ ১৮ হাজার ৮১৭ টাকা। যেখানে তার আগের সপ্তাহে পাঁচ কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৯ হাজার ৭৯৮ কোটি ৬৭ লাখ ৯৮ হাজার ২৫৫ টাকা। সে হিসাবে টাকার অংকে ডিএসইর মোট লেনদেন কমেছে ২৭৪ কোটি ৩৮ লাখ ৭৯ হাজার ৪৩৮ টাকা বা ২ দশমিক ৮০ শতাংশ। একই সঙ্গে গত সপ্তাহে টাকার অংকে ডিএসইর গড় লেনদেনও কমেছে। গত সপ্তাহে পাঁচ কার্যদিবসে ডিএসইর গড় লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৯০৪ কোটি ৮৫ লাখ ৮৩ হাজার ৭৬৩ টাকা। যা তার আগের সপ্তাহে পাঁচ কার্যদিবসে ছিল ১ হাজার ৯৫৯ কোটি ৭৩ লাখ ৫৯ হাজার ৬৫১ টাকা। সে হিসেবে গত সপ্তাহে ডিএসইর গড় লেনদেন কমেছে ৫৪৮ কোটি ৭৭ লাখ ৫ হাজার ৮৮৮ টাকা বা ২ দশমিক ৮০ শতাংশ।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৪০ দশমিক শূন্য ৮ পয়েন্ট বা দশমিক ৬৬ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৯২ দশমিক ৮৪ পয়েন্টে, যা আগের সপ্তাহ শেষে ছিল ৬ হাজার ৫২ দশমিক ৭৬ পয়েন্টে। নির্বাচিত কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ সপ্তাহের ব্যবধানে ২ দশমিক ৪৭ পয়েন্ট বা দশমিক ১১ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ১৯৯ দশমিক ৫৩ পয়েন্টে, যা আগের সপ্তাহ শেষে ছিল ২ হাজার ১৯৭ দশমিক শূন্য ৬ পয়েন্টে। ডিএসইর শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস ১০ দশমিক ৯৩ পয়েন্ট বা দশমিক ৮৫ শতংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৩০১ দশমিক ৮৬ পয়েন্টে, যা আগের সপ্তাহে ছিল ১ হাজার ২৯০ দশমিক ৯৩ পয়েন্টে।

গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৯ কোম্পানি, মিউচুয়াল ফান্ড ও করপোরেট বন্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২২৪টির, কমেছে ১৪০টির, অপরিবর্তিত রয়েছে ১১টির আর লেনদেন হয়নি ৪টির।

খাতভিত্তিক লেনদেনচিত্রে দেখা যায়, গত সপ্তাহে ডিএসইর মোট লেনদেনের ২০ দশমিক ৬০ শতাংশ দখলে নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছে বস্ত্র খাত। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৪ দশমিক ১০ শতাংশ দখলে নিয়েছে সাধারণ বীমা খাত। ১২ শতাংশ লেনদেনের ভিত্তিতে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে বিবিধ খাত। ১০ দশমিক ১০ শতাংশ লেনদেনের ভিত্তিতে চতুর্থ অবস্থানে ছিল প্রকৌশল খাতের। আর ৮ দশমিক ৮০ শতাংশ লেনদেনের ভিত্তিতে পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে ব্যাংক খাত।

দেশের আরেক পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গত সপ্তাহে লেনদেন শুরুর আগে বাজার মূলধন ছিল ৪ লাখ ৩৩ হাজার ৬৭০ কোটি ৬৩ লাখ ১০ হাজার টাকা। যা সপ্তাহজুড়ে লেনদেন শেষে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৩৫ হাজার ৬৬৯ কোটি ৮৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহ শেষে পাঁচ কার্যদিবসে সিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ১ হাজার ৯৯৯ কোটি ২৫ লাখ ৪০ হাজার টাকা বা দশমিক ৪৬ শতাংশ।

গত সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ১৮ দশমিক ২৪ পয়েন্ট। যা সপ্তাহ শেষে অবস্থান করছে ১৮ দশমিক ৩৫ পয়েন্টে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে দশমিক ১১ পয়েন্ট বা দশমিক ৬০ শতাংশ। এদিকে ডিএসইতে সাপ্তাহিক লেনদেনে শীর্ষ ১০টি কোম্পানির সপ্তাহজুড়ে মোট ৫১ কোটি ৫৭ লাখ ৩৪ হাজার ৮২৫টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে। যার মূলধন হচ্ছে ২ হাজার ৩০৯ কোটি ৪১ লাখ ১১ হাজার টাকা।

গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে পাঁচে ছিল:- বাংলাদেশ এক্সপোর্ট ইমপোর্ট কোম্পানি (বেক্সিমকো), পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, ন্যাশনাল ফিড মিল লিমিটেড, ম্যাকসন্স স্পিনিং মিলস লিমিটেড ও মালেক স্পিনিং মিলস লিমিটেড।

সিএসইতে গত সপ্তাহের পাঁচ কার্যদিবসে মোট লেনদেন হয়েছে ৫৬০ কোটি ৮৭ লাখ ৬২ হাজার ৮৮৯ টাকার। আগের সপ্তাহের পাঁচ কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৪৪৪ কোটি ৮৪ লাখ ৮ হাজার ২৩২ টাকার। সেই হিসাবে সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ১১৬ কোটি ৩ লাখ ৫৪ হাজার ৬৫৭ কোটি টাকা বা ২৬ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ।

গত সপ্তাহে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৮৬ দশমিক ৩৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৬৫৭ দশমিক ২৬ পয়েন্টে, যা আগের সপ্তাহে ছিল ১৭ হাজার ৫৭০ দশমিক ৯৩ পয়েন্টে। আলোচ্য সময়ে সিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৩৭টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৯২টির, কমেছে ১৩৫টির, অপরিবর্তিত রয়েছে ১০টির।

ঢাকা/এনইউ

আরও পড়ুন: