রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে সৃষ্ঠ অর্থনৈতিক অস্থিরতা দেশের অর্থনীতির উপর বিরূপ প্রভাব ফেলেছে। অন্যান্য সেক্টরের মত  দেশের পুঁজিবাজারেও এ হাওয়া লেগেছে। প্রায়

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে সৃষ্ঠ অর্থনৈতিক অস্থিরতা, মুদ্রাস্ফীতি, রাজনৈতিক অস্থিরতাসহ ডলার সংকটে দেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দরে কমেছে কনটেইনার

বিদায়ী বছরে অর্থাৎ২০২২ সালে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মোবাইলে লেনদেনকারীর পরিমাণ বেড়েছে। তবে মোবাইলে লেনদেনকারীর সংখ্যা বাড়লেও কমেছে লেনদেনের পরিমান।

দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) এসএমই মার্কেটে বিদায়ী বছর ২০২২ সালে মোট ২ হাজার ৪৪৯ কোটি টাকার লেনদেন

বিদায়ী বছরে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ব্লক মার্কেটে লেনদেন বেড়েছে ২০২ কোটি টাকা বা ১.৪৪ শতাংশ বেড়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য

২০২০ সালে করোনার ফলে বিশ্ব অর্থনীতিতে যে সঙ্কট সৃষ্টি হয়েছিল তা ক্রমেই প্রকট আকার ধারণ করেছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, উচ্চ মূল্যস্ফীতি,

রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধ, ডলার সংকট, রাজনৈতিক অস্থিরতার প্রভাব বিদায়ী বছরে দেশের পুঁজিবাজারে নেতিবাচক প্রভাব পরেছে। বছরটিতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সব

২০২২ সাল বৈশ্বিক মন্দার একটি বছর। করোনা মহামারির ক্ষতি কাঁটিয়ে উঠতে না উঠতেই শুরু হলো রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। যুদ্ধের ফলে সৃষ্ঠ

দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বছরের ব্যবধানে সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) সাড়ে ১৩ শতাংশ কমেছে। ঢাকা

নানাবিধ অনিশ্চয়তায় কেটেছে ২০২২ সালের পুরো সময়টি। ২০২০ সালে করোনা সংক্রমনের মধ্য দিয়ে বিশ্ব অর্থনীতিতে যে সঙ্কট সৃষ্টি হয়েছিল তা

পুঁজিবাজারে অনিয়ম কিংবা কারসাজি নতুন কিছু নয়। তবে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে অনিয়ম কিংবা কারসাজির মাত্রা চরমে। নানা কৌশলে তালিকাভুক্ত কোম্পানি, সিকিউরিটিজ

চলতি বছরে (২০২২ সাল) ২২ কোম্পানিকে বিভিন্ন বন্ড ও প্রেফারেন্স শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে ৮ হাজার ৮৪৭ কোটি ৬৫ লাখ টাকা

টানা সূচক ও লেনদেনের পতনে ন্যুব্জ হয়ে পড়েছে দেশের পুঁজিবাজার। বিনিয়োগকারীরা বলছেন বাজারের পতনের শেষ পর্যায়ে এসে পৌঁছে গেছে। বাজারের

২০২২ সালের শুরুটা দেশের পুঁজিবাজারের পটপরিবর্তনের পালাবদল মনে করা হলেও তা নিভিয়ে যেতে সময় লাগেনি। বছরের প্রথম মাস শেষ হওয়ার

দেশের পুঁজিবাজারে বাড়ছে বিদেশি বিনিয়োগ। চলতি বছরের নভেম্বরে বিদেশী বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বিক্রির বিপরীতে ক্রয় বেশী করেছেন। আলোচ্য সময়ে দেশের প্রধান

দেশে উন্নয়ন প্রকল্পের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে সরকারের বিদেশী ঋণ। বাড়ছে সুদসহ ঋণ পরিশোধের চাপও। ২০২০ সালের জুন পর্যন্ত বিদেশী