১১:৫৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪

দেশে সারের ঘাটতি নেই: কৃষিমন্ত্রী

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১২:১৪:১৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ৭ মার্চ ২০২২
  • / ৪১৪৫ বার দেখা হয়েছে

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: বর্তমানে দেশে সারের কোনো ঘাটতি নেই বলে জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক। সোমবার (৭ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

মন্ত্রী বলেন, এ মুহূর্তে সারের কোনো ঘাটতি নেই। কোনো কারণে দাম একটু এদিক-সেদিক থাকতে পারে। তবে আমি বলতে পারি, আমাদের সারের কোনো ঘাটতি নেই।

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) উদ্যোগে দেশে প্রথমবারের মতো ৩৬তম এশিয়া ও প্যাসিফিক অঞ্চলের চারদিনের আঞ্চলিক সম্মেলন মঙ্গলবার থেকে শুরু হচ্ছে।

এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ৮ থেকে ১১ মার্চ পর্যন্ত সম্মেলন চলবে। এটি বাংলাদেশের জন্য গৌরবের। করোনার কারণে এবার হাইব্রিড ফরম্যাটে (সরাসরি ও ভার্চুয়াল) এই সম্মেলন হবে। এতে অংশ নিতে ইতোমধ্যে ৪৩টি সদস্য রাষ্ট্র, এফএওর মহাপরিচালক, জাতিসংঘের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের প্রতিনিধি, উন্নয়ন সহযোগী, এনজিও ও সিভিল সোসাইটির ৯০০ জন প্রতিনিধি নিবন্ধন করেছেন।

সম্মেলনে সদস্য দেশের প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী পর্যায়ের ৪২ জন সম্মানিত সদস্যও অংশ নেবেন বলেও জানান আব্দুর রাজ্জাক।

কৃষিমন্ত্রী বলেন, করোনার মধ্যে এশিয়া ও প্যাসিফিক অঞ্চলে খাদ্য ও কৃষির বর্তমান অবস্থা, এ অঞ্চলে জলবায়ু সহনশীল কৃষি ও খাদ্য ব্যবস্থার উন্নয়নে করণীয়, এগ্রিকালচার ভ্যালু চেইন ডিজিটালাইজেশন ত্বরান্বিতকরণ, ওয়ান হেলথ অ্যাপ্রোচে গড়ে তুলতে অগ্রাধিকার চিহ্নিতকরণ, অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও সম্মিলিত বিনিয়োগ নিয়ে এবারের সম্মেলনে আলোচনার বিষয় নির্ধারণ করা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন। সম্মেলনের প্রথম দুইদিন ৮ ও ৯ মার্চ জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা, কৃষি সচিব ও ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তাদের সভা অনুষ্ঠিত হবে। শেষ দুই দিন ১০ ও ১১ মার্চ কৃষিমন্ত্রী পর্যায়ের সভা বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে হবে। হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ও বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ১৭টি স্টলে কান্ট্রি শোকেসিং করা হবে।

কৃষিমন্ত্রী আরও বলেন, সম্মেলনটিকে সফলভাবে আয়োজনের মাধ্যমে আমরা নিজেদের সক্ষমতা বিশ্ব দরবারে তুলে ধরতে চাই। যাতে করে ভবিষ্যতে অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থা বাংলাদেশে সম্মেলন আয়োজনে আগ্রহী হয়। 

ঢাকা/টিএ

শেয়ার করুন

x

দেশে সারের ঘাটতি নেই: কৃষিমন্ত্রী

আপডেট: ১২:১৪:১৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ৭ মার্চ ২০২২

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: বর্তমানে দেশে সারের কোনো ঘাটতি নেই বলে জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক। সোমবার (৭ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

মন্ত্রী বলেন, এ মুহূর্তে সারের কোনো ঘাটতি নেই। কোনো কারণে দাম একটু এদিক-সেদিক থাকতে পারে। তবে আমি বলতে পারি, আমাদের সারের কোনো ঘাটতি নেই।

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) উদ্যোগে দেশে প্রথমবারের মতো ৩৬তম এশিয়া ও প্যাসিফিক অঞ্চলের চারদিনের আঞ্চলিক সম্মেলন মঙ্গলবার থেকে শুরু হচ্ছে।

এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ৮ থেকে ১১ মার্চ পর্যন্ত সম্মেলন চলবে। এটি বাংলাদেশের জন্য গৌরবের। করোনার কারণে এবার হাইব্রিড ফরম্যাটে (সরাসরি ও ভার্চুয়াল) এই সম্মেলন হবে। এতে অংশ নিতে ইতোমধ্যে ৪৩টি সদস্য রাষ্ট্র, এফএওর মহাপরিচালক, জাতিসংঘের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের প্রতিনিধি, উন্নয়ন সহযোগী, এনজিও ও সিভিল সোসাইটির ৯০০ জন প্রতিনিধি নিবন্ধন করেছেন।

সম্মেলনে সদস্য দেশের প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী পর্যায়ের ৪২ জন সম্মানিত সদস্যও অংশ নেবেন বলেও জানান আব্দুর রাজ্জাক।

কৃষিমন্ত্রী বলেন, করোনার মধ্যে এশিয়া ও প্যাসিফিক অঞ্চলে খাদ্য ও কৃষির বর্তমান অবস্থা, এ অঞ্চলে জলবায়ু সহনশীল কৃষি ও খাদ্য ব্যবস্থার উন্নয়নে করণীয়, এগ্রিকালচার ভ্যালু চেইন ডিজিটালাইজেশন ত্বরান্বিতকরণ, ওয়ান হেলথ অ্যাপ্রোচে গড়ে তুলতে অগ্রাধিকার চিহ্নিতকরণ, অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও সম্মিলিত বিনিয়োগ নিয়ে এবারের সম্মেলনে আলোচনার বিষয় নির্ধারণ করা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন। সম্মেলনের প্রথম দুইদিন ৮ ও ৯ মার্চ জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা, কৃষি সচিব ও ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তাদের সভা অনুষ্ঠিত হবে। শেষ দুই দিন ১০ ও ১১ মার্চ কৃষিমন্ত্রী পর্যায়ের সভা বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে হবে। হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ও বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ১৭টি স্টলে কান্ট্রি শোকেসিং করা হবে।

কৃষিমন্ত্রী আরও বলেন, সম্মেলনটিকে সফলভাবে আয়োজনের মাধ্যমে আমরা নিজেদের সক্ষমতা বিশ্ব দরবারে তুলে ধরতে চাই। যাতে করে ভবিষ্যতে অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থা বাংলাদেশে সম্মেলন আয়োজনে আগ্রহী হয়। 

ঢাকা/টিএ