১০:৪৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪

আজ ১৫ আগস্ট, জাতীয় শোক দিবস

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০২:১৭:২০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৫ অগাস্ট ২০২২
  • / ৪২৭১ বার দেখা হয়েছে

 বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: জাতির পিতার ৪৭তম শাহাদাৎবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস আজ। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট, সেনাবাহিনীর কিছু বিপথগামী সদস্য কলঙ্কের কালিমা লেপে দেয় গোটা বাঙালি জাতির কপালে। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী জানিয়েছেন, বঙ্গবন্ধুর পালিয়ে থাকা খুনিদের মধ্যে দু’জনকে ফিরিয়ে দিতে সম্মত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

তখনো ফোটেনি ভোরের আলো। ট্যাংক আর সাজোয়া যানের বিকট যান্ত্রিক শব্দে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে রাজধানী। সময়টা ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। হঠাৎই ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের চারপাশ কেপে উঠে মুহুর্মুহু ব্রাশফায়ারের শব্দে।

সপরিবারে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন মহানায়ক। একজন রাষ্ট্রপ্রধানের নিথর দেহ পড়ে থাকে নিজ বাসভবনের সিড়িতে।

যে মাটির মুক্তির জন্য বঙ্গবন্ধুর সারাজীবনের সংগ্রাম, সেই মাটিতেই তার হত্যার বিচারকাজ শুরুই করা যায়নি পরের ২১টি বছরেও। বরং হত্যাকারীদের রেহাই দিতে হয়েছে দায়মুক্তি অধ্যাদেশ যা পরে রূপ নেয় আইনে।

বঙ্গবন্ধুর খুনীদের কেউ কেউ ৭৫ পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন দেশে কাজ করেছেন এই বাংলারই প্রতিনিধি হিসেবে। অবশেষে ৯৬ তে শুরু হওয়া হত্যাকাণ্ডের বিচারকাজ শেষে অভিযুক্ত ২০ জনের মধ্যে ১২ জনের মৃত্যুদণ্ড বহাল থাকে। ইতোমধ্যে ৬ জনের ফাঁসি কার্যকর হয়েছে। তবে এখনো বিভিন্ন দেশের পালিয়ে আছে ৫ খুনী। যাদের ১ জন যুক্তরাষ্ট্র ও ১ জন কানাডায়। বাকিদের ব্যাপারে পরিপূর্ণ তথ্য নেই সরকারের কাছে।

ঢাকা/টিএ

শেয়ার করুন

x
English Version

আজ ১৫ আগস্ট, জাতীয় শোক দিবস

আপডেট: ০২:১৭:২০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৫ অগাস্ট ২০২২

 বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: জাতির পিতার ৪৭তম শাহাদাৎবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস আজ। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট, সেনাবাহিনীর কিছু বিপথগামী সদস্য কলঙ্কের কালিমা লেপে দেয় গোটা বাঙালি জাতির কপালে। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী জানিয়েছেন, বঙ্গবন্ধুর পালিয়ে থাকা খুনিদের মধ্যে দু’জনকে ফিরিয়ে দিতে সম্মত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

তখনো ফোটেনি ভোরের আলো। ট্যাংক আর সাজোয়া যানের বিকট যান্ত্রিক শব্দে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে রাজধানী। সময়টা ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। হঠাৎই ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের চারপাশ কেপে উঠে মুহুর্মুহু ব্রাশফায়ারের শব্দে।

সপরিবারে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন মহানায়ক। একজন রাষ্ট্রপ্রধানের নিথর দেহ পড়ে থাকে নিজ বাসভবনের সিড়িতে।

যে মাটির মুক্তির জন্য বঙ্গবন্ধুর সারাজীবনের সংগ্রাম, সেই মাটিতেই তার হত্যার বিচারকাজ শুরুই করা যায়নি পরের ২১টি বছরেও। বরং হত্যাকারীদের রেহাই দিতে হয়েছে দায়মুক্তি অধ্যাদেশ যা পরে রূপ নেয় আইনে।

বঙ্গবন্ধুর খুনীদের কেউ কেউ ৭৫ পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন দেশে কাজ করেছেন এই বাংলারই প্রতিনিধি হিসেবে। অবশেষে ৯৬ তে শুরু হওয়া হত্যাকাণ্ডের বিচারকাজ শেষে অভিযুক্ত ২০ জনের মধ্যে ১২ জনের মৃত্যুদণ্ড বহাল থাকে। ইতোমধ্যে ৬ জনের ফাঁসি কার্যকর হয়েছে। তবে এখনো বিভিন্ন দেশের পালিয়ে আছে ৫ খুনী। যাদের ১ জন যুক্তরাষ্ট্র ও ১ জন কানাডায়। বাকিদের ব্যাপারে পরিপূর্ণ তথ্য নেই সরকারের কাছে।

ঢাকা/টিএ