০৬:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪

কোভ্যাক্স সুবিধায় ৬ কোটি ৮০ লাখ ডোজ করোনা ভ্যাকসিন পাবে বাংলাদেশ

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৩:৫৬:৫৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ নভেম্বর ২০২০
  • / ৪২৩৩ বার দেখা হয়েছে

বিশ্বব্যাপী কোভ্যাক্স সুবিধার আওতায় ২০২১ সালের মধ্যে ৬ কোটি ৮০ লাখ ডোজ কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন পাবে বাংলাদেশ। গ্যাভি-দ্য ভ্যাকসিন অ্যালায়েন্সের ব্যবস্থাপনায় প্রতি ডোজ ভ্যাকসিনের জন্য ব্যয় হবে এক দশমিক ৬২ থেকে দুই ডলার।

বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এ তথ্য জানায়।

অধিদপ্তরের সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির পরিচালক ডা. সামসুল হক বলেন, যারা আগে জাতীয় ভ্যাকসিন বিতরণ পরিকল্পনা জমা দেবে তারাই আগে ভ্যাকসিন পাবে। গ্যাভি যখন থেকে পরিকল্পনা জমা নেওয়া শুরু করবে, আশা করছি আমরা প্রথমদিনই আমাদের পরিকল্পনা জমা দিতে পারব।

এই সুবিধায় আসা ভ্যাকসিন ছাড়াও ভারতের সিরাম ইনস্টিটিউট থেকে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের মাধ্যমে অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিন বাংলাদেশে আসবে।

ডা. সামসুল হক জানান, প্রতি ডোজ ভ্যাকসিন বিতরণের জন্য সরকারকে এক দশমিক ২৫ মার্কিন ডলার ব্যয় করতে হবে।

সংবাদ সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক এবিএম খুরশিদ আলম। এ সময় অধিদপ্তরের শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন

x
English Version

কোভ্যাক্স সুবিধায় ৬ কোটি ৮০ লাখ ডোজ করোনা ভ্যাকসিন পাবে বাংলাদেশ

আপডেট: ০৩:৫৬:৫৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ নভেম্বর ২০২০

বিশ্বব্যাপী কোভ্যাক্স সুবিধার আওতায় ২০২১ সালের মধ্যে ৬ কোটি ৮০ লাখ ডোজ কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন পাবে বাংলাদেশ। গ্যাভি-দ্য ভ্যাকসিন অ্যালায়েন্সের ব্যবস্থাপনায় প্রতি ডোজ ভ্যাকসিনের জন্য ব্যয় হবে এক দশমিক ৬২ থেকে দুই ডলার।

বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এ তথ্য জানায়।

অধিদপ্তরের সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির পরিচালক ডা. সামসুল হক বলেন, যারা আগে জাতীয় ভ্যাকসিন বিতরণ পরিকল্পনা জমা দেবে তারাই আগে ভ্যাকসিন পাবে। গ্যাভি যখন থেকে পরিকল্পনা জমা নেওয়া শুরু করবে, আশা করছি আমরা প্রথমদিনই আমাদের পরিকল্পনা জমা দিতে পারব।

এই সুবিধায় আসা ভ্যাকসিন ছাড়াও ভারতের সিরাম ইনস্টিটিউট থেকে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের মাধ্যমে অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিন বাংলাদেশে আসবে।

ডা. সামসুল হক জানান, প্রতি ডোজ ভ্যাকসিন বিতরণের জন্য সরকারকে এক দশমিক ২৫ মার্কিন ডলার ব্যয় করতে হবে।

সংবাদ সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক এবিএম খুরশিদ আলম। এ সময় অধিদপ্তরের শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।