০৩:৫২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪

ফেসবুকে যা পোস্ট করবেন না

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৭:০৩:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২১
  • / ৪১৫১ বার দেখা হয়েছে

A 3D plastic representation of the Facebook logo is seen in this illustration in Zenica, Bosnia and Herzegovina, May 13, 2015. REUTERS/Dado Ruvic

সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুকের কারণে বিশ্বের মানুষ একে অপরের সঙ্গে দ্রুত যোগাযোগের কাজ করতে সক্ষম হচ্ছেন। যোগাযোগের এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে অনেকে নিজের জন্য কল্যাণকর কাজ করছেন। আবার অনেকে যাচ্ছেতাই পোস্ট দেয়ার মাধ্যমে নিজের ও অন্যের ক্ষতি করছেন। কিছু বিষয় রয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশ করা উচিত নয়। কারণ এতে নিজের গোপনীয়তা নষ্ট হয়। 

১. পাসওয়ার্ড সম্পর্কে ধারণা দেয়া 

ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষার জন্য পাসওয়ার্ড সম্পর্কে ধারণা দেয়া উচিত নয়। অনলাইনে ব্যক্তির নিরাপত্তায় এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কিন্তু অনেকেই সোশ্যাল মিডিয়ার পোস্টে পাসওয়ার্ড সম্পর্কে ধারণা দিয়ে থাকেন। এতে হ্যাকারদের পাসওয়ার্ড অনুমান করে ফেসবুক আইডি হ্যাক করতে সুবিধা হয়। ফেসবুকে অপ্রয়োজনীয় পোস্ট এড়িয়ে চলাই উত্তম। অনেকে ছোটবেলার কথা, যে শহরে আপনি বেড়ে উঠেছেন সেই শহরের কথা, মেয়েবন্ধু বা ছেলেবন্ধুর সঙ্গে অন্তরঙ্গ বন্ধুত্বের কথা লিখে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশ করেন। এর মাধ্যমে হ্যাকাররা সহজেই ফেসবুক আইডি হ্যাক করতে পারে। 

২. অবস্থান বলে দেয়া

সোশ্যাল মিডিয়ায় সবসময় নিজের অবস্থানের কথা জানানো, ছবি বা পোস্টে চেকইন দেয়ার মাধ্যমে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা নষ্ট হয়। এতে সহজেই ব্যবহারকারীকে চিহ্নিত করা যায়। কোথায় যাচ্ছেন ফেসবুকে সেটি প্রকাশ করা হলে চোররা তার সুযোগ নিয়ে আপনার বাসায় চুরি করতে পারে। অনেক বড় কোনো দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। বিশেষ করে বিমানবন্দরের ফ্লাইট সম্পর্কে ফেসবুকে কোনো পোস্ট না দেয়াই ভালো। 

৩. ঘোরাঘুরির পরিকল্পনা বলে দেয়া

আগামী এক মাসে কোথায় কোথায় ঘুরতে যাবেন সেই বিষয়ে পরিকল্পনা ফেসবুকে প্রকাশ করা কখনোই দায়িত্বশীলতা নয়। ঘোরাঘুরির পরিকল্পনা বলে দেয়ার মাধ্যমে অপরাধীরা সুযোগ নিতে পারে। অনেক সময় ঘোরার পরিকল্পনা বলে দেয়ায় প্রতিদ্বন্দ্বী ব্যবসায়ীরা আপনার পরিবারের অন্য সদস্যদের হত্যা করতে পারে কিংবা সম্পদ লুট করতে পারে। ফেসবুকে ঘোরাঘুরির পরিকল্পনা প্রকাশ করার কারণে অনেকেই ঘুরে বাসায় এসে দেখেছেন চুরি হয়েছে বা ডাকাতি হয়েছে। সেই কারণে ঘোরাঘুরির পরিকল্পনা ফেসবুকে প্রকাশ করা বুদ্ধিমানের কাজ নয়। 

৪. দৃষ্টি আকর্ষণ করা

ফেসবুক নিউজফিড স্ক্রল করতে করতে যখন এমন কোনো পোস্ট চোখে পড়ে যার উত্তর স্পষ্ট নয়। অন্যের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য অনেকেই ফেসবুকে এই ধরনের পোস্ট করে থাকেন। যারা এমন পোস্ট করেন তাদের কেউ ভালোভাবে দেখে না। ফেসবুক বন্ধুদের সামনে এমন কোনো বিষয় কখনোই উপস্থাপন করা উচিত নয় যাতে তারা বিব্রত হয়। আপনি যদি সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুকে মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য পোস্ট করতে থাকেন তাহলে এর জন্য অনেক বেশি মূল্য দিতে হতে পারে। 

৫. ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ করা

প্রেমিকার সঙ্গে বিচ্ছেদ, খারাপ সংবাদ বা গ্লানিকর কোনো তথ্য ফেসবুকে প্রকাশ করা উচিত নয়। আপনার নিজের জীবনে যেটি ঘটেছে সেটি সোশ্যাল মিডিয়ায় জানিয়ে দেয়া কাঙ্ক্ষিত নয়। এই ধরনের পোস্ট দেয়ার আগে বন্ধুতালিকায় কারা রয়েছেন সেটি বিবেচনা করা উচিত। কারণ একান্ত ব্যক্তিগত তথ্য ফেসবুকে প্রকাশ করা হলে হিংসুকরা হিংসা করবে। 

৬. কর্মস্থল সম্পর্কে অভিযোগ করা

ফেসবুকে অনেকেই নিজের কর্মস্থল সম্পর্কে অসন্তুষ্টির বিষয়ে জানান। এর মধ্য দিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বীরা আপনার বিরুদ্ধে কোম্পানির পরিচালকের কাছে অভিযোগ করতে পারেন। বিশেষ করে কর্মস্থলের পরিচালকদের নিন্দা করে পোস্ট দিলে কোম্পানির পরিবেশ নষ্ট হয়। চাকরি সম্পর্কে কোনো অভিযোগ থাকলে সেটি কোম্পানির পরিচালক বা দায়িত্বশীল কাউকে অবহিত করা সমীচিন। ফেসবুকে কোনো কোম্পানিকে অভিযুক্ত করা হলে অনেক মানুষের মধ্যে তার প্রভাব পড়ে। 

৭. রাজনৈতিক মন্তব্য করা

ফেসবুকে কোনো বিশেষ রাজনৈতিক দল বা কোনো বিশেষ ধর্ম নিয়ে মন্তব্য করা ভালো কাজ নয়। রাজনৈতিক মন্তব্য প্রকাশের মাধ্যমে অনেকের কাছে আপনার রাজনৈতিক পরিচয় তৈরি হয়ে যায়। অনেকে ফেসবুকে রাজনৈতিক ভিডিও প্রকাশ করে থাকে। তাতে অনেক আবেগী বিষয়ও লেখা থাকে। রাজনৈতিক মন্তব্য করলে অনেকে তর্কের খাতিরে তর্ক করতে আসেন। তাই সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুকে রাজনৈতিক মন্তব্য না করাই প্রীতিকর। 

৮. ব্যক্তিগত আক্রমণ করা

ফেসবুকে অনেকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করেন। রাজনৈতিক বা ধর্মীয় মতাদর্শকে কেন্দ্র করে একজন আরেকজনকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করে থাকেন। এটি এক ধরনের অসুস্থতা। ফেসবুকে এমন অনেকেই রয়েছেন যারা দাপ্তরিক নাম প্রকাশ না করেই অন্য একজনকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করে মন্তব্য করেন। এর মধ্য দিয়ে অনেকে বিকৃত তৃপ্তি পান। 

৯. অশ্লীল কৌতুক প্রকাশ করা

ফেসবুকে অনেকেই অশ্লীল কৌতুক প্রকাশ করেন। এর মাধ্যমে বন্ধুতালিকার অনেকেই বিব্রত হন। ফেসবুকে অশ্লীল কৌতুক প্রকাশ করা কখনোই উচিত নয়। এতে অনেকেই ব্যবহারকারীর সঙ্গে বন্ধুত্বের সম্পর্ক ত্যাগ করেন। তাই ফেসবুকে অশ্লীল কৌতুক প্রকাশ না করাই ভালো। 

১০. চিকিৎসা বিষয়ক ভুল তথ্য দেয়া 

করোনা মহামারী যখন শুরু হলো তখন অনেকেই ফেসবুকে চিকিৎসা বিষয়ক ভুল তথ্য প্রকাশ করেছেন। বর্তমানে ফেসবুক, টুইটারের মতো সোশ্যাল মিডিয়াগুলো অসত্য তথ্যের বিরুদ্ধে ব্যাপক আকারে অভিযান শুরু করেছে। কারও প্রোফাইলে অসত্য তথ্য থাকলেই তাকে ব্যান করে দেয়া হচ্ছে। চিকিৎসা বিষয়ক ভুল তথ্য মানুষকে বিভ্রান্ত করে। এই কারণে চিকিৎসা সংক্রান্ত কোনো ভুল তথ্য ফেসবুকে প্রকাশ করা ঠিক নয়।

শেয়ার করুন

x
English Version

ফেসবুকে যা পোস্ট করবেন না

আপডেট: ০৭:০৩:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২১

সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুকের কারণে বিশ্বের মানুষ একে অপরের সঙ্গে দ্রুত যোগাযোগের কাজ করতে সক্ষম হচ্ছেন। যোগাযোগের এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে অনেকে নিজের জন্য কল্যাণকর কাজ করছেন। আবার অনেকে যাচ্ছেতাই পোস্ট দেয়ার মাধ্যমে নিজের ও অন্যের ক্ষতি করছেন। কিছু বিষয় রয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশ করা উচিত নয়। কারণ এতে নিজের গোপনীয়তা নষ্ট হয়। 

১. পাসওয়ার্ড সম্পর্কে ধারণা দেয়া 

ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষার জন্য পাসওয়ার্ড সম্পর্কে ধারণা দেয়া উচিত নয়। অনলাইনে ব্যক্তির নিরাপত্তায় এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কিন্তু অনেকেই সোশ্যাল মিডিয়ার পোস্টে পাসওয়ার্ড সম্পর্কে ধারণা দিয়ে থাকেন। এতে হ্যাকারদের পাসওয়ার্ড অনুমান করে ফেসবুক আইডি হ্যাক করতে সুবিধা হয়। ফেসবুকে অপ্রয়োজনীয় পোস্ট এড়িয়ে চলাই উত্তম। অনেকে ছোটবেলার কথা, যে শহরে আপনি বেড়ে উঠেছেন সেই শহরের কথা, মেয়েবন্ধু বা ছেলেবন্ধুর সঙ্গে অন্তরঙ্গ বন্ধুত্বের কথা লিখে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশ করেন। এর মাধ্যমে হ্যাকাররা সহজেই ফেসবুক আইডি হ্যাক করতে পারে। 

২. অবস্থান বলে দেয়া

সোশ্যাল মিডিয়ায় সবসময় নিজের অবস্থানের কথা জানানো, ছবি বা পোস্টে চেকইন দেয়ার মাধ্যমে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা নষ্ট হয়। এতে সহজেই ব্যবহারকারীকে চিহ্নিত করা যায়। কোথায় যাচ্ছেন ফেসবুকে সেটি প্রকাশ করা হলে চোররা তার সুযোগ নিয়ে আপনার বাসায় চুরি করতে পারে। অনেক বড় কোনো দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। বিশেষ করে বিমানবন্দরের ফ্লাইট সম্পর্কে ফেসবুকে কোনো পোস্ট না দেয়াই ভালো। 

৩. ঘোরাঘুরির পরিকল্পনা বলে দেয়া

আগামী এক মাসে কোথায় কোথায় ঘুরতে যাবেন সেই বিষয়ে পরিকল্পনা ফেসবুকে প্রকাশ করা কখনোই দায়িত্বশীলতা নয়। ঘোরাঘুরির পরিকল্পনা বলে দেয়ার মাধ্যমে অপরাধীরা সুযোগ নিতে পারে। অনেক সময় ঘোরার পরিকল্পনা বলে দেয়ায় প্রতিদ্বন্দ্বী ব্যবসায়ীরা আপনার পরিবারের অন্য সদস্যদের হত্যা করতে পারে কিংবা সম্পদ লুট করতে পারে। ফেসবুকে ঘোরাঘুরির পরিকল্পনা প্রকাশ করার কারণে অনেকেই ঘুরে বাসায় এসে দেখেছেন চুরি হয়েছে বা ডাকাতি হয়েছে। সেই কারণে ঘোরাঘুরির পরিকল্পনা ফেসবুকে প্রকাশ করা বুদ্ধিমানের কাজ নয়। 

৪. দৃষ্টি আকর্ষণ করা

ফেসবুক নিউজফিড স্ক্রল করতে করতে যখন এমন কোনো পোস্ট চোখে পড়ে যার উত্তর স্পষ্ট নয়। অন্যের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য অনেকেই ফেসবুকে এই ধরনের পোস্ট করে থাকেন। যারা এমন পোস্ট করেন তাদের কেউ ভালোভাবে দেখে না। ফেসবুক বন্ধুদের সামনে এমন কোনো বিষয় কখনোই উপস্থাপন করা উচিত নয় যাতে তারা বিব্রত হয়। আপনি যদি সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুকে মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য পোস্ট করতে থাকেন তাহলে এর জন্য অনেক বেশি মূল্য দিতে হতে পারে। 

৫. ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ করা

প্রেমিকার সঙ্গে বিচ্ছেদ, খারাপ সংবাদ বা গ্লানিকর কোনো তথ্য ফেসবুকে প্রকাশ করা উচিত নয়। আপনার নিজের জীবনে যেটি ঘটেছে সেটি সোশ্যাল মিডিয়ায় জানিয়ে দেয়া কাঙ্ক্ষিত নয়। এই ধরনের পোস্ট দেয়ার আগে বন্ধুতালিকায় কারা রয়েছেন সেটি বিবেচনা করা উচিত। কারণ একান্ত ব্যক্তিগত তথ্য ফেসবুকে প্রকাশ করা হলে হিংসুকরা হিংসা করবে। 

৬. কর্মস্থল সম্পর্কে অভিযোগ করা

ফেসবুকে অনেকেই নিজের কর্মস্থল সম্পর্কে অসন্তুষ্টির বিষয়ে জানান। এর মধ্য দিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বীরা আপনার বিরুদ্ধে কোম্পানির পরিচালকের কাছে অভিযোগ করতে পারেন। বিশেষ করে কর্মস্থলের পরিচালকদের নিন্দা করে পোস্ট দিলে কোম্পানির পরিবেশ নষ্ট হয়। চাকরি সম্পর্কে কোনো অভিযোগ থাকলে সেটি কোম্পানির পরিচালক বা দায়িত্বশীল কাউকে অবহিত করা সমীচিন। ফেসবুকে কোনো কোম্পানিকে অভিযুক্ত করা হলে অনেক মানুষের মধ্যে তার প্রভাব পড়ে। 

৭. রাজনৈতিক মন্তব্য করা

ফেসবুকে কোনো বিশেষ রাজনৈতিক দল বা কোনো বিশেষ ধর্ম নিয়ে মন্তব্য করা ভালো কাজ নয়। রাজনৈতিক মন্তব্য প্রকাশের মাধ্যমে অনেকের কাছে আপনার রাজনৈতিক পরিচয় তৈরি হয়ে যায়। অনেকে ফেসবুকে রাজনৈতিক ভিডিও প্রকাশ করে থাকে। তাতে অনেক আবেগী বিষয়ও লেখা থাকে। রাজনৈতিক মন্তব্য করলে অনেকে তর্কের খাতিরে তর্ক করতে আসেন। তাই সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুকে রাজনৈতিক মন্তব্য না করাই প্রীতিকর। 

৮. ব্যক্তিগত আক্রমণ করা

ফেসবুকে অনেকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করেন। রাজনৈতিক বা ধর্মীয় মতাদর্শকে কেন্দ্র করে একজন আরেকজনকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করে থাকেন। এটি এক ধরনের অসুস্থতা। ফেসবুকে এমন অনেকেই রয়েছেন যারা দাপ্তরিক নাম প্রকাশ না করেই অন্য একজনকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করে মন্তব্য করেন। এর মধ্য দিয়ে অনেকে বিকৃত তৃপ্তি পান। 

৯. অশ্লীল কৌতুক প্রকাশ করা

ফেসবুকে অনেকেই অশ্লীল কৌতুক প্রকাশ করেন। এর মাধ্যমে বন্ধুতালিকার অনেকেই বিব্রত হন। ফেসবুকে অশ্লীল কৌতুক প্রকাশ করা কখনোই উচিত নয়। এতে অনেকেই ব্যবহারকারীর সঙ্গে বন্ধুত্বের সম্পর্ক ত্যাগ করেন। তাই ফেসবুকে অশ্লীল কৌতুক প্রকাশ না করাই ভালো। 

১০. চিকিৎসা বিষয়ক ভুল তথ্য দেয়া 

করোনা মহামারী যখন শুরু হলো তখন অনেকেই ফেসবুকে চিকিৎসা বিষয়ক ভুল তথ্য প্রকাশ করেছেন। বর্তমানে ফেসবুক, টুইটারের মতো সোশ্যাল মিডিয়াগুলো অসত্য তথ্যের বিরুদ্ধে ব্যাপক আকারে অভিযান শুরু করেছে। কারও প্রোফাইলে অসত্য তথ্য থাকলেই তাকে ব্যান করে দেয়া হচ্ছে। চিকিৎসা বিষয়ক ভুল তথ্য মানুষকে বিভ্রান্ত করে। এই কারণে চিকিৎসা সংক্রান্ত কোনো ভুল তথ্য ফেসবুকে প্রকাশ করা ঠিক নয়।