০৮:৩০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪

আলতাফ-মেজর হাফিজের ২১ মাসের কারাদণ্ড

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৫:৫৩:১৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ৪১৭৩ বার দেখা হয়েছে

বিএনপির দুই ভাইস চেয়ারম্যান সাবেক এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী ও মেজর (অব.) মো. হাফিজ উদ্দিন পুলিশের কাজে বাধা দেওয়ার মামলায় ২১ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড এবং পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার (২৮ ডিসেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরীর আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

আলতাফ হোসেন চৌধুরী, মো. হাফিজ উদ্দিন আহমেদ ও মেজর (অব.) মো. হানিফকে দণ্ডবিধির আলাদা দুই ধারায় মোট ২১ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড এবং পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে। অনাদায়ে আরও এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

এছাড়া ছয়জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আসামিরা হলেন- এম এ আউয়াল খান, মো. রাসেল, মঈনুল ইসলাম, বাবুল হোসেন ওরফে বাবু ও আলমগীর বিশ্বাস ওরফে রাজুকে দণ্ডবিধির আলাদা দুই ধারায় মোট ৪২ মাসের সশ্রম কারাদণ্ড ও প্রত্যেকের পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও এক মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

এছাড়া আরও অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় বাকি ১১ আসামিকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়। খালাসপ্রাপ্তরা হলেন, এম এ কাউয়ুম, মো. দুলাল, তোফায়েল আহম্মেদ ওরফে লিটন, জাহাঙ্গীর শিকদার ওরফে বাবু, আরিফুল ইসলাম, বিল্লাল হোসেন, সামসুল হক মিয়াজী, বিপ্লব, খুরশিদ আলম মমতাজ, মোশারফ হোসেন ও মাহাবুব।

এর আগে, গত ২৪ ডিসেম্বর এ মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায়ের জন্য আজকের তারিখ ঠিক করেন আদালত।

আ্রও পড়ুন: দেশ অচলে বিএনপির কর্মসূচি আমলে নিচ্ছি না: হারুন

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১১ সালের ৪ জুন সন্ধ্যা ৭টা ২৫ মিনিটে গুলশান থানাধীন মহাখালী ওয়্যারলেস গেট পানির ট্যাংকির সামনে রাস্তার ওপর অবৈধ সমাবেশ থেকে পুলিশের কাজে বাধা এবং আক্রমণ করেন আসামিরা। এছাড়া, রাস্তার চলাচলরত গাড়িতে ভাঙচুর ও আগুন ধরিয়ে দেন।

তদন্ত শেষে ২০১৪ সালের ২৯ এপ্রিল আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন গুলশান থানার উপ-পরিদর্শক কামরুল হাসান তালুকদার। পরবর্তী সময়ে ২০২২ সালের ২৫ এপ্রিল এ মামালায় আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। মামলার বিচার চলাকালীন ১২ জন সাক্ষীর মধ্যে সাতজনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন আদালত।

ঢাকা/এসএম

শেয়ার করুন

x
English Version

আলতাফ-মেজর হাফিজের ২১ মাসের কারাদণ্ড

আপডেট: ০৫:৫৩:১৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩

বিএনপির দুই ভাইস চেয়ারম্যান সাবেক এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী ও মেজর (অব.) মো. হাফিজ উদ্দিন পুলিশের কাজে বাধা দেওয়ার মামলায় ২১ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড এবং পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার (২৮ ডিসেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরীর আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

আলতাফ হোসেন চৌধুরী, মো. হাফিজ উদ্দিন আহমেদ ও মেজর (অব.) মো. হানিফকে দণ্ডবিধির আলাদা দুই ধারায় মোট ২১ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড এবং পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে। অনাদায়ে আরও এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

এছাড়া ছয়জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আসামিরা হলেন- এম এ আউয়াল খান, মো. রাসেল, মঈনুল ইসলাম, বাবুল হোসেন ওরফে বাবু ও আলমগীর বিশ্বাস ওরফে রাজুকে দণ্ডবিধির আলাদা দুই ধারায় মোট ৪২ মাসের সশ্রম কারাদণ্ড ও প্রত্যেকের পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও এক মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

এছাড়া আরও অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় বাকি ১১ আসামিকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়। খালাসপ্রাপ্তরা হলেন, এম এ কাউয়ুম, মো. দুলাল, তোফায়েল আহম্মেদ ওরফে লিটন, জাহাঙ্গীর শিকদার ওরফে বাবু, আরিফুল ইসলাম, বিল্লাল হোসেন, সামসুল হক মিয়াজী, বিপ্লব, খুরশিদ আলম মমতাজ, মোশারফ হোসেন ও মাহাবুব।

এর আগে, গত ২৪ ডিসেম্বর এ মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায়ের জন্য আজকের তারিখ ঠিক করেন আদালত।

আ্রও পড়ুন: দেশ অচলে বিএনপির কর্মসূচি আমলে নিচ্ছি না: হারুন

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১১ সালের ৪ জুন সন্ধ্যা ৭টা ২৫ মিনিটে গুলশান থানাধীন মহাখালী ওয়্যারলেস গেট পানির ট্যাংকির সামনে রাস্তার ওপর অবৈধ সমাবেশ থেকে পুলিশের কাজে বাধা এবং আক্রমণ করেন আসামিরা। এছাড়া, রাস্তার চলাচলরত গাড়িতে ভাঙচুর ও আগুন ধরিয়ে দেন।

তদন্ত শেষে ২০১৪ সালের ২৯ এপ্রিল আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন গুলশান থানার উপ-পরিদর্শক কামরুল হাসান তালুকদার। পরবর্তী সময়ে ২০২২ সালের ২৫ এপ্রিল এ মামালায় আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। মামলার বিচার চলাকালীন ১২ জন সাক্ষীর মধ্যে সাতজনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন আদালত।

ঢাকা/এসএম