১০:২৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

চতুর্থ কিস্তিতে সাড়ে ৬৪ কোটি ডলার দেবে আইএমএফ

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০১:১৬:২৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / ১০৩২৯ বার দেখা হয়েছে

ফাইল ফটো

চলমান ঋণ কর্মসূচির আওতায় চতুর্থ কিস্তিতে বাংলাদেশকে সাড়ে ৬৪ কোটি ডলার দেয়া হবে বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলে (আইএমএফ)।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

আজ বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) অর্থ মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন বাংলাদেশে সফররত সংস্থাটির প্রতিনিধি দলের প্রধান ক্রিস পাপাজর্জিও।

চতুর্থ কিস্তির সাড়ে ৬৪ কোটি ডলার বাংলাদেশ ফ্রেব্রুয়ারির শেষে পাবে জানিয়ে ক্রিস পাপাজর্জিও বলেন, একই পরিমাণ অর্থ পাবে পঞ্চম কিস্তিতে। সেই কিস্তির অর্থ ছাড়ের আগে মার্চ বা এপ্রিলে চতুর্থ পর্যালোচনা করবে আইএমএফ।

আরও পড়ুন: এলসি সংক্রান্ত সব বকেয়া এক মাসের মধ্যে পরিশোধ করা হবে: গভর্নর

তিনি বলেন, বন্যা, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের কারণে চলতি অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৩.৮ শতাংশ। তবে ২০২৫-২৬ অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৬.৭ শতাংশে উন্নীত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

বাংলাদেশ চলমান ঋণ কর্মসূচির আকার আরও ৭৫ কোটি মার্কিন ডলার বাড়ানোর জন্য অনুরোধ করেছে জানিয়ে তিনি বলেন, চলমান ঋণ কর্মসূচির আওতায় চতুর্থ কিস্তিতে বাংলাদেশকে সাড়ে ৬৪ কোটি ডলার দেয়া হবে।

মূল্যস্ফীতি প্রসঙ্গে প্রতিনিধি দলের প্রধান বলেন, বাংলাদেশের জন্য ভালো খবর হলো আগামী অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি বেড়ে ৬.৭ শতাংশে দাড়াবে। ওইসময় মূল্যস্ফীতিও ৫-৬ শতাংশে নেমে যাবে।

ঢাকা/এসএইচ

ট্যাগঃ

শেয়ার করুন

চতুর্থ কিস্তিতে সাড়ে ৬৪ কোটি ডলার দেবে আইএমএফ

আপডেট: ০১:১৬:২৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৪

চলমান ঋণ কর্মসূচির আওতায় চতুর্থ কিস্তিতে বাংলাদেশকে সাড়ে ৬৪ কোটি ডলার দেয়া হবে বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলে (আইএমএফ)।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

আজ বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) অর্থ মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন বাংলাদেশে সফররত সংস্থাটির প্রতিনিধি দলের প্রধান ক্রিস পাপাজর্জিও।

চতুর্থ কিস্তির সাড়ে ৬৪ কোটি ডলার বাংলাদেশ ফ্রেব্রুয়ারির শেষে পাবে জানিয়ে ক্রিস পাপাজর্জিও বলেন, একই পরিমাণ অর্থ পাবে পঞ্চম কিস্তিতে। সেই কিস্তির অর্থ ছাড়ের আগে মার্চ বা এপ্রিলে চতুর্থ পর্যালোচনা করবে আইএমএফ।

আরও পড়ুন: এলসি সংক্রান্ত সব বকেয়া এক মাসের মধ্যে পরিশোধ করা হবে: গভর্নর

তিনি বলেন, বন্যা, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের কারণে চলতি অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৩.৮ শতাংশ। তবে ২০২৫-২৬ অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৬.৭ শতাংশে উন্নীত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

বাংলাদেশ চলমান ঋণ কর্মসূচির আকার আরও ৭৫ কোটি মার্কিন ডলার বাড়ানোর জন্য অনুরোধ করেছে জানিয়ে তিনি বলেন, চলমান ঋণ কর্মসূচির আওতায় চতুর্থ কিস্তিতে বাংলাদেশকে সাড়ে ৬৪ কোটি ডলার দেয়া হবে।

মূল্যস্ফীতি প্রসঙ্গে প্রতিনিধি দলের প্রধান বলেন, বাংলাদেশের জন্য ভালো খবর হলো আগামী অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি বেড়ে ৬.৭ শতাংশে দাড়াবে। ওইসময় মূল্যস্ফীতিও ৫-৬ শতাংশে নেমে যাবে।

ঢাকা/এসএইচ