১১:০০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪

জিরাফের চেয়েও লম্বা গন্ডারের জীবাশ্মের সন্ধান

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৬:৪৮:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ জুন ২০২১
  • / ৪১৫৮ বার দেখা হয়েছে

বিজনেস জার্নাল ডেস্ক: প্রাগৈতিহাসিক যুগের দানবাকৃতির গন্ডারের একটি নতুন প্রজাতির সন্ধান পেয়েছে গবেষকরা। চীনের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে আবিষ্কৃত ওই গন্ডারকে বলা হচ্ছে স্থলে বিচরণকারী সবচেয়ে বৃহৎ স্তন্যপায়ী প্রাণী।

সাড়ে ২৬ মিলিয়ন বছর আগে পৃথিবী দাপিয়ে বেড়ানো প্যারাসেথেরিয়াম লিনাক্সিয়েন্স প্রজাতির ওই গন্ডারের ওজন ছিল ২১ টন, যা প্রায় চারটি হাতির সমান।

শিংবিহীন এই প্রাণীটি ২৩ ফুট উঁচু গাছ থেকেও পাতা খেতে পারতো। তাই গবেষকরা বলছেন, প্রাণীটি জিরাফের চেয়েও লম্বা ছিল।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

চীনের গানসু প্রদেশে পাওয়া জীবাশ্ম বিশ্লেষণ করে বিজ্ঞানীরা প্রাগৈতিহাসিক যুগের এই প্রাণী সম্পর্কে এসব তথ্য জানতে পেয়েছেন।

কমিউনিকেশন বায়োলজি জার্নালে বৃহস্পতিবার গবেষণাপত্রটি প্রকাশিত হয়। ওই গবেষণাপত্রে বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, ২০১৫ সালে ওয়াংজিয়াচুয়ান গ্রামে পাওয়া জীবাশ্মটি  চেনাশোনা প্রজাতির গন্ডারের চেয়ে ভিন্ন সম্পূর্ণ নতুন এক ধরনের প্রজাতির দিকে ইঙ্গিত দিচ্ছে।

ঢাকা/এনইউ

আরও পড়ুন:

শেয়ার করুন

x
English Version

জিরাফের চেয়েও লম্বা গন্ডারের জীবাশ্মের সন্ধান

আপডেট: ০৬:৪৮:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ জুন ২০২১

বিজনেস জার্নাল ডেস্ক: প্রাগৈতিহাসিক যুগের দানবাকৃতির গন্ডারের একটি নতুন প্রজাতির সন্ধান পেয়েছে গবেষকরা। চীনের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে আবিষ্কৃত ওই গন্ডারকে বলা হচ্ছে স্থলে বিচরণকারী সবচেয়ে বৃহৎ স্তন্যপায়ী প্রাণী।

সাড়ে ২৬ মিলিয়ন বছর আগে পৃথিবী দাপিয়ে বেড়ানো প্যারাসেথেরিয়াম লিনাক্সিয়েন্স প্রজাতির ওই গন্ডারের ওজন ছিল ২১ টন, যা প্রায় চারটি হাতির সমান।

শিংবিহীন এই প্রাণীটি ২৩ ফুট উঁচু গাছ থেকেও পাতা খেতে পারতো। তাই গবেষকরা বলছেন, প্রাণীটি জিরাফের চেয়েও লম্বা ছিল।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

চীনের গানসু প্রদেশে পাওয়া জীবাশ্ম বিশ্লেষণ করে বিজ্ঞানীরা প্রাগৈতিহাসিক যুগের এই প্রাণী সম্পর্কে এসব তথ্য জানতে পেয়েছেন।

কমিউনিকেশন বায়োলজি জার্নালে বৃহস্পতিবার গবেষণাপত্রটি প্রকাশিত হয়। ওই গবেষণাপত্রে বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, ২০১৫ সালে ওয়াংজিয়াচুয়ান গ্রামে পাওয়া জীবাশ্মটি  চেনাশোনা প্রজাতির গন্ডারের চেয়ে ভিন্ন সম্পূর্ণ নতুন এক ধরনের প্রজাতির দিকে ইঙ্গিত দিচ্ছে।

ঢাকা/এনইউ

আরও পড়ুন: