১১:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ মে ২০২৪

চেক নগদায়ন শর্তে কুপোকাত পুঁজিবাজার

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৩:৩৮:১৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ অক্টোবর ২০২২
  • / ৪৩০৬ বার দেখা হয়েছে

ফাইল ফটো

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: আজ মঙ্গলবাল (১৮ অক্টোবর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। টানা চার দিনের পতনে পুঁজিবাজার। বিনিয়োগকারীদের মতে এ পতনের উল্লেখযোগ্য কারণ হলো চেক নগদায়নের শর্ত। এ শর্তের ফলে বিনিয়োগকারীদের লেনদেনের পরিমাণ কমেছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

সিকিউরিটিজ হাউজের গ্রাহকদের জমাকৃত চেক নগদায়ন না হওয়া পর্যন্ত শেয়ার কেনা যাবে না মর্মে নির্দেশনা দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। আর এ নির্দেশনার পরপরই পুঁজিবাজারের লেনদেনে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। বিএসইসি মঙ্গলবার ১১ অক্টোবর দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সকল সদস্যদের কাছে এই সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা দিয়েছে। 

বিএসইসির বেঁধ দেয়া শর্ত প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে বিএসইসি ও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) চিঠি দিয়েছে দুটি স্টেকহোল্ডার সংগঠন। সংগঠন দুটি হচ্ছে- পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহীদের প্ল্যাটফরম সিইও ফোরাম এবং ডিএসই ব্রোকারেজ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিবিএ)।

ডিবিএ’র প্রেসিডেন্ট রিচার্ড ডি’ রোজারিও চিঠিতে উল্লেখ করেছেন, গত ৬ ডিসেম্বর ২০১০ সালের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ডিএসই কমিশনের নির্দেশনা যথাযথভাবে পরিপালনের জন্য প্রত্যেক ট্রেকহোল্ডারকে গ্রাহকের জমাকৃত চেক নগদায়নের পর ক্রয়াদেশ বাস্তবায়ন করার জন্য নির্দেশ প্রদান করে। সেই নির্দেশনাটি তৎকালীন কমিশন জারি করার পর পুঁজিবাজারে নেতিবাচক প্রভাবের ফলে মাত্র দুইদিনের মাথায় অর্থাৎ ৮ ডিসেম্বর তা স্থগিত করে দেওয়া হয়। এ আদেশের ফলে পূর্বের ন্যায় পুঁজিবাজারে দীর্ঘমেয়াদী নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

এ ছাড়া ডিবিএ’র চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়, আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে গ্রাহকের চেক নগদায়নের রিয়েল টাইম ব্যাংকিং ব্যবস্থা না থাকায়, গ্রাহক চেক জমাদানের মাধ্যমে শেয়ার ক্রয় করার প্রচলন বহু আগে থেকেই চলমান রয়েছে। এই প্রক্রিয়ায় ব্রোকারেজ হাউজে চেক প্রদানের মাধ্যমে স্বাচ্ছন্দ্যে প্রয়োজন মাফিক শেয়ার ক্রয় করতে সমর্থ হয়। অন্যদিকে, এই প্রক্রিয়ার ফলে ব্রোকারেজ হাউজ এক্সচেঞ্জকে তাদের দৈনিক শেয়ার ক্রয়ের ওপর অর্থ নিষ্পত্তিতে কোনও সমস্যায় পড়তে হয় না। তাছাড়া লেনদেনে সুনাম ও স্বচ্ছতা রয়েছে এমন সুপরিচিত এবং নির্ভরযোগ্য গ্রাহকের ক্ষেত্রেই ব্রোকারেজ হাউজ কেবলমাত্র চেক গ্রহণের মাধ্যমে শেয়ার ক্রয়াদেশ বাস্তবায়ন করে থাকে। গ্রাহকের চেক নগদায়ন না হওয়ার ফলে সৃষ্ট ঝুঁকি যেহেতু ব্রোকারকেই নিতে হয়, তাই এক্ষেত্রে ব্রোকারেজ হাউজ তাদের ঝুঁকির বিষয়টি সর্বোচ্চ বিবেচনা করেই মূলত গ্রাহকভেদে চেকের মাধ্যমে শেয়ার ক্রয়ের অনুমতি দিয়ে থাকে।

তাই ট্রেকহোল্ডার গ্রাহকের জমাকৃত চেক নগদায়নের পর ক্রয় আদেশ বাস্তবায়ন করার বিষয়ে জারিকৃত নির্দেশনা পুঁজিবাজারে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। এর ফলে বাজারের দৈনিক লেনদেন কমে বাজার নিম্নমুখী ধারায় অবস্থান নেওয়া এবং বিনিয়োগকারীর একটি বড় অংশ বাজার থেকে তাদের বিনিয়োগ তুলে নিতে পারে। এ ছাড়া তারল্য সংকট সৃষ্টি হয়ে বাজার শক্তি হারিয়ে দুর্বল হয়ে পড়া এবং দীর্ঘমেয়াদে বাজারের ছন্দপতন হতে পারে বলে আশঙ্কা করা যাচ্ছে। তাই দেশে চলমান সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে দেশের অর্থনৈতিক ধারা অব্যাহত রাখতে, পুঁজিবাজারের উন্নয়ন ও অগতি সুসংগঠিত রাখাতে নির্দেশনা স্থগিত রাখার অনুরোধ জানাচ্ছি।

এদিকে সম্প্রতি জারি করা নির্দেশনা স্থগিতাদেশ চেয়ে সিইও ফোরামের প্রেসিডেন্ট মো. সায়েদুর রহমান চিঠিতে উল্লেখ করেছেন, দীর্ঘদিনের স্থগিত ইস্যুতে ডিএসইর এই ধরনের আশ্চর্যজনক নির্দেশনা বাজারে আরও আতঙ্ক ও বিপর্যয় তৈরি করতে পারে। যেখানে পুঁজিবাজার ইতোমধ্যে একটি অস্থির পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। তাই বাজারের স্বার্থে জরুরি ভিত্তিতে তা প্রত্যাহার করা প্রয়োজন।

উল্লেথ্য, মঙ্গলবার ১১ অক্টোবর এ নির্দেশনার দিন ডিএসই প্রধান বা ডিএসইএক্স সূচক ১ হাজার ৪৪৯ পয়েন্ট ছিল। টানা পতনের পর আজ মঙ্গলবার (১৮ অক্টোবর) এ সূচক দাড়িয়েছে ১ হাজার ৪০০ পয়েন্টে।

মঙ্গলবার ডিএসইতে ১ হাজার ৫ কোটি ৯৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আগের দিনের তুলনায় আজ ডিএসইতে ২৯১ কোটি ৮৭ লাখ টাকা কম লেনদেন হয়েছে। গতকাল ডিএসইতে ১ হাজার ২৯৭ কোটি ৮৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছিল।

বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, ডিএসই প্রধান বা ডিএসইএক্স সূচক ১২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৪০০ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে  ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক দশমিক ০৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৪০৬ পয়েন্টে। ডিএস৩০ সূচক দশমিক ১০ পয়েন্ট  বেড়ে  দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২৭৭ পয়েন্টে।

আজ ডিএসইতে ৩৬৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৪৯টির, কমেছে ১০০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২২০টির।

অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)ও সূচকের পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। আজ সিএসই সার্বিক সূচক সিএসপিআই ৪১ পয়েন্ট কমেছে। এদিন সিএসইতে ৪১ কোটি ৬৫ লাখ ৬৩ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

আরও পড়ুন: চেক নগদায়নের শর্তে টালমাটাল পুঁজিবাজার: নির্দেশনা বাতিলে বিএসইসিতে চিঠি

ঢাকা/টিএ

শেয়ার করুন

x

চেক নগদায়ন শর্তে কুপোকাত পুঁজিবাজার

আপডেট: ০৩:৩৮:১৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ অক্টোবর ২০২২

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: আজ মঙ্গলবাল (১৮ অক্টোবর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। টানা চার দিনের পতনে পুঁজিবাজার। বিনিয়োগকারীদের মতে এ পতনের উল্লেখযোগ্য কারণ হলো চেক নগদায়নের শর্ত। এ শর্তের ফলে বিনিয়োগকারীদের লেনদেনের পরিমাণ কমেছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

সিকিউরিটিজ হাউজের গ্রাহকদের জমাকৃত চেক নগদায়ন না হওয়া পর্যন্ত শেয়ার কেনা যাবে না মর্মে নির্দেশনা দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। আর এ নির্দেশনার পরপরই পুঁজিবাজারের লেনদেনে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। বিএসইসি মঙ্গলবার ১১ অক্টোবর দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সকল সদস্যদের কাছে এই সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা দিয়েছে। 

বিএসইসির বেঁধ দেয়া শর্ত প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে বিএসইসি ও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) চিঠি দিয়েছে দুটি স্টেকহোল্ডার সংগঠন। সংগঠন দুটি হচ্ছে- পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহীদের প্ল্যাটফরম সিইও ফোরাম এবং ডিএসই ব্রোকারেজ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিবিএ)।

ডিবিএ’র প্রেসিডেন্ট রিচার্ড ডি’ রোজারিও চিঠিতে উল্লেখ করেছেন, গত ৬ ডিসেম্বর ২০১০ সালের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ডিএসই কমিশনের নির্দেশনা যথাযথভাবে পরিপালনের জন্য প্রত্যেক ট্রেকহোল্ডারকে গ্রাহকের জমাকৃত চেক নগদায়নের পর ক্রয়াদেশ বাস্তবায়ন করার জন্য নির্দেশ প্রদান করে। সেই নির্দেশনাটি তৎকালীন কমিশন জারি করার পর পুঁজিবাজারে নেতিবাচক প্রভাবের ফলে মাত্র দুইদিনের মাথায় অর্থাৎ ৮ ডিসেম্বর তা স্থগিত করে দেওয়া হয়। এ আদেশের ফলে পূর্বের ন্যায় পুঁজিবাজারে দীর্ঘমেয়াদী নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

এ ছাড়া ডিবিএ’র চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়, আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে গ্রাহকের চেক নগদায়নের রিয়েল টাইম ব্যাংকিং ব্যবস্থা না থাকায়, গ্রাহক চেক জমাদানের মাধ্যমে শেয়ার ক্রয় করার প্রচলন বহু আগে থেকেই চলমান রয়েছে। এই প্রক্রিয়ায় ব্রোকারেজ হাউজে চেক প্রদানের মাধ্যমে স্বাচ্ছন্দ্যে প্রয়োজন মাফিক শেয়ার ক্রয় করতে সমর্থ হয়। অন্যদিকে, এই প্রক্রিয়ার ফলে ব্রোকারেজ হাউজ এক্সচেঞ্জকে তাদের দৈনিক শেয়ার ক্রয়ের ওপর অর্থ নিষ্পত্তিতে কোনও সমস্যায় পড়তে হয় না। তাছাড়া লেনদেনে সুনাম ও স্বচ্ছতা রয়েছে এমন সুপরিচিত এবং নির্ভরযোগ্য গ্রাহকের ক্ষেত্রেই ব্রোকারেজ হাউজ কেবলমাত্র চেক গ্রহণের মাধ্যমে শেয়ার ক্রয়াদেশ বাস্তবায়ন করে থাকে। গ্রাহকের চেক নগদায়ন না হওয়ার ফলে সৃষ্ট ঝুঁকি যেহেতু ব্রোকারকেই নিতে হয়, তাই এক্ষেত্রে ব্রোকারেজ হাউজ তাদের ঝুঁকির বিষয়টি সর্বোচ্চ বিবেচনা করেই মূলত গ্রাহকভেদে চেকের মাধ্যমে শেয়ার ক্রয়ের অনুমতি দিয়ে থাকে।

তাই ট্রেকহোল্ডার গ্রাহকের জমাকৃত চেক নগদায়নের পর ক্রয় আদেশ বাস্তবায়ন করার বিষয়ে জারিকৃত নির্দেশনা পুঁজিবাজারে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। এর ফলে বাজারের দৈনিক লেনদেন কমে বাজার নিম্নমুখী ধারায় অবস্থান নেওয়া এবং বিনিয়োগকারীর একটি বড় অংশ বাজার থেকে তাদের বিনিয়োগ তুলে নিতে পারে। এ ছাড়া তারল্য সংকট সৃষ্টি হয়ে বাজার শক্তি হারিয়ে দুর্বল হয়ে পড়া এবং দীর্ঘমেয়াদে বাজারের ছন্দপতন হতে পারে বলে আশঙ্কা করা যাচ্ছে। তাই দেশে চলমান সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে দেশের অর্থনৈতিক ধারা অব্যাহত রাখতে, পুঁজিবাজারের উন্নয়ন ও অগতি সুসংগঠিত রাখাতে নির্দেশনা স্থগিত রাখার অনুরোধ জানাচ্ছি।

এদিকে সম্প্রতি জারি করা নির্দেশনা স্থগিতাদেশ চেয়ে সিইও ফোরামের প্রেসিডেন্ট মো. সায়েদুর রহমান চিঠিতে উল্লেখ করেছেন, দীর্ঘদিনের স্থগিত ইস্যুতে ডিএসইর এই ধরনের আশ্চর্যজনক নির্দেশনা বাজারে আরও আতঙ্ক ও বিপর্যয় তৈরি করতে পারে। যেখানে পুঁজিবাজার ইতোমধ্যে একটি অস্থির পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। তাই বাজারের স্বার্থে জরুরি ভিত্তিতে তা প্রত্যাহার করা প্রয়োজন।

উল্লেথ্য, মঙ্গলবার ১১ অক্টোবর এ নির্দেশনার দিন ডিএসই প্রধান বা ডিএসইএক্স সূচক ১ হাজার ৪৪৯ পয়েন্ট ছিল। টানা পতনের পর আজ মঙ্গলবার (১৮ অক্টোবর) এ সূচক দাড়িয়েছে ১ হাজার ৪০০ পয়েন্টে।

মঙ্গলবার ডিএসইতে ১ হাজার ৫ কোটি ৯৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আগের দিনের তুলনায় আজ ডিএসইতে ২৯১ কোটি ৮৭ লাখ টাকা কম লেনদেন হয়েছে। গতকাল ডিএসইতে ১ হাজার ২৯৭ কোটি ৮৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছিল।

বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, ডিএসই প্রধান বা ডিএসইএক্স সূচক ১২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৪০০ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে  ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক দশমিক ০৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৪০৬ পয়েন্টে। ডিএস৩০ সূচক দশমিক ১০ পয়েন্ট  বেড়ে  দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২৭৭ পয়েন্টে।

আজ ডিএসইতে ৩৬৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৪৯টির, কমেছে ১০০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২২০টির।

অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)ও সূচকের পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। আজ সিএসই সার্বিক সূচক সিএসপিআই ৪১ পয়েন্ট কমেছে। এদিন সিএসইতে ৪১ কোটি ৬৫ লাখ ৬৩ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

আরও পড়ুন: চেক নগদায়নের শর্তে টালমাটাল পুঁজিবাজার: নির্দেশনা বাতিলে বিএসইসিতে চিঠি

ঢাকা/টিএ