০৫:৪৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪

এশিয়াটিক ল্যাবরেটিজের আইপিও’র নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৫:৩৬:০৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৩
  • / ৪৫১১ বার দেখা হয়েছে

বুক বিল্ডিং পদ্ধতির প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ লিমিটেডের অর্থ উত্তোলনের উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়েছে। আইপিওতে জনসাধারণের কাছ থেকে আবেদন জমা নেওয়া শুরুর ঠিক একদিন আগে গত ১৫ জানুয়ারি তা স্থগিত করেছিল বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

আজ মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত বিএসইসির ৮৮৯তম কমিশন বৈঠকে ওই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিএসইসি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

আইপিওর মাধ্যমে এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ বাজার থেকে ৯৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। আর এই টাকার বড় অংশ ব্যয় করা হবে কোম্পানির ব্যবসা সম্প্রসারণে।

গত বছরের ৩১ আগস্ট পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা  বিএসইসি কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন করে। বুক বিল্ডিং পদ্ধতির আইপিওর প্রক্রিয়া অনুসারে কোম্পানিটি এরইমধ্যে যোগ্য তথা প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে শেয়ার বিক্রির জন্য নিলাম শেষ করেছে। তাতে শেয়ারের কাট-অফ মূল্য নির্ধারণ হয় ৫০ টাকা।

কিন্তু কর সংক্রান্ত জটিলতার অভিযোগে পাবলিক সাবস্ক্রিপশন শুরুর ঠিক আগের দিন তাতে স্থগিতাদেশ দেয় বিএসইসি।

নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার হওয়ায় জনসাধারণের কাছে কোম্পানিটির শেয়ার বিক্রিতে আর কোনো বাধা রইল না। শর্ত অনুসারে, কোম্পানিটিকে কাট-অফ মূল্যের চেয়ে ২০ টাকা কমে তথা ৩০ টাকা দামে এই শেয়ার বিক্রি করতে হবে।

আরও পড়ুন: ডিএসইতে তিন মাসের সর্বনিম্ন লেনদেন

সূত্র অনুসারে, ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে পুনঃমূল্যায়ন পরবর্তী কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভি) ছীূল ৫৬ টাকা ৬১ পয়সা। আর পুনঃমূল্যায়ন ছাড়া কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভি) ছিল ৩৫ টাকা ৪৮ পয়সা। পাঁচ বছরের ভারিত গড় শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৩ টাকা ২১ পয়সা।

আইপিও অনুমোদনের ক্ষেত্রে বিএসইসির দেওয়া শর্ত অনুসারে, তালিকাভুক্তির আগে কোম্পানিটি কোনো ধরনের লভ্যাংশ ঘোষণা, অনুমোদন বা বিতরণ করতে পারবে না।

কোম্পানিটির আইপিওর ইস্যু ম্যানেজার হচ্ছে শাহজালাল ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট।

ঢাকা/এসএ

শেয়ার করুন

x

এশিয়াটিক ল্যাবরেটিজের আইপিও’র নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার

আপডেট: ০৫:৩৬:০৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৩

বুক বিল্ডিং পদ্ধতির প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ লিমিটেডের অর্থ উত্তোলনের উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়েছে। আইপিওতে জনসাধারণের কাছ থেকে আবেদন জমা নেওয়া শুরুর ঠিক একদিন আগে গত ১৫ জানুয়ারি তা স্থগিত করেছিল বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

আজ মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত বিএসইসির ৮৮৯তম কমিশন বৈঠকে ওই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিএসইসি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

আইপিওর মাধ্যমে এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ বাজার থেকে ৯৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। আর এই টাকার বড় অংশ ব্যয় করা হবে কোম্পানির ব্যবসা সম্প্রসারণে।

গত বছরের ৩১ আগস্ট পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা  বিএসইসি কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন করে। বুক বিল্ডিং পদ্ধতির আইপিওর প্রক্রিয়া অনুসারে কোম্পানিটি এরইমধ্যে যোগ্য তথা প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে শেয়ার বিক্রির জন্য নিলাম শেষ করেছে। তাতে শেয়ারের কাট-অফ মূল্য নির্ধারণ হয় ৫০ টাকা।

কিন্তু কর সংক্রান্ত জটিলতার অভিযোগে পাবলিক সাবস্ক্রিপশন শুরুর ঠিক আগের দিন তাতে স্থগিতাদেশ দেয় বিএসইসি।

নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার হওয়ায় জনসাধারণের কাছে কোম্পানিটির শেয়ার বিক্রিতে আর কোনো বাধা রইল না। শর্ত অনুসারে, কোম্পানিটিকে কাট-অফ মূল্যের চেয়ে ২০ টাকা কমে তথা ৩০ টাকা দামে এই শেয়ার বিক্রি করতে হবে।

আরও পড়ুন: ডিএসইতে তিন মাসের সর্বনিম্ন লেনদেন

সূত্র অনুসারে, ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে পুনঃমূল্যায়ন পরবর্তী কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভি) ছীূল ৫৬ টাকা ৬১ পয়সা। আর পুনঃমূল্যায়ন ছাড়া কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভি) ছিল ৩৫ টাকা ৪৮ পয়সা। পাঁচ বছরের ভারিত গড় শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৩ টাকা ২১ পয়সা।

আইপিও অনুমোদনের ক্ষেত্রে বিএসইসির দেওয়া শর্ত অনুসারে, তালিকাভুক্তির আগে কোম্পানিটি কোনো ধরনের লভ্যাংশ ঘোষণা, অনুমোদন বা বিতরণ করতে পারবে না।

কোম্পানিটির আইপিওর ইস্যু ম্যানেজার হচ্ছে শাহজালাল ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট।

ঢাকা/এসএ