০৪:০৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ মে ২০২৪

কেমন ছিল প্রথম আইফোন?

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১১:৩১:১৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৯ ফেব্রুয়ারী ২০২২
  • / ৪১৬০ বার দেখা হয়েছে

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: দুনিয়ার সামনে স্টিভ জোবস ২০০৭ সালের ৯ জানুয়ারি প্রথম আইফোন নিয়ে এসেছিলেন। এ যুগান্তকারী স্মার্ট-ফোন অ্যাপেল আইফোন নামে তখন বাজারে এসেছিল। টাচ-স্ক্রিন আইপডের সঙ্গেই এই ডিভাইস, ইন্টারনেট কমিউনিকেটর ও মোবাইল হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছিল। এর পরের ইতিহাস কারোরই অজানা নয়।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

প্রথম আইফোনে টুজি কানেক্টিভিটি দিয়েছিল অ্যাপেল। সেই সময় ব্ল্যাকবেরি ও নোকিয়া স্মার্ট-ফোনে থ্রিজি কানেক্টিভিটি সঙ্গেই কোয়ার্টি কি-বোর্ড পাওয়া যেত। তবে প্রথম আইফোনে ছিল ২.৪ গিগাহার্জ ওয়াইফাই সাপোর্ট।

এদিকে প্রথম আইফোনে ব্যবহার করা হয়েছিল, একটি ২ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা। এই ক্যামেরা দিয়ে শুধুমাত্র ছবি তোলা যেত। ভিডিও রেকর্ডিংয়ের সুযোগ ছিলনা। আইফোন 4 এ প্রথম সেলফি ক্যামেরা দেখা গিয়েছিল। সেই সময় অন্যান্য সব ফোনে রিমুভেবল ব্যাটারি ব্যবহার হলেও আইফোনের ব্যাটারি খোলার কোন সুযোগ ছিল না। আজও সব আইফোনে একই মন্ত্র ব্যবহার করেছে অ্যাপেল।এখন প্রায় সকলেই ব্লুটুথ হেডসেট ব্যবহার করলেও ,অনেকেই জানেন না ২০০৭ সালে ব্লুটুথ হেডসেট তৈরি করেছিল অ্যাপেল। আইফোনের সঙ্গে কানেক্ট করে এই হেডসেটের মাধ্যমে ভয়েস কলসহ গানও শোনা যেত। পরে এয়ারপোডের হাত ধরে বাজারে আসে কোম্পানির প্রথম ব্লুটুথ হেডসেট।

সেই সময় সব ফোনে মেমোরি কার্ড ব্যবহারের স্লট থাকলেও আইফোন থেকে তা বাদ গিয়েছিল। ২০০৭ সাল থেকে এখনও পর্যন্ত কোন আইফোনেই স্টোরেজ বাড়ানোর সুযোগ পাওয়া যায়নি। প্রথম আইফোন লঞ্চের সময়, সেই ফোনে কোন অ্যাপ স্টোর ছিল না। অর্থাৎ ফোন কেনার সময় যে যে অ্যাপ ইন্সটল ছিল ,তাই ব্যবহার করা যেত।

আইফোন ৩জি লঞ্চের সময় অ্যাপ স্টোর আত্মপ্রকাশ করে।এছাড়া লঞ্চের আগে অ্যাপেল ছিল একটি কম্পিউটার কোম্পানি, আইফোন লঞ্চের পরে তা একটি স্মার্টফোন কোম্পানিতে পরিণত হয়। কোম্পানিটি এখনও কম্পিউটার বিক্রি করলেও এই মুহূর্তে অ্যাপেলের প্রধান ব্যবসা স্মার্টফোন বিক্রি।

 

ঢাকা/বিএইচ

শেয়ার করুন

x

কেমন ছিল প্রথম আইফোন?

আপডেট: ১১:৩১:১৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৯ ফেব্রুয়ারী ২০২২

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: দুনিয়ার সামনে স্টিভ জোবস ২০০৭ সালের ৯ জানুয়ারি প্রথম আইফোন নিয়ে এসেছিলেন। এ যুগান্তকারী স্মার্ট-ফোন অ্যাপেল আইফোন নামে তখন বাজারে এসেছিল। টাচ-স্ক্রিন আইপডের সঙ্গেই এই ডিভাইস, ইন্টারনেট কমিউনিকেটর ও মোবাইল হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছিল। এর পরের ইতিহাস কারোরই অজানা নয়।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

প্রথম আইফোনে টুজি কানেক্টিভিটি দিয়েছিল অ্যাপেল। সেই সময় ব্ল্যাকবেরি ও নোকিয়া স্মার্ট-ফোনে থ্রিজি কানেক্টিভিটি সঙ্গেই কোয়ার্টি কি-বোর্ড পাওয়া যেত। তবে প্রথম আইফোনে ছিল ২.৪ গিগাহার্জ ওয়াইফাই সাপোর্ট।

এদিকে প্রথম আইফোনে ব্যবহার করা হয়েছিল, একটি ২ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা। এই ক্যামেরা দিয়ে শুধুমাত্র ছবি তোলা যেত। ভিডিও রেকর্ডিংয়ের সুযোগ ছিলনা। আইফোন 4 এ প্রথম সেলফি ক্যামেরা দেখা গিয়েছিল। সেই সময় অন্যান্য সব ফোনে রিমুভেবল ব্যাটারি ব্যবহার হলেও আইফোনের ব্যাটারি খোলার কোন সুযোগ ছিল না। আজও সব আইফোনে একই মন্ত্র ব্যবহার করেছে অ্যাপেল।এখন প্রায় সকলেই ব্লুটুথ হেডসেট ব্যবহার করলেও ,অনেকেই জানেন না ২০০৭ সালে ব্লুটুথ হেডসেট তৈরি করেছিল অ্যাপেল। আইফোনের সঙ্গে কানেক্ট করে এই হেডসেটের মাধ্যমে ভয়েস কলসহ গানও শোনা যেত। পরে এয়ারপোডের হাত ধরে বাজারে আসে কোম্পানির প্রথম ব্লুটুথ হেডসেট।

সেই সময় সব ফোনে মেমোরি কার্ড ব্যবহারের স্লট থাকলেও আইফোন থেকে তা বাদ গিয়েছিল। ২০০৭ সাল থেকে এখনও পর্যন্ত কোন আইফোনেই স্টোরেজ বাড়ানোর সুযোগ পাওয়া যায়নি। প্রথম আইফোন লঞ্চের সময়, সেই ফোনে কোন অ্যাপ স্টোর ছিল না। অর্থাৎ ফোন কেনার সময় যে যে অ্যাপ ইন্সটল ছিল ,তাই ব্যবহার করা যেত।

আইফোন ৩জি লঞ্চের সময় অ্যাপ স্টোর আত্মপ্রকাশ করে।এছাড়া লঞ্চের আগে অ্যাপেল ছিল একটি কম্পিউটার কোম্পানি, আইফোন লঞ্চের পরে তা একটি স্মার্টফোন কোম্পানিতে পরিণত হয়। কোম্পানিটি এখনও কম্পিউটার বিক্রি করলেও এই মুহূর্তে অ্যাপেলের প্রধান ব্যবসা স্মার্টফোন বিক্রি।

 

ঢাকা/বিএইচ