০৪:১৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪

বিশ্বের বৃহত্তম উদ্ভিদের সন্ধান

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৬:৫৭:০৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১ জুন ২০২২
  • / ৪১২৬ বার দেখা হয়েছে

ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা বলছেন, বিশাল এই সি–গ্রাস ২০০ বর্গ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে। তাঁরা অস্ট্রেলিয়ার পার্থ শহর থেকে ৮০০ কিলোমিটার দূরের শার্ক বে এলাকায় আকস্মিকভাবে এই সি–গ্রাসের সন্ধান পান।

এরপর তাঁরা এর জিনগত বৈশিষ্ট্য জানার চেষ্টা করেন। এ জন্য উপসাগরের বিভিন্ন স্থান থেকে অঙ্কুর সংগ্রহ করেন এবং প্রতিটি নমুনা থেকে একটি করে ‘ফিঙ্গার প্রিন্ট’ তৈরি করতে ১৮ হাজার জেনেটিক মার্কার পরীক্ষা করেন। এর মাধ্যমে এই তৃণভূমিতে কতগুলো উদ্ভিদ আছে তা বের করার চেষ্টা করছিলেন তাঁরা।

গবেষণা–সংক্রান্ত নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে প্রসিডিংস অব দ্য রয়্যাল সোসাইটি বি সাময়িকীতে। গবেষণা নিবন্ধের প্রধান লেখক জেন এজলো বলেন, তৃণভূমির সি–গ্রাসের সংখ্যা জানতে গবেষণা চালাতে গিয়ে তাঁরা চমকে গেছেন। কারণ, পুরোটাই মাত্র একটি উদ্ভিদ। শার্ক বে’র ১৮০ কিলোমিটারজুড়ে বিস্তৃত একটি উদ্ভিদ! এটাই পৃথিবীর সবচেয়ে বৃহত্তম উদ্ভিদ হয়ে দাঁড়িয়েছে। উদ্ভিদটি এর দৃঢ়তার জন্যও পরিচিত। উপসাগরের বিভিন্ন স্থানে পরিবর্তনশীল অবস্থার সঙ্গে এটি বেড়ে ওঠে।

শেয়ার করুন

x

বিশ্বের বৃহত্তম উদ্ভিদের সন্ধান

আপডেট: ০৬:৫৭:০৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১ জুন ২০২২

ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা বলছেন, বিশাল এই সি–গ্রাস ২০০ বর্গ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে। তাঁরা অস্ট্রেলিয়ার পার্থ শহর থেকে ৮০০ কিলোমিটার দূরের শার্ক বে এলাকায় আকস্মিকভাবে এই সি–গ্রাসের সন্ধান পান।

এরপর তাঁরা এর জিনগত বৈশিষ্ট্য জানার চেষ্টা করেন। এ জন্য উপসাগরের বিভিন্ন স্থান থেকে অঙ্কুর সংগ্রহ করেন এবং প্রতিটি নমুনা থেকে একটি করে ‘ফিঙ্গার প্রিন্ট’ তৈরি করতে ১৮ হাজার জেনেটিক মার্কার পরীক্ষা করেন। এর মাধ্যমে এই তৃণভূমিতে কতগুলো উদ্ভিদ আছে তা বের করার চেষ্টা করছিলেন তাঁরা।

গবেষণা–সংক্রান্ত নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে প্রসিডিংস অব দ্য রয়্যাল সোসাইটি বি সাময়িকীতে। গবেষণা নিবন্ধের প্রধান লেখক জেন এজলো বলেন, তৃণভূমির সি–গ্রাসের সংখ্যা জানতে গবেষণা চালাতে গিয়ে তাঁরা চমকে গেছেন। কারণ, পুরোটাই মাত্র একটি উদ্ভিদ। শার্ক বে’র ১৮০ কিলোমিটারজুড়ে বিস্তৃত একটি উদ্ভিদ! এটাই পৃথিবীর সবচেয়ে বৃহত্তম উদ্ভিদ হয়ে দাঁড়িয়েছে। উদ্ভিদটি এর দৃঢ়তার জন্যও পরিচিত। উপসাগরের বিভিন্ন স্থানে পরিবর্তনশীল অবস্থার সঙ্গে এটি বেড়ে ওঠে।