০১:৩৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪

সৌদিতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত বাংলাদেশির সংখ্যা বেড়ে ১৩

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১০:২৪:২৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৯ মার্চ ২০২৩
  • / ৪২০০ বার দেখা হয়েছে

সৌদি আরবে আসির প্রদেশে বাস উল্টে নিহত সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৪ জন। এর মধ্যে ১৩ জন বাংলাদেশি ওমরাহ যাত্রী বলে নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ দূতাবাস। বুধবার (২৯ মার্চ) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

নিহত ১৩ বাংলাদেশির পরিচয় পাওয়া গেছে। তারা হলেন-
১। শহিদুল ইসলাম পিতাঃ মোঃ শরিয়ত উল্লাহ, সেনবাগ, নোয়াখালী।
২। মামুন মিয়া পিতাঃ আব্দুল আওয়াল, মুরাদনগর, কুমিল্লা।
৩। মোহাম্মদ হেলাল, নোয়াখালী।
৪। সবুজ হোসাইন, লক্ষ্মীপুর।
৫। রাসেল মোল্লা, মুরাদনগর কুমিল্লা।
৬। মোঃ আসিফ, মহেশখালী কক্সবাজার।
৭। মোঃ ইমাম হোসাইন রনি পিতাঃ আব্দুল লতিফ, টঙ্গী, গাজীপুর।
৮। রুক মিয়া পিতাঃ কালু মিয়া, চাঁদপুর।
৯। সিফাত উল্লাহ, মহেশখালী, কক্সবাজার।
১০। গিয়াস হামিদ, দেবীদ্দার, কুমিল্লা।
১১। মোহাম্মদ নাজমুল পিতাঃ কাওসার মিয়া, কোতোয়ালি যশোর।
১২। রনি, পিতাঃ ইস্কান্দার, যশোর।
১৩। মোহাম্মদ হোসেন, কক্সবাজার।

নিহত ১৩ জন ছাড়াও এখনও পর্যন্ত আরও ৫ জন বাংলাদেশী নিখোঁজ রয়েছে এবং ধারণা করা হচ্ছে তারা সবাই মৃত কিন্তু তাদের লাশ পুড়ে যাওয়ায় শনাক্ত করা যাচ্ছে না।

আরও পড়ুন: ভূমি উন্নয়ন কর আদায় হবে জুলাই-জুন মেয়াদে

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সেহেলী সাবরীন জানিয়েছেন, সৌদি আরবে যে বাস দুর্ঘটনা ঘটেছে, সেই বাসে ৪৭ জন যাত্রী ছিলেন। এর মধ্যে বাংলাদেশি নাগরিক ছিলেন ৩৫ জন। বাস দুর্ঘটনায় ১৮ বাংলাদেশি আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে ১৭ জনকে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

এছাড়া বাসে ভিন্নদেশি ১২ জন যাত্রীদের মধ্যে ৫ জনকে মৃত এবং ৭ জনকে আহত অবস্থায় বিভিন্ন হাসপাতালে শনাক্ত করা সম্ভব হয়েছে।

সূত্র জানায়, সৌদি আরবের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় আসির প্রদেশে যাত্রীবাহী বাস দুর্ঘটনায় ওমরাহ যাত্রীরা নিহত হয়েছেন। ২৭ মার্চ ওমরাহ যাত্রী বহনকারী বাসটি একটি সেতুতে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। একপর্যায়ে বাসটি উল্টে আগুন ধরে যায়। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, আসির প্রদেশ ও আভা শহরের সঙ্গে সংযোগকারী একটি সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারানোয় দুর্ঘটনাটি ঘটেছে। নিহতরা ওমরাহ পালন করতে মক্কা যাচ্ছিলেন।

ঢাকা/এসএম

শেয়ার করুন

x
English Version

সৌদিতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত বাংলাদেশির সংখ্যা বেড়ে ১৩

আপডেট: ১০:২৪:২৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৯ মার্চ ২০২৩

সৌদি আরবে আসির প্রদেশে বাস উল্টে নিহত সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৪ জন। এর মধ্যে ১৩ জন বাংলাদেশি ওমরাহ যাত্রী বলে নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ দূতাবাস। বুধবার (২৯ মার্চ) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

নিহত ১৩ বাংলাদেশির পরিচয় পাওয়া গেছে। তারা হলেন-
১। শহিদুল ইসলাম পিতাঃ মোঃ শরিয়ত উল্লাহ, সেনবাগ, নোয়াখালী।
২। মামুন মিয়া পিতাঃ আব্দুল আওয়াল, মুরাদনগর, কুমিল্লা।
৩। মোহাম্মদ হেলাল, নোয়াখালী।
৪। সবুজ হোসাইন, লক্ষ্মীপুর।
৫। রাসেল মোল্লা, মুরাদনগর কুমিল্লা।
৬। মোঃ আসিফ, মহেশখালী কক্সবাজার।
৭। মোঃ ইমাম হোসাইন রনি পিতাঃ আব্দুল লতিফ, টঙ্গী, গাজীপুর।
৮। রুক মিয়া পিতাঃ কালু মিয়া, চাঁদপুর।
৯। সিফাত উল্লাহ, মহেশখালী, কক্সবাজার।
১০। গিয়াস হামিদ, দেবীদ্দার, কুমিল্লা।
১১। মোহাম্মদ নাজমুল পিতাঃ কাওসার মিয়া, কোতোয়ালি যশোর।
১২। রনি, পিতাঃ ইস্কান্দার, যশোর।
১৩। মোহাম্মদ হোসেন, কক্সবাজার।

নিহত ১৩ জন ছাড়াও এখনও পর্যন্ত আরও ৫ জন বাংলাদেশী নিখোঁজ রয়েছে এবং ধারণা করা হচ্ছে তারা সবাই মৃত কিন্তু তাদের লাশ পুড়ে যাওয়ায় শনাক্ত করা যাচ্ছে না।

আরও পড়ুন: ভূমি উন্নয়ন কর আদায় হবে জুলাই-জুন মেয়াদে

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সেহেলী সাবরীন জানিয়েছেন, সৌদি আরবে যে বাস দুর্ঘটনা ঘটেছে, সেই বাসে ৪৭ জন যাত্রী ছিলেন। এর মধ্যে বাংলাদেশি নাগরিক ছিলেন ৩৫ জন। বাস দুর্ঘটনায় ১৮ বাংলাদেশি আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে ১৭ জনকে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

এছাড়া বাসে ভিন্নদেশি ১২ জন যাত্রীদের মধ্যে ৫ জনকে মৃত এবং ৭ জনকে আহত অবস্থায় বিভিন্ন হাসপাতালে শনাক্ত করা সম্ভব হয়েছে।

সূত্র জানায়, সৌদি আরবের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় আসির প্রদেশে যাত্রীবাহী বাস দুর্ঘটনায় ওমরাহ যাত্রীরা নিহত হয়েছেন। ২৭ মার্চ ওমরাহ যাত্রী বহনকারী বাসটি একটি সেতুতে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। একপর্যায়ে বাসটি উল্টে আগুন ধরে যায়। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, আসির প্রদেশ ও আভা শহরের সঙ্গে সংযোগকারী একটি সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারানোয় দুর্ঘটনাটি ঘটেছে। নিহতরা ওমরাহ পালন করতে মক্কা যাচ্ছিলেন।

ঢাকা/এসএম