০৮:৪৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪

১০ কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১১:২৭:০১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৮ জুলাই ২০২১
  • / ৪৬৮০ বার দেখা হয়েছে

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত দশ কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক, এনআরবিসি ব্যাংক, ইস্টার্ণ ব্যাংক, ডাচ্-বাংলা ব্যাংক, আইএফআইসি ব্যাংক, রবি, আইপিডিসি, বিডি ফাইন্যান্স, পপুলার লাইফ ও হাইডেলবার্গ সিমেন্ট।

আজ মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত ব্যাংকগুলোর পরিচালনা পর্ষদ সভায় এসব আর্থিক প্রতিবেদন অনুমোদন ও প্রকাশ করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা  গেছে।

পপুলার লাইফ: কোম্পানিটির দ্বিতীয় প্রান্তিকে ৫৫ কোটি ৫৩ লাখ টাকার প্রিমিয়াম আয় কমেছে। আর লাইফ ফান্ডের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৭০২ কোটি ৬১ লাখ টাকা।

আগের বছর একই সময়  ছিল ৪৮ কোটি ৯০ লাখ টাকা। আর লাইফ ফান্ডের পরিমাণ ছিল এক হাজার ৬৪৫ কোটি ৯৫ লাখ টাকা।

এদিকে বছরের ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন,২১)কোম্পানিটির প্রিমিয়াম আয় কমেছে ৮১ কোটি ৭৩ লাখ টাকা। আর লাইফ ফান্ডের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৬৭৬ কোটি ৪২ লাখ টাকা।

আগের বছর কোম্পানিটির প্রিমিয়াম আয় হয়েছিল ৩৩ কোটি ৭৯ লাখ টাকা। আর লাইফ ফান্ডের পরিমাণ ছিল এক হাজার ৬৬১ কোটি ৬ লাখ টাকার।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

বিডি ফাইন্যান্স: দ্বিতীয় প্রান্তিকে সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (Consolidated EPS) হয়েছে ৭০ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিত ইপিএস ১১ পয়সা ছিল।

অন্যদিকে হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জানুয়ারি’২১-জুন’২১) কোম্পানির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ১৭ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিত ইপিএস ৪৪ পয়সা ছিল।

দুই প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ১ টাকা ৫২ পয়সা, যা গত বছর ২ টাকা ১ পয়সা ছিল।গত ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৭ টাকা ৪৬ পয়সা।

স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক: দ্বিতীয় প্রান্তিকে সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (Consolidated EPS) হয়েছে ৬ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ার প্রতি ৩১ পয়সা লোকসান ছিল।

অন্যদিকে হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জানুয়ারি’২১-জুন’২১) ব্যাংকের সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ২৩ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিত ইপিএস ৬ পয়সা ছিল। দুই প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ২ টাকা ৭ পয়সা, যা গত বছর মাইনাস ৩ টাকা ৫৩ পয়সা ছিল।

গত ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৬ টাকা ৮৯ পয়সা।

এনআরবিসি ব্যাংক: দ্বিতীয় প্রান্তিকে সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (Consolidated EPS) হয়েছে ৬৭ পয়সা।

অন্যদিকে হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জানুয়ারি’২১-জুন’২১) ব্যাংকের সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ১১ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিত ইপিএস ৪৯ পয়সা ছিল। দুই প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ৭৮ পয়সা, যা গত বছর ১ টাকা ২৭ পয়সা ছিল।

গত ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৫ টাকা ৩০ পয়সা।

ইস্টার্ণ ব্যাংক: দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৪৭ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৭৮ পয়সা।

আর ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন,২১) ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৫৬ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১ টাকা ৬৫ পয়সা। একই সময়ে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৩১ টাকা ৯৭ পয়সা।

ডাচ-বাংলা ব্যাংক: দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (Earning Per Share-EPS) হয়েছে ২ টাকা ১৪ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস ২ টাকা ২৩ পয়সা ছিল।

অন্যদিকে প্রথম দুই প্রান্তিকে তথা হিসাববছরের প্রথম ৬ মাসে (জানুয়ারি’২১-জুন’২১) ব্যাংকটির ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৫৭ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইপিএস ৩ টাকা ৪২ পয়সা ছিল।

দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ২৩ টাকা ৯৩ পয়সা, যা গত বছর ২৯ টাকা ১৮ পয়সা ছিল। গত ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৫৩ টাকা ১৫ পয়সা।

আইএফআইসি ব্যাংক: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৭ পয়সা।

গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৯ পয়সা। আর এককভাবে ইপিএস হয়েছে ৩৬ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ২ পয়সা।

রবি আজিয়াটা লি: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিলো ১২ পয়সা। আর এককভাবে ইপিএস হয়েছে ৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিলো ১৩ পয়সা।

আর ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন,২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১৬ পয়সা। আর এককভাবে ১৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিলো ১৭ পয়সা।

আইপিডিসি: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (Earning Per Share-EPS) হয়েছে ৫৫ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস ৪৫ পয়সা ছিল।

অন্যদিকে প্রথম দুই প্রান্তিকে তথা হিসাববছরের প্রথম ৬ মাসে (জানুয়ারি’২১-জুন’২১) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ১১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইপিএস ৮৫ পয়সা ছিল।

দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ১৬  টাকা ৯২ পয়সা, যা গত বছর ৩ টাকা ৮২ পয়সা ছিল।

গত ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৫ টাকা ৮৮ পয়সা।

হাইডেলবার্গ সিমেন্ট: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল’২১-জুলাই’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় হয়েছে ৩ টাকা ৫৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির  শেয়ার প্রতি সমন্বিত লোকসান ছিল ৩ টাকা ৩১ পয়সা।

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে (জানু’২০-জুন’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় হয়েছে ১১ টাকা ৭৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি সমন্বিত লোকসান হয়েছিল ৩ টাকা ৩১ পয়সা।

আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৭৭ টাকা ৯০ পয়সা।

ঢাকা/এনইউ

আরও পড়ুন:

শেয়ার করুন

x
English Version

১০ কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ

আপডেট: ১১:২৭:০১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৮ জুলাই ২০২১

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত দশ কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক, এনআরবিসি ব্যাংক, ইস্টার্ণ ব্যাংক, ডাচ্-বাংলা ব্যাংক, আইএফআইসি ব্যাংক, রবি, আইপিডিসি, বিডি ফাইন্যান্স, পপুলার লাইফ ও হাইডেলবার্গ সিমেন্ট।

আজ মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত ব্যাংকগুলোর পরিচালনা পর্ষদ সভায় এসব আর্থিক প্রতিবেদন অনুমোদন ও প্রকাশ করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা  গেছে।

পপুলার লাইফ: কোম্পানিটির দ্বিতীয় প্রান্তিকে ৫৫ কোটি ৫৩ লাখ টাকার প্রিমিয়াম আয় কমেছে। আর লাইফ ফান্ডের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৭০২ কোটি ৬১ লাখ টাকা।

আগের বছর একই সময়  ছিল ৪৮ কোটি ৯০ লাখ টাকা। আর লাইফ ফান্ডের পরিমাণ ছিল এক হাজার ৬৪৫ কোটি ৯৫ লাখ টাকা।

এদিকে বছরের ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন,২১)কোম্পানিটির প্রিমিয়াম আয় কমেছে ৮১ কোটি ৭৩ লাখ টাকা। আর লাইফ ফান্ডের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৬৭৬ কোটি ৪২ লাখ টাকা।

আগের বছর কোম্পানিটির প্রিমিয়াম আয় হয়েছিল ৩৩ কোটি ৭৯ লাখ টাকা। আর লাইফ ফান্ডের পরিমাণ ছিল এক হাজার ৬৬১ কোটি ৬ লাখ টাকার।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

বিডি ফাইন্যান্স: দ্বিতীয় প্রান্তিকে সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (Consolidated EPS) হয়েছে ৭০ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিত ইপিএস ১১ পয়সা ছিল।

অন্যদিকে হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জানুয়ারি’২১-জুন’২১) কোম্পানির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ১৭ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিত ইপিএস ৪৪ পয়সা ছিল।

দুই প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ১ টাকা ৫২ পয়সা, যা গত বছর ২ টাকা ১ পয়সা ছিল।গত ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৭ টাকা ৪৬ পয়সা।

স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক: দ্বিতীয় প্রান্তিকে সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (Consolidated EPS) হয়েছে ৬ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ার প্রতি ৩১ পয়সা লোকসান ছিল।

অন্যদিকে হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জানুয়ারি’২১-জুন’২১) ব্যাংকের সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ২৩ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিত ইপিএস ৬ পয়সা ছিল। দুই প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ২ টাকা ৭ পয়সা, যা গত বছর মাইনাস ৩ টাকা ৫৩ পয়সা ছিল।

গত ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৬ টাকা ৮৯ পয়সা।

এনআরবিসি ব্যাংক: দ্বিতীয় প্রান্তিকে সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ ব্যাংকটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (Consolidated EPS) হয়েছে ৬৭ পয়সা।

অন্যদিকে হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জানুয়ারি’২১-জুন’২১) ব্যাংকের সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ১১ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিত ইপিএস ৪৯ পয়সা ছিল। দুই প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ৭৮ পয়সা, যা গত বছর ১ টাকা ২৭ পয়সা ছিল।

গত ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৫ টাকা ৩০ পয়সা।

ইস্টার্ণ ব্যাংক: দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৪৭ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৭৮ পয়সা।

আর ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন,২১) ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৫৬ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১ টাকা ৬৫ পয়সা। একই সময়ে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৩১ টাকা ৯৭ পয়সা।

ডাচ-বাংলা ব্যাংক: দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (Earning Per Share-EPS) হয়েছে ২ টাকা ১৪ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস ২ টাকা ২৩ পয়সা ছিল।

অন্যদিকে প্রথম দুই প্রান্তিকে তথা হিসাববছরের প্রথম ৬ মাসে (জানুয়ারি’২১-জুন’২১) ব্যাংকটির ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৫৭ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইপিএস ৩ টাকা ৪২ পয়সা ছিল।

দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ২৩ টাকা ৯৩ পয়সা, যা গত বছর ২৯ টাকা ১৮ পয়সা ছিল। গত ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৫৩ টাকা ১৫ পয়সা।

আইএফআইসি ব্যাংক: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৭ পয়সা।

গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৯ পয়সা। আর এককভাবে ইপিএস হয়েছে ৩৬ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ২ পয়সা।

রবি আজিয়াটা লি: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিলো ১২ পয়সা। আর এককভাবে ইপিএস হয়েছে ৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিলো ১৩ পয়সা।

আর ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন,২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১৬ পয়সা। আর এককভাবে ১৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিলো ১৭ পয়সা।

আইপিডিসি: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (Earning Per Share-EPS) হয়েছে ৫৫ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস ৪৫ পয়সা ছিল।

অন্যদিকে প্রথম দুই প্রান্তিকে তথা হিসাববছরের প্রথম ৬ মাসে (জানুয়ারি’২১-জুন’২১) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ১১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইপিএস ৮৫ পয়সা ছিল।

দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ১৬  টাকা ৯২ পয়সা, যা গত বছর ৩ টাকা ৮২ পয়সা ছিল।

গত ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৫ টাকা ৮৮ পয়সা।

হাইডেলবার্গ সিমেন্ট: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল’২১-জুলাই’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় হয়েছে ৩ টাকা ৫৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির  শেয়ার প্রতি সমন্বিত লোকসান ছিল ৩ টাকা ৩১ পয়সা।

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে (জানু’২০-জুন’২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় হয়েছে ১১ টাকা ৭৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি সমন্বিত লোকসান হয়েছিল ৩ টাকা ৩১ পয়সা।

আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৭৭ টাকা ৯০ পয়সা।

ঢাকা/এনইউ

আরও পড়ুন: