বর্তমানে ডায়াবেটিস প্রতিটি ঘরে ঘরেই দেখা দিচ্ছে। ছোট থেকে বুড়ো সবার শরীরেই বাসা বাঁধছে দীর্ঘমেয়াদী এই ব্যাধি। একবার ডায়াবেটিস ধরা

উৎসব মানেই ভরপেট খাওয়াদাওয়ার পর্ব শুরু। বিরিয়ানি, চাইনিজ, মিষ্টিমুখ—আরও কত কিছু। তবে যাদের ডায়াবেটিস তাদের রক্তের শর্করার মাত্রা বজায় রাখা

অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস শরীরের মারাত্মক ক্ষতি করে। কখনো কখনো ডায়াবেটিস নিউরোপ্যাথি বা স্নায়ুরও ক্ষতি করে। ডায়াবেটিস রোগীদের মধ্যে হৃদরোগের ঝুঁকিও বেশি

সুস্থ থাকার অন্যতম উপায় হল সুষম খাবার খাওয়া। ভিটামিন, মিনারেলস, অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টে সমৃদ্ধ খাবার নিয়ম করে খাওয়া জরুরি। চিকিৎসক এবং পুষ্টিবিদেরাও

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে তৃণমূল পর্যায়ে জনসচেতনতা সৃষ্টিতে দলমত নির্বিশেষে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। বৃহস্পতিবার (২৪ আগস্ট) দুপুরে

প্রচণ্ড গরমে এমনিতেই পরিশ্রমের কাজ করতে ইচ্ছে করে না। এ কারণে গরম বেশি পড়লে ডায়াবেটিস রোগীরা নিয়মিত হাঁটতে চান না।

ডায়েটিশিয়ানরা ডায়াবেটিস রোগীদের জিরো ক্যালোরি বা কম ক্যালোরিযুক্ত পানীয় পান করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। ডায়াবেটিস রোগীরা এমন যে কোনও পানীয়

ছেলেবেলায় জাম খেয়ে মুখ লাল করার অভিজ্ঞতা অনেকেরই আছে। রসালো এই ফলটি খেতে যেমন সুস্বাদু তেমনি গুণেও অনন্য। গ্রীষ্মকালীন এই

ফল মানেই পুষ্টিকর খাবার। কিন্তু কিছু ফল আছে যেগুলো রক্তে শর্করার মাত্রার ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে। পুষ্টিবিদদের মতে, এমন

ফল হিসেবে আমের স্বাদ অতুলনীয়। তবে মধুমেহ রোগীরা বেশি পরিমাণে আম খেলে বিপদের কারণ হয়ে উঠতে পারে৷ কারণ এতে গ্লুকোজ

মধুর গুণের শেষ নেই। মধুতে পর্যাপ্ত পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল,আয়রন পাওয়া যায়। এছাড়াও এতে রয়েছে ভিটামিন সি, ফোলেট, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম এবং

ডায়াবেটিস নিয়ে যতই সচেতনতা বৃদ্ধি করা হোক না কেন, নীরব এই ঘাতক ধীরে ধীরে ছড়িয়েই পড়ছে। প্রতিদিনই এই রোগে আক্রান্তের

ডায়াবেটিস থেকে দূরে থাকার নানা প্রচেষ্টা থাকে আমাদের। কারণ এই নীরব ঘাতক একবার দেখা দিলে ধীরে ধীরে তা শরীরের নানা

বিবাহিত বা সম্পর্কে থাকা ব্যক্তিদের ব্লাড সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। ফলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কম থাকে। সিঙ্গলদের তুলনায় বিবাহিতদের আয়ুষ্কালও অনেক

বিশ্বব্যাপী ডায়াবেটিসে আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়ার সমস্যাকে ডায়াবেটিস বলা হয়। রক্তে শর্করার পরিমাণ