০৬:২৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪

‘দেশে ১৬ লাখ মেট্রিক টন খাদ্য মজুত আছে’

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৫:৩৪:৪৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ নভেম্বর ২০২২
  • / ৪১৩০ বার দেখা হয়েছে

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: দেশের খাদ্য নিরাপত্তা কীভাবে নিশ্চিত করা যায়, তা নিয়ে কাজ করতে হবে। এখন ১৬ লাখ মেট্রিক টন খাদ্য মজুত আছে। সংকট যেন না হয়, এ জন্য আমদানি ও উৎপাদন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি চলমান থাকবে। এতে সাধারণ মানুষের উপকার হচ্ছে।

রোববার (২৭ নভেম্বর) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে সচিবদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বিকালে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এসব তথ্য জানান।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, ২০২৩ সালে কঠিন সময় যাবে। আন্তজার্তিকভাবে এটা বলা হয়েছে। চীনে ও রাশিয়ায় উৎপাদন কমেছে। এ জন্য সংকট আসবে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

তিনি আরও জানান, খাদ্য, সার ও জ্বালানিকে গুরুত্ব দেওয়ার বিষয়ে গুরুত্ব দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। ভোগ্যপণ্য, ফল, এসব ক্ষেত্রে খরচ কমাতে বলা হয়েছে। প্রয়োজন ছাড়া প্রকল্প করা যাবে না। বিদেশি সাহায্য বা ঋণের মাধ্যমে বাস্তবায়ন হচ্ছে বা হবে, সেগুলো বাস্তবায়নে গুরুত্ব দিতে বলা হয়েছে। নিজেদের খরচের প্রকল্পে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে বৈঠকে।

খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে পতিত সব জমি ব্যবহারের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। উৎপাদন বাড়লে আমদানি কমবে বলে জানানো হয় বৈঠকে।

তথ্যপ্রযুক্তির ক্ষেত্রে চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের ১০ প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে কীভাবে উৎপাদন বাড়ানো যায়, সে বিষয়ে জোর দেওয়া হয়েছে। নতুন প্রযুক্তির মাধ্যমে আর্থিকভাবে লাভবান হওয়া যায়।

আরও পড়ুন: ঋণ খেলাপির মামলায় ৩৭ কৃষকের জামিন

সচিব জানান, রেমিট্যান্স বাড়ানোর ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। জঙ্গি বিষয়ে সতর্ক করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তারা যেন কারও সহায়তা ও অর্থ না পায়, এ নিয়ে সতর্ক থাকার নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, সুশাসনের জন্য জনগণের ও রাষ্ট্রের চাহিদার সমন্বয় করে কাজ করতে হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।। স্মার্ট গর্ভন্যান্সের দিকে যাওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বৈঠকে। সিটিজেন চার্টার, এনআইএস, তথ্য অধিকার আইন যেন ভালোভাবে বাস্তবায়ন করা হয়, সেসব বিষয়ে জোর দেওয়া হয়েছে। জ্বলানি সংকট আছে। ব্রুনাই থেকে আগামী বছর সিএনজি পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব।

ঢাকা/এসএ

শেয়ার করুন

x
English Version

‘দেশে ১৬ লাখ মেট্রিক টন খাদ্য মজুত আছে’

আপডেট: ০৫:৩৪:৪৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ নভেম্বর ২০২২

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: দেশের খাদ্য নিরাপত্তা কীভাবে নিশ্চিত করা যায়, তা নিয়ে কাজ করতে হবে। এখন ১৬ লাখ মেট্রিক টন খাদ্য মজুত আছে। সংকট যেন না হয়, এ জন্য আমদানি ও উৎপাদন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি চলমান থাকবে। এতে সাধারণ মানুষের উপকার হচ্ছে।

রোববার (২৭ নভেম্বর) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে সচিবদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বিকালে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এসব তথ্য জানান।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, ২০২৩ সালে কঠিন সময় যাবে। আন্তজার্তিকভাবে এটা বলা হয়েছে। চীনে ও রাশিয়ায় উৎপাদন কমেছে। এ জন্য সংকট আসবে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

তিনি আরও জানান, খাদ্য, সার ও জ্বালানিকে গুরুত্ব দেওয়ার বিষয়ে গুরুত্ব দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। ভোগ্যপণ্য, ফল, এসব ক্ষেত্রে খরচ কমাতে বলা হয়েছে। প্রয়োজন ছাড়া প্রকল্প করা যাবে না। বিদেশি সাহায্য বা ঋণের মাধ্যমে বাস্তবায়ন হচ্ছে বা হবে, সেগুলো বাস্তবায়নে গুরুত্ব দিতে বলা হয়েছে। নিজেদের খরচের প্রকল্পে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে বৈঠকে।

খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে পতিত সব জমি ব্যবহারের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। উৎপাদন বাড়লে আমদানি কমবে বলে জানানো হয় বৈঠকে।

তথ্যপ্রযুক্তির ক্ষেত্রে চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের ১০ প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে কীভাবে উৎপাদন বাড়ানো যায়, সে বিষয়ে জোর দেওয়া হয়েছে। নতুন প্রযুক্তির মাধ্যমে আর্থিকভাবে লাভবান হওয়া যায়।

আরও পড়ুন: ঋণ খেলাপির মামলায় ৩৭ কৃষকের জামিন

সচিব জানান, রেমিট্যান্স বাড়ানোর ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। জঙ্গি বিষয়ে সতর্ক করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তারা যেন কারও সহায়তা ও অর্থ না পায়, এ নিয়ে সতর্ক থাকার নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, সুশাসনের জন্য জনগণের ও রাষ্ট্রের চাহিদার সমন্বয় করে কাজ করতে হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।। স্মার্ট গর্ভন্যান্সের দিকে যাওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বৈঠকে। সিটিজেন চার্টার, এনআইএস, তথ্য অধিকার আইন যেন ভালোভাবে বাস্তবায়ন করা হয়, সেসব বিষয়ে জোর দেওয়া হয়েছে। জ্বলানি সংকট আছে। ব্রুনাই থেকে আগামী বছর সিএনজি পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব।

ঢাকা/এসএ