খেলাপি ঋণের বেশিরভাগই ব্যালেন্স শিট নির্ভর। ব্যাংকগুলো ব্যালেন্স শিট নির্ভর অর্থায়নে মগ্ন। এই ঋণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় লাঞ্চ বা

দেশের শীর্ষ ঋণখেলাপিদের মধ্যে অন্যতম সালমান এফ রহমান। দেশের প্রথমদিকের শিল্প গ্রুপ বেক্সিমকোর মালিক ও আওয়ামী সরকারের সাবেক বেসরকারি বিনিয়োগ

চীনসহ বিভিন্ন দেশ থেকে অনেক ব্যবসা বাংলাদেশে এসেছে। সেগুলো রাখতে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা দরকার। ঋণের সুদ ৯ শতাংশ থেকে

গত ৭ বছরে দেশের ব্যাংকগুলোতে খেলাপি ঋণ বেড়ে হয়েছে তিনগুণ। কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে পাওয়া তথ্য বিশ্লেষণ করে এই চিত্র ধরা

নাসা গ্রুপের দুই প্রতিষ্ঠানের ঋণ ১৫৬ কোটি টাকা। এর বিপরীতে সুদ জমেছে ২৬১ কোটি টাকা। সেই সুদ মওকুফ করেছে জনতা

আকাশছোঁয়া মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে বাংলাদেশ ব্যাংক পলিসি রেট দশমিক ৫০ শতাংশীয় পয়েন্ট বাড়িয়ে ৯ দশমিক ৫০ শতাংশ করেছে। আজ মঙ্গলবার

তারল্য সংকটে পড়া দেশের ব্যাংকগুলোকে অর্থ ধার দিয়ে বিশেষ সহায়তা করবে ভাল ব্যাংকগুলো এবং এক্ষেত্রে ধারের টাকার গ্যারান্টি দেবে বাংলাদেশ

বাংলাদেশের বিদেশি ঋণ আবার ১০০ বিলিয়ন বা ১০ হাজার কোটি মার্কিন ডলার ছাড়িয়েছে। এর আগে গত বছরের ডিসেম্বরে প্রথমবারের মতো

বাংলাদেশকে ১০০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক। তবে দেশের ব্যাংক ও আর্থিক খাতের সংস্কার এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংককে শক্তিশালীকরণের কাজে

দেশের ব্যাংকখাত সংস্কারে বিশ্বব্যাংক ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ঋণ দিচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের আধুনিকায়ন এবং সক্ষমতা বাড়ানোর কাজেও এই ঋণ

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) বাংলাদেশকে আরও তিন বিলিয়ন ডলার বাজেট সহায়তা অনুমোদনের ব্যাপারে খুবই ইতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করেছে বলে জানিয়েছেন

এস আলম ইসলামি ব্যাংক থেকে ৫০ হাজার কোটি টাকার বেশি লুট করেছে। আর আমরা সৎভাবে যারা ব্যবসা করেছি, তারা এখন

এস আলমের নিয়ন্ত্রণে থাকা ৬ ব্যাংকের ঋণ বিতরণে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ব্যাংকগুলো হলো- ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ, সোশ্যাল ইসলামী,

চট্টগ্রামে ইসলামী ব্যাংকের খাতুনগঞ্জ শাখায় বির্তকিত এস আলম গ্রুপের ঋণ নিয়েছে ৬৭ হাজার কোটি টাকার বেশি, যদিও আইন অনুযায়ী ব্যাংকটির

বেনামে ঋণ ও অর্থপাচার ঠেকাতে ৯টি ব্যাংকের ইস্যু করা এক কোটি টাকা বা তার বেশি টাকার চেক নিজ নিজ ব্যাংক

অর্থনীতিবিদ ও পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, ঋণ আদায় না করে ঋণের সুদকে আয়

বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ দিন দিন বাড়ছে। ঋণের সুদ-আসল মেটাতে গিয়ে অর্থ সংকটে পড়ছে সরকার। পুরোনো দেনার বোঝা পরিশোধে বাধ্য

বাংলাদেশের জন্য ৬৫ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন করেছে বিশ্বব্যাংক। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৭ হাজার ৬৩৮ কোটি ১৫ লাখ টাকা (প্রতি

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ফার্মা ও রসায়ন খাতের অন্যতম শীর্ষ কোম্পানি রেনাটার পরিচালনা পর্ষদ ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স কর্পোরেশনের (আইএফসি) কাছ থেকে ৬ কোটি

অনিয়ম ও দুর্নীতিরসহ নানা নে‌তিবাচক খব‌রে দেশের ইসলামী ধারার ব্যাংকগুলোর প্রতি মানুষের আস্থা কমছে। ফলে কাঙ্ক্ষিত হারে আমানত পা‌চ্ছে না

দুটি প্রকল্পে বাংলাদেশের জন্য ৯০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ অনুমোদন করেছে বিশ্বব্যাংক। যা বাংলাদেশি টাকায় ১০ হাজার ৫৫২ কোটি ৫০

অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে সরকারের নেওয়া পুঞ্জীভূত ঋণ সাড়ে ৮ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। সাম্প্রতিক আর্থিক সংকট, বিনিয়োগ পরিবেশ না থাকা,

খেলাপি ঋণ বৃদ্ধিতে আগের সব রেকর্ড ভেঙে গেছে। চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে ৩৬ হাজার ৬৬২ কোটি টাকা বেড়ে মার্চ

বাজেট ঘাটতি মেটাতে সরকারের ব্যাংক ঋণনির্ভরতা বাড়ছে। চলতি অর্থবছরের মতো আসন্ন ২০২৪-২৫ অর্থবছরেও সরকার বিপুল পরিমাণ ব্যাংক ঋণ করার পরিকল্পনা

লক্ষ্য অনুযায়ী রাজস্ব আহরণে প্রতি বছরই ব্যর্থ হচ্ছে সরকার। তখন বাজেট ঘাটতি মেটাতে স্থানীয় ও বিদেশী উৎস থেকে নেয়া ঋণের

২০১২ সালের জুন থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশে খেলাপি ঋণ ৪২ হাজার ৭১৫ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ১ লাখ ৪৫

বাংলাদেশের বিদেশি ঋণ প্রথমবারের মতো ১০০ বিলিয়ন বা দশ হাজার কোটি মার্কিন ডলার ছাড়িয়েছে। গত ডিসেম্বর শেষে বিদেশি বিভিন্ন উৎস

দেশের নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো দীর্ঘদিন ধরে টাকার সংকট নিয়ে চলছে। এমন পরিস্থিতির মধ্যে গত ডিসেম্বর শেষে প্রতিষ্ঠানগুলোর আমানত ও ঋণের

বাংলাদেশের গোপালগঞ্জ ও মাদারীপুর জেলার গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ, সেচ ও পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনার উন্নয়নে ৭১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ অনুমোদন

একদিকে উচ্চ মূল্যস্ফীতি অন্যদিকে আমানতের সুদের হার কমের কারণে আমানতকারীদের অনেককেই ব্যাংকে টাকা রাখতে আগ্রহ দেখাচ্ছে না। আবার সরকারি ও