বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ পিছিয়ে আগামী ৬ মে ধার্য করেছেন আদালত। ২০১৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি

চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের ৭ মাস (জুলাই-জানুয়ারি) ৯ দিনে রিজার্ভ থেকে ৯ বিলিয়ন ডলার বিক্রি করা হয়েছে। একই সময়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক

দেশে দীর্ঘদিন ধরে ডলারের সংকট থাকলেও রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় বাড়ছে না। ফলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমছে। সংকটের কারণে ডলার

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয় বা রিজার্ভ ধারাবাহিকভাবে কমছে। এরমধ্যে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসের আমদানি বিল বাবদ

বাংলাদেশ ’এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়’ (আকু) এর নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসের আমদানি বিল বাবদ ১২৭ কোটি ডলার পরিশোধ করেছে। ফলে বৈদেশিক মুদ্রার

পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, রিজার্ভ নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। রিজার্ভ ভালো আছে। দেশের অর্থনীতি ভালো রয়েছে। সর্বশেষ বিশ্বব্যাংকের

আগামীতে বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতির হার বর্তমানের তুলনায় কমবে। অন্যদিকে বাড়বে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বলে মন্তব্য করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ)। মঙ্গলবার

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের দ্বিতীয় কিস্তি পাওয়ায় সন্তুষ্টি প্রকাশ করে‌ বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, এখন থেকে রিজার্ভ কমবে না, ভালো

বৈদেশিক মুদ্রার বর্তমান মজুত আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) বিপিএম-৬ অনুযায়ী প্রায় ২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের কাছাকাছি। এ রিজার্ভ দিয়ে প্রায়

রিজার্ভ নিয়ে চিন্তার কারণ নেই বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান। তিনি বলেছেন রিজার্ভ হচ্ছে শরীরের তাপমাত্রার মতো। এই কমবে এই

বাংলাদেশ ব্যাংকে গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার বলেছেন, রিজার্ভ থেকে আর কোনো ডলার বিক্রি করা হবে না। এতদিন রিজার্ভ থেকে ব্যাপক

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) শর্ত অনুযায়ী বাংলাদেশ বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সংরক্ষণ করতে পারেনি। বিষয়টি নিয়ে অসন্তোষ জানায় সফররত আইএমএফ প্রতিনিধি

দেশের রিজার্ভ পরিস্থিতি এখনও এলার্মিং বা বিপজ্জনক পর্যায়ে না গেলেও উদ্বেগের পর্যায়ে চলে গেছে বলে জানিয়েছেন বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ কার্যালয়ের সাবেক

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) শর্ত মেনে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের প্রকৃত তথ্য প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সেই হিসাবে দেশের রিজার্ভ এখন

অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেছেন, রিজার্ভের ডলার নিজেদের জন্য খরচ করা উচিত না। এই ডলার দেখিয়ে আমরা বিদেশি বিনিয়োগ আনতে পারি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার মজুত (রিজার্ভ) থেকে শ্রীলঙ্কাকে ২০ কোটি ডলার ঋণ দিয়েছিল বাংলাদেশ। ওই ঋণের ৫ কোটি (৫০ মিলিয়ন)

দেশে আইএমএফের হিসাবে অর্থাৎ প্রকৃত বা নিট রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২৩.৪৫০ বিলিয়ন ডলার বা দুই হাজার ৩৪৫ কোটি মার্কিন ডলার। আর

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ গণনায় আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) বিপিএম-৬ হিসাব পদ্ধতি বাস্তবায়ন করলো বাংলাদেশ ব্যাংক। এর ফলে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবারও ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। এর অন্যতম কারণ হলো, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) ৪০০ মিলিয়ন ডলারের

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সরকার অপ্রয়োজনীয় আমদানি নিরুৎসাহিত এবং প্রবাস আয় উৎসাহিত করার মতো বেশ কিছু পদক্ষেপ ইতোমধ্যে নিয়েছে। যার

নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণাকালে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার বলেন, আইএমএফ সদস্য অন্যান্য দেশগুলো বিপিএম৬-এর ফর্মুলা কার্যকর করেছে। আমরাও সেটা

পাঁচ মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর মতো রিজার্ভ আছে জানিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার বলেছেন, আমাদের কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ব্যালেন্স

বর্তমানে দেশে রিজার্ভের পরিমাণ ২৯.৯৭ বিলিয়ন ডলার, যা সাড়ে চার মাসের বেশি সময়ের আমদানি ব্যয় মেটানোর জন্য যথেষ্ট বলে জানিয়েছেন

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘২০০৬ সালে যখন বিএনপি ক্ষমতায় ছিল তখন রিজার্ভ ছিল শূন্য দশমিক ৪৪ বিলিয়ন ডলার, এখন ৩১

বাজেট সহায়তা হিসেবে বিশ্বব্যাংকের ঋণের ৫০৭ মিলিয়ন ডলার পেয়েছ বাংলাদেশ। এতে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবার ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। আজ

ডলার সংকটের সঙ্গে রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্স প্রবাহ কম থাকায় দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ধারাবাহিকভাবে কমছে। এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু)

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের শর্ত হিসেবে জুড়ে দেওয়া সংস্কারের অগ্রগতি সংস্থাটির প্রতিনিধিদলের কাছে তুলে ধরেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। দাতা সংস্থাটির

২০২১ সালের পর থেকেই ক্রমাগত ভাবে কমছে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। গত মঙ্গলবার (৭ মার্চ) এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) কাছে

চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে (জুলাই-জানুয়ারির ২৩ তারিখ পর্যন্ত) ৮৫০ কোটি ডলার বিক্রি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। দেশের ইতিহাসে এর

এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) ১১২ কোটি ডলার পরিশোধের পর দেশের বৈদেশিক মুদ্রার মজুত (রিজার্ভ) কমে দাড়িয়েছে ৩২ বিলিয়ন ডলারের ঘরে।