০৫:৩৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪

বেশি সময় হেডফোন ব্যবহারে যেসব ক্ষতি হতে পারে

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৭:০২:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ জুলাই ২০২১
  • / ৪১৩০ বার দেখা হয়েছে

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: বিভিন্ন ধরনের গ্যাজেট ব্যবহারের জন্য এখন হেডফোন বেশ দরকারি। কিন্তু দীর্ঘক্ষণ কানে হেডফোন দিয়ে রাখলে কানের অনেক ক্ষতি হয়। এ বিষয়টি হয়তো অনেকেরই অজানা। তারা জেনে নিই দীর্ঘক্ষণ কানে হেডফোন দিয়ে থাকলে যেসব সমস্যা হতে পারে।

একটি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, টানা এক ঘণ্টার বেশি কেউ যদি কানে হেডফোন গুঁজে রাখেন, তবে তার শ্রবণক্ষমতা ধীরে ধীরে কমতে থাকে।

অন্যের সঙ্গে হেডফোন শেয়ার করাটাও খুব একটা সুবিধার কাজ নয়। এর ফলে সবচেয়ে দ্রুত এবং সবচেয়ে সহজে ব্যাকটেরিয়াজনিত ইনফেকশন একজনের থেকে অন্যজনের দিকে ছড়াতে পারে।

এনআইএইচএল বা নয়েজ ইনডিউসড হিয়ারিং লস সূত্র অনুযায়ী, সর্বোচ্চ শব্দমাত্রার ৬০ শতাংশের বেশি ভলিউম বাড়ানো কখনোই উচিত নয়।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

দীর্ঘ সময় হেডফোন পরে থাকলে কানের গহ্বরের ভিতরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়ে কানের ভিতরে ঘাম জমতে থাকে। এর থেকে ব্লাকহেড বা অ্যাকনে জন্মায়।

দীর্ঘক্ষণ হেডফোন ব্যবহার করা থেকে ভার্টিগোর মতো সমস্যাও দেখা যেতে পারে। প্রায়শই বেশিক্ষণ হেডফোন ব্যবহার করলে বমিবমি ভাব, মাথা ঘোরা বা ঝিমঝিম ভাব অনুভূত হয়। এগুলি সবই ভার্টিগোর প্রাথমিক উপসর্গ।

ওয়ার্ল্ড হেলথ অরগানাইজেশন ২০১৮ সালে একটি গবেষণা করে দেখেছে, ব্লু-টুথ হেডফোন ব্যবহার করলে শরীরে রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি রেডিয়েশনের প্রভাব পড়ে। যা খুবই ক্ষতিকারক।

গাড়ি চালানোর সময়ে, বা রাস্তায় চলাকালীন বেশি ভলিউমে হেডফোনে গান শোনা উচিত নয়। দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা বাড়ে।

ঢাকা/এনইউ

আরও পড়ুন:

শেয়ার করুন

x
English Version

বেশি সময় হেডফোন ব্যবহারে যেসব ক্ষতি হতে পারে

আপডেট: ০৭:০২:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ জুলাই ২০২১

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: বিভিন্ন ধরনের গ্যাজেট ব্যবহারের জন্য এখন হেডফোন বেশ দরকারি। কিন্তু দীর্ঘক্ষণ কানে হেডফোন দিয়ে রাখলে কানের অনেক ক্ষতি হয়। এ বিষয়টি হয়তো অনেকেরই অজানা। তারা জেনে নিই দীর্ঘক্ষণ কানে হেডফোন দিয়ে থাকলে যেসব সমস্যা হতে পারে।

একটি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, টানা এক ঘণ্টার বেশি কেউ যদি কানে হেডফোন গুঁজে রাখেন, তবে তার শ্রবণক্ষমতা ধীরে ধীরে কমতে থাকে।

অন্যের সঙ্গে হেডফোন শেয়ার করাটাও খুব একটা সুবিধার কাজ নয়। এর ফলে সবচেয়ে দ্রুত এবং সবচেয়ে সহজে ব্যাকটেরিয়াজনিত ইনফেকশন একজনের থেকে অন্যজনের দিকে ছড়াতে পারে।

এনআইএইচএল বা নয়েজ ইনডিউসড হিয়ারিং লস সূত্র অনুযায়ী, সর্বোচ্চ শব্দমাত্রার ৬০ শতাংশের বেশি ভলিউম বাড়ানো কখনোই উচিত নয়।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

দীর্ঘ সময় হেডফোন পরে থাকলে কানের গহ্বরের ভিতরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়ে কানের ভিতরে ঘাম জমতে থাকে। এর থেকে ব্লাকহেড বা অ্যাকনে জন্মায়।

দীর্ঘক্ষণ হেডফোন ব্যবহার করা থেকে ভার্টিগোর মতো সমস্যাও দেখা যেতে পারে। প্রায়শই বেশিক্ষণ হেডফোন ব্যবহার করলে বমিবমি ভাব, মাথা ঘোরা বা ঝিমঝিম ভাব অনুভূত হয়। এগুলি সবই ভার্টিগোর প্রাথমিক উপসর্গ।

ওয়ার্ল্ড হেলথ অরগানাইজেশন ২০১৮ সালে একটি গবেষণা করে দেখেছে, ব্লু-টুথ হেডফোন ব্যবহার করলে শরীরে রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি রেডিয়েশনের প্রভাব পড়ে। যা খুবই ক্ষতিকারক।

গাড়ি চালানোর সময়ে, বা রাস্তায় চলাকালীন বেশি ভলিউমে হেডফোনে গান শোনা উচিত নয়। দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা বাড়ে।

ঢাকা/এনইউ

আরও পড়ুন: