০১:১৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৪ মে ২০২৪

দাম বাড়বে সিমেন্টের

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৫:৩৭:১৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ জুন ২০২৩
  • / ৪২৩৫ বার দেখা হয়েছে

২০২৩-২৪ অর্থবছরে আমদানি পর্যায়ে সিমেন্ট উৎপাদনের কাঁচামাল ক্লিংকার প্রতি টনের সুনির্দিষ্ট শুল্ক ২০০ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেট বক্তব্যে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এ প্রস্তাব করেছেন।

এতে বাজারে সিমেন্টের দাম বেড়ে যেতে পারে। বর্তমানে আমদানি পর্যায়ে প্রতি টন ক্লিংকারের জন্য ৫০০ টাকা শুল্ক দেন সিমেন্ট উৎপাদনকারীরা। এ ছাড়া বাণিজ্যিক আমদানিকারকরা টনপ্রতি ৭৫০ টাকা শুল্ক পরিশোধ করেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউভ

প্রস্তাবিত বাজেটে সিমেন্ট উৎপাদনকারীদের জন্য ২০০ টাকা বাড়িয়ে ৭০০ এবং আমদানিকারকদের জন্য ৯৫০ টাকা করা হয়েছে।

প্রস্তাবে বলা হয়েছে, ২০১২-১৩ অর্থবছর থেকে ক্লিংকার আমদানির ক্ষেত্রে করহার অপরিবর্তিত রয়েছে। বর্তমানে সিমেন্ট উৎপাদনে দেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ। পণ্যটির আমদানি শুল্ক যৌক্তিকীকরণ এবং রাজস্ব আয় বৃদ্ধির স্বার্থে এই খাতে কর বৃদ্ধি করা হয়েছে।

এর আগে বিকেল ৩টায় জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে বাজেট বক্তৃতা শুরু করেন অর্থমন্ত্রী।

আরও পড়ুন: চশমার দাম বাড়বে

এটি আওয়ামী লীগ সরকারের ২৩তম ও বাংলাদেশের ৫২তম বাজেট। প্রস্তাবিত বাজেট ২৬ জুন অনুমোদন হবে আর ১ জুলাই থেকে নতুন অর্থবছর শুরু হবে।

২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের আকার ধরা হচ্ছে ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা। বিশাল এ বাজেটের ঘাটতি ২ লাখ ৫৭ হাজার ৮৮৫ কোটি টাকা। আর অনুদান ছাড়া ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়াবে ২ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা; যা মোট জিডিপির ৫ দশমিক ২ শতাংশ।

ঢাকা/এসএম

শেয়ার করুন

x
English Version

দাম বাড়বে সিমেন্টের

আপডেট: ০৫:৩৭:১৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ জুন ২০২৩

২০২৩-২৪ অর্থবছরে আমদানি পর্যায়ে সিমেন্ট উৎপাদনের কাঁচামাল ক্লিংকার প্রতি টনের সুনির্দিষ্ট শুল্ক ২০০ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেট বক্তব্যে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এ প্রস্তাব করেছেন।

এতে বাজারে সিমেন্টের দাম বেড়ে যেতে পারে। বর্তমানে আমদানি পর্যায়ে প্রতি টন ক্লিংকারের জন্য ৫০০ টাকা শুল্ক দেন সিমেন্ট উৎপাদনকারীরা। এ ছাড়া বাণিজ্যিক আমদানিকারকরা টনপ্রতি ৭৫০ টাকা শুল্ক পরিশোধ করেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউভ

প্রস্তাবিত বাজেটে সিমেন্ট উৎপাদনকারীদের জন্য ২০০ টাকা বাড়িয়ে ৭০০ এবং আমদানিকারকদের জন্য ৯৫০ টাকা করা হয়েছে।

প্রস্তাবে বলা হয়েছে, ২০১২-১৩ অর্থবছর থেকে ক্লিংকার আমদানির ক্ষেত্রে করহার অপরিবর্তিত রয়েছে। বর্তমানে সিমেন্ট উৎপাদনে দেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ। পণ্যটির আমদানি শুল্ক যৌক্তিকীকরণ এবং রাজস্ব আয় বৃদ্ধির স্বার্থে এই খাতে কর বৃদ্ধি করা হয়েছে।

এর আগে বিকেল ৩টায় জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে বাজেট বক্তৃতা শুরু করেন অর্থমন্ত্রী।

আরও পড়ুন: চশমার দাম বাড়বে

এটি আওয়ামী লীগ সরকারের ২৩তম ও বাংলাদেশের ৫২তম বাজেট। প্রস্তাবিত বাজেট ২৬ জুন অনুমোদন হবে আর ১ জুলাই থেকে নতুন অর্থবছর শুরু হবে।

২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের আকার ধরা হচ্ছে ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা। বিশাল এ বাজেটের ঘাটতি ২ লাখ ৫৭ হাজার ৮৮৫ কোটি টাকা। আর অনুদান ছাড়া ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়াবে ২ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা; যা মোট জিডিপির ৫ দশমিক ২ শতাংশ।

ঢাকা/এসএম