০৭:০২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪

সেনবাগে কবিরাজের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

নোয়াখালী প্রতিনিধিঃ
  • আপডেট: ০৩:৩৫:৪৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ জুলাই ২০২৩
  • / ৪২১৪ বার দেখা হয়েছে

নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলা থেকে পুলিশ এক কবিরাজের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করেছে। নিহত কবিরাজ আব্দুল গফুর (৭০) উপজেলার কেশারপাড় ইউনিয়নের কেশারপাড় গ্রামের বারেক হাজারী বাড়ির মৃত হাজর আলীর ছেলে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

মঙ্গলবার (৪ জুন) দুপুরের দিকে মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।  এর আগে,গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার কানকিরহাট বাজারের একটি দোকান থেকে পুলিশ এই মরদেহ উদ্ধার করে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানায়, নিহত গফুর গত ২০ বছর কানকিরহাট দক্ষিন বাজারে একটি ঘরে বসবাস করেন এবং ওই ঘরেই কবিরাজি করতেন। জরুরি প্রয়োজন হলে গ্রামের বাড়ি যেতেন। সর্বশেষ গত ২৮ জুন তিনি বাড়ি যান। এরপর দুপুর ৩টার দিকে দোকানে ফিরে আসেন।  তারপর থেকে পরিবারের কারো সাথে তার যোগাযোগ হয়নি। গতকাল সোমবার সন্ধ্যার দিকে তার দোকান থেকে পঁচা গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে। গন্ধ পেয়ে পথচারীরা দোকানে উঁকি দিয়ে দেখেন মেঝেতে তার মরদেহ পড়ে আছে।

আরও পড়ুন: পিজিআর প্রতিষ্ঠা বঙ্গবন্ধুর দূরদর্শী চিন্তার বহিঃপ্রকাশ: রাষ্ট্রপতি

সেনবাগ থানার অফিসার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইকবাল হোসেন পাটোয়ারী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।  তিনি বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে। লাশ পচে ফুলে উঠেছে। নাক-মুখ দিয়ে রক্ত বের হচ্ছে। ধারণা করা হচ্ছে,৩-৪ দিন আগে তিনি মারা যান।  তবে শরীরের কোথাও কোন আঘাতের চিহ্ন নেই। ময়না তদন্তের রিপোর্ট হাতে পেলে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানা যাবে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা নেওয়া হয়েছে।

বিজনেস জার্নাল/ঢাকা

শেয়ার করুন

x

সেনবাগে কবিরাজের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

আপডেট: ০৩:৩৫:৪৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ জুলাই ২০২৩

নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলা থেকে পুলিশ এক কবিরাজের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করেছে। নিহত কবিরাজ আব্দুল গফুর (৭০) উপজেলার কেশারপাড় ইউনিয়নের কেশারপাড় গ্রামের বারেক হাজারী বাড়ির মৃত হাজর আলীর ছেলে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

মঙ্গলবার (৪ জুন) দুপুরের দিকে মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।  এর আগে,গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার কানকিরহাট বাজারের একটি দোকান থেকে পুলিশ এই মরদেহ উদ্ধার করে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানায়, নিহত গফুর গত ২০ বছর কানকিরহাট দক্ষিন বাজারে একটি ঘরে বসবাস করেন এবং ওই ঘরেই কবিরাজি করতেন। জরুরি প্রয়োজন হলে গ্রামের বাড়ি যেতেন। সর্বশেষ গত ২৮ জুন তিনি বাড়ি যান। এরপর দুপুর ৩টার দিকে দোকানে ফিরে আসেন।  তারপর থেকে পরিবারের কারো সাথে তার যোগাযোগ হয়নি। গতকাল সোমবার সন্ধ্যার দিকে তার দোকান থেকে পঁচা গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে। গন্ধ পেয়ে পথচারীরা দোকানে উঁকি দিয়ে দেখেন মেঝেতে তার মরদেহ পড়ে আছে।

আরও পড়ুন: পিজিআর প্রতিষ্ঠা বঙ্গবন্ধুর দূরদর্শী চিন্তার বহিঃপ্রকাশ: রাষ্ট্রপতি

সেনবাগ থানার অফিসার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইকবাল হোসেন পাটোয়ারী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।  তিনি বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে। লাশ পচে ফুলে উঠেছে। নাক-মুখ দিয়ে রক্ত বের হচ্ছে। ধারণা করা হচ্ছে,৩-৪ দিন আগে তিনি মারা যান।  তবে শরীরের কোথাও কোন আঘাতের চিহ্ন নেই। ময়না তদন্তের রিপোর্ট হাতে পেলে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানা যাবে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা নেওয়া হয়েছে।

বিজনেস জার্নাল/ঢাকা