০৪:৩১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪

মাসের ব্যবধানে শেয়ার শূন্য ১২ হাজার বিও

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০২:১৩:৩১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২২
  • / ৪৩৩০ বার দেখা হয়েছে

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: বর্তমানে পুঁজিবাজারে চলছে আস্থার সংকট। লেনদেন ঠেকেছে তলানিতে। অবস্থা এমন যে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) গত এক মাসের সর্বোচ্চ লেনদেন ৫৯৯ কোটি টাকা। এরই প্রেক্ষাপটে গত এক মাসে ১২ হাজার বিও অ্যাকাউন্ট পুরোপুরি শেয়ার শূন্য হয়েছে। মূলতঃ তালিকাভুক্ত ৮০ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারের দর সর্বনিম্ন মূল্যসীমা বা ফ্লোর প্রাইসে নেমে আসার কারণেই এসব অ্যাকাউন্টধারী বিনিয়োগকারী তাঁদের সব শেয়ার বিক্রি করে দিয়েছেন। বিনিয়োগকারীদের শেয়ার ডিজিটাল পদ্ধতিতে সংরক্ষণকারী প্রতিষ্ঠান সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ (সিডিবিএল) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউস-সংশ্নিষ্টদের মতে, সংকটের সময় প্রায়ই দেখা যায়, বিনিয়োগকারীদের একটা অংশ বিনিয়োগ তুলে নিয়ে ‘সাইড লাইন’-এ বসে থাকেন; অর্থাৎ সুদিনের অপেক্ষায় বাজার পর্যবেক্ষণ করে থাকেন। তার আগে কেউ কেউ মুনাফার পরিমাণ কম-বেশি যাই থাকুক না কেন, শেয়ার বিক্রি করেন। আবার বড় লোকসানের শঙ্কা থাকলে অল্প লোকসানে থাকা বিনিয়োগকারীদের একটা অংশও শেয়ার বিক্রি করেন। এবারও এ ঘটনা ঘটে থাকতে পারে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, ফ্লোর প্রাইসে অধিকাংশ শেয়ার আটকে যাওয়ায় সেসব শেয়ারে এখন ক্রেতা নেই। ফলে চাইলেও অনেকে শেয়ার বিক্রি করতে পারছেন না। যদি ক্রেতা থাকত, তাহলে খালি হওয়া বিও অ্যাকাউন্টের সংখ্যা আরও বেশি হওয়ার আশঙ্কা ছিল।

নিয়ন্ত্রক সংস্থার বেঁধে দেওয়া ফ্লোর প্রাইসে বেশির ভাগ শেয়ারের দাম আটকে যাওয়ায় সম্প্রতি পুঁজিবাজারে লেনদেন তলানিতে নেমেছিল। বেশির ভাগ শেয়ারের লেনদেনও বন্ধ হয়ে যায়। এ কারণে প্রাতিষ্ঠানিক ও ব্যক্তি শ্রেণির বিনিয়োগকারীরা বাজারে লেনদেনে অংশ নিতে পারেননি। ফলে লেনদেন নেমে আসে ৩০০ কোটির নিচে। এ অবস্থায় দুই দিন ধরে বাজারে লেনদেনে কিছুটা গতি সঞ্চার হয়।

গতকালের লেনদেনের তথ্য অনুযায়ী, ডিএসইর তালিকাভুক্ত শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ছিল ৩৯০টি। এর মধ্যে ২৯৮টি ফ্লোর প্রাইসে পড়ে ছিল। এর আগে গত ৮ ডিসেম্বর ফ্লোর প্রাইসে নেমে আসা শেয়ার সংখ্যা সর্বোচ্চ ৩১৫টিতে উন্নীত হয়েছিল। বর্তমানে ফ্লোর প্রাইসের ওপর থাকা ৯২ শেয়ারের মধ্যে ৩৬টির দরই ফ্লোর প্রাইসের তুলনায় মাত্র ৫ শতাংশ পর্যন্ত বেশিতে কেনাবেচা হচ্ছে। দরপতন রোধে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) দ্বিতীয় দফায় গত ৩১ জুলাই সব শেয়ারের দরে ফ্লোর প্রাইস আরোপ করে।

এক মাস আগে গত ১০ নভেম্বর সক্রিয় বিও অ্যাকাউন্ট ছিল ১৮ লাখ ৫৫ হাজার ৯৯৩টি। এর মধ্যে ৩ লাখ ৫৭ হাজার ১৯৭টি অ্যাকাউন্টে একটিও শেয়ার ছিল না। এক মাস ব্যবধানে গত রোববার বিও অ্যাকাউন্ট সংখ্যা বেড়ে ১৮ লাখ ৫৯ হাজার ১৬টিতে উন্নীত হয়েছে। অর্থাৎ বিও অ্যাকাউন্ট বেড়েছে তিন হাজার ২৩টি।

আরও পড়ুন: আইপিও’র শেয়ার বিওতে পাঠিয়েছে ইসলামী কমার্শিয়াল ইন্স্যুরেন্স

কিন্তু একই সময়ে অর্থাৎ ১৩ নভেম্বর থেকে গত রোববার পর্যন্ত পুরোপুরি খালি হওয়া বিও অ্যাকাউন্ট সংখ্যা বেড়ে ৩ লাখ ৬৯ হাজার ৩৩৭টিতে উন্নীত হয়েছে। অর্থাৎ এ সময়ে ১২ হাজার ১৪০টি বিও অ্যাকাউন্ট শেয়ার শূন্য হয়েছে। যদি ধরা হয়, এ সময়ে খোলা নতুন ৩ হাজার বিও অ্যাকাউন্টে কোনো শেয়ার কেনা হয়নি, তার পরও পুরোনো অন্তত ৯ হাজার বিও অ্যাকাউন্ট থেকে বিনিয়োগকারীরা সব শেয়ার বিক্রি করে দিয়েছেন।

সিডিবিএল সূত্রে আরও জানা গেছে, মোট বিও অ্যাকাউন্ট ১৮ লাখ ৫৯ হাজার হলেও গত রোববার দিন শেষে কমপক্ষে একটি শেয়ার ছিল, এমন বিও অ্যাকাউন্ট ছিল ১৪ লাখ ১৪ হাজার ৭৪৫টি। গত ২২ নভেম্বরও এ সংখ্যা সোয়া ১৪ লাখের বেশি ছিল।

গত এক মাসের হিসাবে শেয়ার থাকা বিও অ্যাকাউন্ট সংখ্যা কমলেও ফ্লোর প্রাইস আরোপের পর গত সাড়ে চার মাসের হিসাবে কিছুটা ভিন্ন চিত্র আছে। গত ৩১ জুলাই মোট বিও অ্যাকাউন্ট ছিল ১৮ লাখ ৩৩ হাজার ৮৮৪টি। একই দিনে খালি বিও অ্যাকাউন্ট ছিল ৩ লাখ ৪৯ হাজার ১৭১টি।

আরও পড়ুন: বোর্ড সভার তারিখ জানিয়েছে লিব্রা ইনফিউশনস

প্রসঙ্গত, বিএসইসি বাজারে গতি ফেরাতে কাজ করছে। এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য বিএসইসি যোগাযোগ করেছে আইসিবির সঙ্গে। পুঁজিবাজারের কোম্পানিগুলোর অবণ্টিত ডিভিডেন্ড দিয়ে যে তহবিল করা হয়েছে, সেখান থেকে অর্থ দেয়ার কথা রাষ্ট্রায়ত্ত বিনিয়োগ কোম্পানিকে জানিয়েছে তারা। তাতে বাজারে গত দুই দিনে কিছুটা গতি সঞ্চার হতে দেখা যায়। তাতে লেনদেনের পাশাপাশি সূচকও বেড়েছে। পাশাপাশি লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে মূল্যবৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানির সংখ্যাও বেড়েছে। এতে বেশ কিছু কোম্পানির শেয়ারের দাম ফ্লোর প্রাইসের ওপরে উঠে এসেছে।

ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স গতকাল দিন শেষে ২৭ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ২৬৭ পয়েন্টে। ঢাকার বাজারে গতকাল ৩৫৬ প্রতিষ্ঠানের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ৭৪টির দাম বেড়েছে, কমেছে ১৭টির। আর অপরিবর্তিত ছিল ২৬৫টির দাম।

ঢাকা/এসএ

শেয়ার করুন

x
English Version

মাসের ব্যবধানে শেয়ার শূন্য ১২ হাজার বিও

আপডেট: ০২:১৩:৩১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২২

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: বর্তমানে পুঁজিবাজারে চলছে আস্থার সংকট। লেনদেন ঠেকেছে তলানিতে। অবস্থা এমন যে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) গত এক মাসের সর্বোচ্চ লেনদেন ৫৯৯ কোটি টাকা। এরই প্রেক্ষাপটে গত এক মাসে ১২ হাজার বিও অ্যাকাউন্ট পুরোপুরি শেয়ার শূন্য হয়েছে। মূলতঃ তালিকাভুক্ত ৮০ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারের দর সর্বনিম্ন মূল্যসীমা বা ফ্লোর প্রাইসে নেমে আসার কারণেই এসব অ্যাকাউন্টধারী বিনিয়োগকারী তাঁদের সব শেয়ার বিক্রি করে দিয়েছেন। বিনিয়োগকারীদের শেয়ার ডিজিটাল পদ্ধতিতে সংরক্ষণকারী প্রতিষ্ঠান সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ (সিডিবিএল) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউস-সংশ্নিষ্টদের মতে, সংকটের সময় প্রায়ই দেখা যায়, বিনিয়োগকারীদের একটা অংশ বিনিয়োগ তুলে নিয়ে ‘সাইড লাইন’-এ বসে থাকেন; অর্থাৎ সুদিনের অপেক্ষায় বাজার পর্যবেক্ষণ করে থাকেন। তার আগে কেউ কেউ মুনাফার পরিমাণ কম-বেশি যাই থাকুক না কেন, শেয়ার বিক্রি করেন। আবার বড় লোকসানের শঙ্কা থাকলে অল্প লোকসানে থাকা বিনিয়োগকারীদের একটা অংশও শেয়ার বিক্রি করেন। এবারও এ ঘটনা ঘটে থাকতে পারে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, ফ্লোর প্রাইসে অধিকাংশ শেয়ার আটকে যাওয়ায় সেসব শেয়ারে এখন ক্রেতা নেই। ফলে চাইলেও অনেকে শেয়ার বিক্রি করতে পারছেন না। যদি ক্রেতা থাকত, তাহলে খালি হওয়া বিও অ্যাকাউন্টের সংখ্যা আরও বেশি হওয়ার আশঙ্কা ছিল।

নিয়ন্ত্রক সংস্থার বেঁধে দেওয়া ফ্লোর প্রাইসে বেশির ভাগ শেয়ারের দাম আটকে যাওয়ায় সম্প্রতি পুঁজিবাজারে লেনদেন তলানিতে নেমেছিল। বেশির ভাগ শেয়ারের লেনদেনও বন্ধ হয়ে যায়। এ কারণে প্রাতিষ্ঠানিক ও ব্যক্তি শ্রেণির বিনিয়োগকারীরা বাজারে লেনদেনে অংশ নিতে পারেননি। ফলে লেনদেন নেমে আসে ৩০০ কোটির নিচে। এ অবস্থায় দুই দিন ধরে বাজারে লেনদেনে কিছুটা গতি সঞ্চার হয়।

গতকালের লেনদেনের তথ্য অনুযায়ী, ডিএসইর তালিকাভুক্ত শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ছিল ৩৯০টি। এর মধ্যে ২৯৮টি ফ্লোর প্রাইসে পড়ে ছিল। এর আগে গত ৮ ডিসেম্বর ফ্লোর প্রাইসে নেমে আসা শেয়ার সংখ্যা সর্বোচ্চ ৩১৫টিতে উন্নীত হয়েছিল। বর্তমানে ফ্লোর প্রাইসের ওপর থাকা ৯২ শেয়ারের মধ্যে ৩৬টির দরই ফ্লোর প্রাইসের তুলনায় মাত্র ৫ শতাংশ পর্যন্ত বেশিতে কেনাবেচা হচ্ছে। দরপতন রোধে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) দ্বিতীয় দফায় গত ৩১ জুলাই সব শেয়ারের দরে ফ্লোর প্রাইস আরোপ করে।

এক মাস আগে গত ১০ নভেম্বর সক্রিয় বিও অ্যাকাউন্ট ছিল ১৮ লাখ ৫৫ হাজার ৯৯৩টি। এর মধ্যে ৩ লাখ ৫৭ হাজার ১৯৭টি অ্যাকাউন্টে একটিও শেয়ার ছিল না। এক মাস ব্যবধানে গত রোববার বিও অ্যাকাউন্ট সংখ্যা বেড়ে ১৮ লাখ ৫৯ হাজার ১৬টিতে উন্নীত হয়েছে। অর্থাৎ বিও অ্যাকাউন্ট বেড়েছে তিন হাজার ২৩টি।

আরও পড়ুন: আইপিও’র শেয়ার বিওতে পাঠিয়েছে ইসলামী কমার্শিয়াল ইন্স্যুরেন্স

কিন্তু একই সময়ে অর্থাৎ ১৩ নভেম্বর থেকে গত রোববার পর্যন্ত পুরোপুরি খালি হওয়া বিও অ্যাকাউন্ট সংখ্যা বেড়ে ৩ লাখ ৬৯ হাজার ৩৩৭টিতে উন্নীত হয়েছে। অর্থাৎ এ সময়ে ১২ হাজার ১৪০টি বিও অ্যাকাউন্ট শেয়ার শূন্য হয়েছে। যদি ধরা হয়, এ সময়ে খোলা নতুন ৩ হাজার বিও অ্যাকাউন্টে কোনো শেয়ার কেনা হয়নি, তার পরও পুরোনো অন্তত ৯ হাজার বিও অ্যাকাউন্ট থেকে বিনিয়োগকারীরা সব শেয়ার বিক্রি করে দিয়েছেন।

সিডিবিএল সূত্রে আরও জানা গেছে, মোট বিও অ্যাকাউন্ট ১৮ লাখ ৫৯ হাজার হলেও গত রোববার দিন শেষে কমপক্ষে একটি শেয়ার ছিল, এমন বিও অ্যাকাউন্ট ছিল ১৪ লাখ ১৪ হাজার ৭৪৫টি। গত ২২ নভেম্বরও এ সংখ্যা সোয়া ১৪ লাখের বেশি ছিল।

গত এক মাসের হিসাবে শেয়ার থাকা বিও অ্যাকাউন্ট সংখ্যা কমলেও ফ্লোর প্রাইস আরোপের পর গত সাড়ে চার মাসের হিসাবে কিছুটা ভিন্ন চিত্র আছে। গত ৩১ জুলাই মোট বিও অ্যাকাউন্ট ছিল ১৮ লাখ ৩৩ হাজার ৮৮৪টি। একই দিনে খালি বিও অ্যাকাউন্ট ছিল ৩ লাখ ৪৯ হাজার ১৭১টি।

আরও পড়ুন: বোর্ড সভার তারিখ জানিয়েছে লিব্রা ইনফিউশনস

প্রসঙ্গত, বিএসইসি বাজারে গতি ফেরাতে কাজ করছে। এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য বিএসইসি যোগাযোগ করেছে আইসিবির সঙ্গে। পুঁজিবাজারের কোম্পানিগুলোর অবণ্টিত ডিভিডেন্ড দিয়ে যে তহবিল করা হয়েছে, সেখান থেকে অর্থ দেয়ার কথা রাষ্ট্রায়ত্ত বিনিয়োগ কোম্পানিকে জানিয়েছে তারা। তাতে বাজারে গত দুই দিনে কিছুটা গতি সঞ্চার হতে দেখা যায়। তাতে লেনদেনের পাশাপাশি সূচকও বেড়েছে। পাশাপাশি লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে মূল্যবৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানির সংখ্যাও বেড়েছে। এতে বেশ কিছু কোম্পানির শেয়ারের দাম ফ্লোর প্রাইসের ওপরে উঠে এসেছে।

ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স গতকাল দিন শেষে ২৭ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ২৬৭ পয়েন্টে। ঢাকার বাজারে গতকাল ৩৫৬ প্রতিষ্ঠানের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ৭৪টির দাম বেড়েছে, কমেছে ১৭টির। আর অপরিবর্তিত ছিল ২৬৫টির দাম।

ঢাকা/এসএ