রাশিয়ার আগ্রাসন মোকাবিলায় ইউরোপের এ দুই দেশের নেতা ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রাখতে একমত হয়েছেন বলেও বিবিসির ওই প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।
রাশিয়াকে অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন দেশ থেকে বিচ্ছিন্ন করার উদ্যোগ অব্যাহত রেখেছে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলো। একই সঙ্গে ইউক্রেনে অস্ত্র ও গোলাবারুদ পাঠানো অব্যাহত রেখেছে তারা। গতকাল রোববার ইইউ ইউক্রেনে অস্ত্র সরবরাহ শুরুর ঘোষণা দিয়েছে। ইতিহাসে প্রথমবারের মতো এ কাজ করছে ইইউ।
অবশ্য রাশিয়া হামলা অব্যাহত রাখার পাশাপাশি নতুন হুমকি দিচ্ছে। প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন রাশিয়ার সামরিক বাহিনীকে পরমাণু অস্ত্রের বহর প্রস্তুত রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। এদিকে আজ সোমবার মস্কোর ঘনিষ্ঠ মিত্র ইউক্রেন সীমান্ত লাগোয়া দেশ বেলারুশে রাশিয়া ও ইউক্রেনের প্রতিনিধিরা আলোচনা বসবেন।
গত বৃহস্পতিবার প্রেসিডেন্ট পুতিনের নির্দেশে ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করে রুশ সৈন্যরা। রাশিয়ার চার দিনের হামলায় ইউক্রেনের ৩৫২ জনের বেশি বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন বলে দেশটির সরকার জানিয়েছে। অন্যদিকে, ৪ হাজার ৩০০ রুশ সেনা নিহত হওয়ার দাবি করেছে ইউক্রেনের কর্তৃপক্ষ।
ঢাকা/এমআর