০২:০২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪

এসআই আকবরকে ধরায় পুরস্কার পাচ্ছেন কৃষকের ছেলে

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৫:০৪:৩৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ নভেম্বর ২০২০
  • / ৪১৪০ বার দেখা হয়েছে

রায়হান হত্যায় এসআই আকবরকে (বরখাস্ত) ধরিয়ে দিতে সহায়তা করেন সাহসী ব্যক্তি রহিম উদ্দিন। আর এ সাহসিকতার জন্য ৫০ হাজার টাকা পুরস্কার পাচ্ছেন তিনি।

সোমবার মধ্যরাতে ফেসবুকে লাইভে এসে এ ঘোষণা দেন কানাডা প্রবাসী মো. জয়নাল আবেদীন। তিনি বিশ্ব প্রবাসী শরীফগঞ্জ উন্নয়ন পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা আহ্বায়ক।

প্রবাসী জয়নাল আবেদীন বলেন, আকবরকে ধরতে সহায়তা করেন এক কৃষকের ছেলে রহিম উদ্দিন। এ কথা শুনে আমরা প্রবাস থেকে এমন সাহসী ছেলেকে পুরস্কার দেয়ার ঘোষণা দেই। এটি দেখে যেন অন্যরাও ভালো কাজে উৎসাহিত হন।

সোমবার দুপুরে সিলেটের কানাইঘাটের দনা সীমান্ত এলাকা থেকে আকবরকে গ্রেফতার করে পুলিশ। রাতে তাকে পিবিআইয়ের কাছে হস্তান্তর করা হয়। আলোচিত এ মামলায় এখন পর্যন্ত চার পুলিশ সদস্য গ্রেফতার হয়েছেন।

১০ অক্টোবর রাতে রায়হানকে নগরীর কাস্টঘর থেকে ধরে আনে বন্দরবাজার ফাঁড়ি পুলিশ। পরদিন ভোরে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তিনি মারা যান।

রায়হানের পরিবারের অভিযোগ, ফাঁড়িতে নিয়ে রাতভর নির্যাতনের ফলে রায়হান মারা যান। এ ঘটনায় ১১ অক্টোবর রাতে মামলা করেন নিহতের স্ত্রী তাহমিনা আক্তার। এরপর থেকেই এসআই আকবর পলাতক ছিলেন।

শেয়ার করুন

x
English Version

এসআই আকবরকে ধরায় পুরস্কার পাচ্ছেন কৃষকের ছেলে

আপডেট: ০৫:০৪:৩৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ নভেম্বর ২০২০

রায়হান হত্যায় এসআই আকবরকে (বরখাস্ত) ধরিয়ে দিতে সহায়তা করেন সাহসী ব্যক্তি রহিম উদ্দিন। আর এ সাহসিকতার জন্য ৫০ হাজার টাকা পুরস্কার পাচ্ছেন তিনি।

সোমবার মধ্যরাতে ফেসবুকে লাইভে এসে এ ঘোষণা দেন কানাডা প্রবাসী মো. জয়নাল আবেদীন। তিনি বিশ্ব প্রবাসী শরীফগঞ্জ উন্নয়ন পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা আহ্বায়ক।

প্রবাসী জয়নাল আবেদীন বলেন, আকবরকে ধরতে সহায়তা করেন এক কৃষকের ছেলে রহিম উদ্দিন। এ কথা শুনে আমরা প্রবাস থেকে এমন সাহসী ছেলেকে পুরস্কার দেয়ার ঘোষণা দেই। এটি দেখে যেন অন্যরাও ভালো কাজে উৎসাহিত হন।

সোমবার দুপুরে সিলেটের কানাইঘাটের দনা সীমান্ত এলাকা থেকে আকবরকে গ্রেফতার করে পুলিশ। রাতে তাকে পিবিআইয়ের কাছে হস্তান্তর করা হয়। আলোচিত এ মামলায় এখন পর্যন্ত চার পুলিশ সদস্য গ্রেফতার হয়েছেন।

১০ অক্টোবর রাতে রায়হানকে নগরীর কাস্টঘর থেকে ধরে আনে বন্দরবাজার ফাঁড়ি পুলিশ। পরদিন ভোরে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তিনি মারা যান।

রায়হানের পরিবারের অভিযোগ, ফাঁড়িতে নিয়ে রাতভর নির্যাতনের ফলে রায়হান মারা যান। এ ঘটনায় ১১ অক্টোবর রাতে মামলা করেন নিহতের স্ত্রী তাহমিনা আক্তার। এরপর থেকেই এসআই আকবর পলাতক ছিলেন।