০৬:৫০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০২ অক্টোবর ২০২৫

২০১০ সালের পর পুঁজিবাজারে লেনদেনের রেকর্ড

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৩:০১:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৬ জুন ২০২১
  • / ১০৪৮৯ বার দেখা হয়েছে

ফাইল ছবি

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: বাজেট পরবর্তী সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের রেকর্ড হয়েছে। এদিন, ডিএসই’র অধিকাংশ কোম্পানি ও ফান্ডের দর পতন হলেও লেনদেন ২ হাজার ৬৫৯ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। যা ২০১০ সালের ৭ অক্টোবরের পর সর্বোচ্চ। ২০১০ সালের ৭ অক্টোবর দুই হাজার ৮০১ কোটি টাকার লেনদেন হয়।

এদিন, ডিএসই’র সার্বিক মূল্যসূচক ডিএসইএক্স আগের কার্যদিবসের তুলনায় ১৫.১৩ পয়েন্ট কমেছে। অপরদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সাধারণ মূল্যসূচক ০.২৫ পয়েন্ট কমেছে।

ডিএসই ও সিএসই’র বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, রোববার দিনশেষে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানি ও ফান্ডগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৫টির, দর কমেছে ২০১টির ও দর অপরিবর্তিত ছিল ২০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দর। এসময় ডিএসই’র প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১৫.১৩ পয়েন্ট। শরীয়াহ্ ও ডিএস-৩০ সূচক যথাক্রমে ৬.১৩ পয়েন্ট ও ১৮.৯৬ পয়েন্ট বেড়েছে।

বিনিয়োগকারীদের বিক্রয় চাপ অব্যাহত থাকলেও বড় মূলধণী কোম্পানিগুলোর শেয়ার দরের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় দিনশেষে ডিএসইতে ২ হাজার ৬৫৮ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। যা ২০১০ সালের ৭ অক্টোবরের পর সর্বোচ্চ। ২০১০ সালের ৭ অক্টোবর দুই হাজার ৮০১ কোটি টাকার লেনদেন হয়।

অপরদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন হওয়া ২৯২টি কোম্পানি ও ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৩৬টির, দর কমেছে ১৩৮টির ও দর অপরিবর্তিত ছিল ১৮টি প্রতিষ্ঠানের। এসময় সিএসইতে ১৫৯ কোটি ৪৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

দিনশেষে সিএসই’র সার্বিক মূল্যসূচক বেড়েছে ০.২৫ পয়েন্ট। দিনশেষে সিএসইতে টার্নওভার তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে ডাচ-বাংলা ব্যাংক।

ঢাকা/এনইউ

আরও পড়ুন্:

শেয়ার করুন

error: Content is protected ! Please Don't Try!

২০১০ সালের পর পুঁজিবাজারে লেনদেনের রেকর্ড

আপডেট: ০৩:০১:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৬ জুন ২০২১

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: বাজেট পরবর্তী সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের রেকর্ড হয়েছে। এদিন, ডিএসই’র অধিকাংশ কোম্পানি ও ফান্ডের দর পতন হলেও লেনদেন ২ হাজার ৬৫৯ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। যা ২০১০ সালের ৭ অক্টোবরের পর সর্বোচ্চ। ২০১০ সালের ৭ অক্টোবর দুই হাজার ৮০১ কোটি টাকার লেনদেন হয়।

এদিন, ডিএসই’র সার্বিক মূল্যসূচক ডিএসইএক্স আগের কার্যদিবসের তুলনায় ১৫.১৩ পয়েন্ট কমেছে। অপরদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সাধারণ মূল্যসূচক ০.২৫ পয়েন্ট কমেছে।

ডিএসই ও সিএসই’র বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, রোববার দিনশেষে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানি ও ফান্ডগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৫টির, দর কমেছে ২০১টির ও দর অপরিবর্তিত ছিল ২০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দর। এসময় ডিএসই’র প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১৫.১৩ পয়েন্ট। শরীয়াহ্ ও ডিএস-৩০ সূচক যথাক্রমে ৬.১৩ পয়েন্ট ও ১৮.৯৬ পয়েন্ট বেড়েছে।

বিনিয়োগকারীদের বিক্রয় চাপ অব্যাহত থাকলেও বড় মূলধণী কোম্পানিগুলোর শেয়ার দরের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় দিনশেষে ডিএসইতে ২ হাজার ৬৫৮ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। যা ২০১০ সালের ৭ অক্টোবরের পর সর্বোচ্চ। ২০১০ সালের ৭ অক্টোবর দুই হাজার ৮০১ কোটি টাকার লেনদেন হয়।

অপরদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন হওয়া ২৯২টি কোম্পানি ও ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৩৬টির, দর কমেছে ১৩৮টির ও দর অপরিবর্তিত ছিল ১৮টি প্রতিষ্ঠানের। এসময় সিএসইতে ১৫৯ কোটি ৪৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

দিনশেষে সিএসই’র সার্বিক মূল্যসূচক বেড়েছে ০.২৫ পয়েন্ট। দিনশেষে সিএসইতে টার্নওভার তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে ডাচ-বাংলা ব্যাংক।

ঢাকা/এনইউ

আরও পড়ুন্: