০৬:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৫

নির্বাচনে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে থাকবে সেনাবাহিনী: ইসি আলমগীর

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৭:১১:২৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৩
  • / ১০৪৩১ বার দেখা হয়েছে

নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর বলেছেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করা হবে। নির্বাচনে তারা স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।

রোববার (১৫ অক্টোবর) রাজধানীর নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপচারিতার সময় তিনি এ কথা জানান।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

ইসি আলমগীর বলেন, সেনাবাহিনী তো আমাদের আগের সবগুলো জাতীয় নির্বাচনেই মোতায়েন হয়েছে। এবারও তার ব্যতিক্রম হবে না, সেটিই তিনি (প্রধান নির্বাচন কমিশনার) বলেছেন।

তিনি বলেন, ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৪ ডিসেম্বর থেকে ২ জানুয়ারি পর্যন্ত সশস্ত্র বাহিনীকে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে মোতায়েন করা হয়েছিল। সে সময় ৩৮৯টি উপজেলায় সেনাবাহিনীর ৪১৪ প্লাটুন এবং ১৮টি উপজেলায় নৌবাহিনীর ৪৮ প্লাটুন সদস্য মোতায়েন করা হয়েছিল। ২০১৪ সালে ৫ জানুয়ারির নির্বাচনেও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে সশস্ত্র বাহিনীর ৫০ হাজার সদস্য নিয়োজিত ছিল।

আরও পড়ুন: পররাষ্ট্রমন্ত্রীর স‌ঙ্গে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

এই কমিশনার বলেন, বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা দেওয়ার লক্ষ্যে ইন এইড টু সিভিল পাওয়ার আইনের অধীনে এর আগের দুই নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে নামানো হয়েছিল। এর আগে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অংশ হিসেবে সশস্ত্র বাহিনীকে নিয়োজিত করা হয়েছিল। তবে ২০০৯ সালে আইন সংশোধন করে সশস্ত্র বাহিনীকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সংজ্ঞা থেকে আলাদা করা হয়।

ঢাকা/এসএম

শেয়ার করুন

error: Content is protected ! Please Don't Try!

নির্বাচনে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে থাকবে সেনাবাহিনী: ইসি আলমগীর

আপডেট: ০৭:১১:২৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৩

নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর বলেছেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করা হবে। নির্বাচনে তারা স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।

রোববার (১৫ অক্টোবর) রাজধানীর নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপচারিতার সময় তিনি এ কথা জানান।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

ইসি আলমগীর বলেন, সেনাবাহিনী তো আমাদের আগের সবগুলো জাতীয় নির্বাচনেই মোতায়েন হয়েছে। এবারও তার ব্যতিক্রম হবে না, সেটিই তিনি (প্রধান নির্বাচন কমিশনার) বলেছেন।

তিনি বলেন, ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৪ ডিসেম্বর থেকে ২ জানুয়ারি পর্যন্ত সশস্ত্র বাহিনীকে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে মোতায়েন করা হয়েছিল। সে সময় ৩৮৯টি উপজেলায় সেনাবাহিনীর ৪১৪ প্লাটুন এবং ১৮টি উপজেলায় নৌবাহিনীর ৪৮ প্লাটুন সদস্য মোতায়েন করা হয়েছিল। ২০১৪ সালে ৫ জানুয়ারির নির্বাচনেও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে সশস্ত্র বাহিনীর ৫০ হাজার সদস্য নিয়োজিত ছিল।

আরও পড়ুন: পররাষ্ট্রমন্ত্রীর স‌ঙ্গে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

এই কমিশনার বলেন, বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা দেওয়ার লক্ষ্যে ইন এইড টু সিভিল পাওয়ার আইনের অধীনে এর আগের দুই নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে নামানো হয়েছিল। এর আগে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অংশ হিসেবে সশস্ত্র বাহিনীকে নিয়োজিত করা হয়েছিল। তবে ২০০৯ সালে আইন সংশোধন করে সশস্ত্র বাহিনীকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সংজ্ঞা থেকে আলাদা করা হয়।

ঢাকা/এসএম