০৫:৩৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪

নতুন ধরনের করোনা অনেক বেশি প্রাণঘাতী: বরিস জনসন

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১২:০০:৫৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২১
  • / ৪১৩২ বার দেখা হয়েছে

নতুন বৈশিষ্টের করোনার সংক্রমণে মৃত্যুর ঝুঁকি অনেক বেশি বলে দাবি করেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী শুক্রবার গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, যুক্তরাজ্যে যে দুটি টিকা প্রয়োগের কাজ চলছে, তা করোনার এই নতুন স্ট্রেইনকে ঘায়েল করতে সক্ষম। খবর বিবিসির।

সাংবাদিক সম্মেলনে জনসন আরও বলেন, আমাদের বলা হয়েছে করোনার এই নতুন স্ট্রেইন যেমন দ্রুত সংক্রমণ ছড়ায়, তেমনই এতে মৃত্যুর হারও বেশি।

নতুন এই স্ট্রেইন অনেক বেশি সংক্রামক হলেও পুরনো বৈশিষ্ট্যের করোনাভাইসের মতো এটাকেও কাবু করার মতো ক্ষমতা রয়েছে টিকার।

তবে নতুন এই ধরন নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জনসন।  ব্রিটেনে শুক্রবারই ১ হাজার ৪০১ জনের মৃত্যু হয়েছে। ফলে মোট মৃতের সংখ্যা প্রায় ৯৬ হাজারে পৌঁছেছে। যা গোটা ইউরোপের মধ্যে সবচেয়ে বেশি।

গত কয়েক সপ্তাহে ব্রিটেনে করোনায় মৃত্যু একলাফে ১৬ শতাংশ বেড়েছে। হাসপাতালে করোনা রোগীর সংখ্যা হু হু করে বাড়ছে। যেমনটা দেখা গিয়েছিল এপ্রিলে করোনার প্রথম ঢেউয়ে।

শেয়ার করুন

x
English Version

নতুন ধরনের করোনা অনেক বেশি প্রাণঘাতী: বরিস জনসন

আপডেট: ১২:০০:৫৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২১

নতুন বৈশিষ্টের করোনার সংক্রমণে মৃত্যুর ঝুঁকি অনেক বেশি বলে দাবি করেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী শুক্রবার গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, যুক্তরাজ্যে যে দুটি টিকা প্রয়োগের কাজ চলছে, তা করোনার এই নতুন স্ট্রেইনকে ঘায়েল করতে সক্ষম। খবর বিবিসির।

সাংবাদিক সম্মেলনে জনসন আরও বলেন, আমাদের বলা হয়েছে করোনার এই নতুন স্ট্রেইন যেমন দ্রুত সংক্রমণ ছড়ায়, তেমনই এতে মৃত্যুর হারও বেশি।

নতুন এই স্ট্রেইন অনেক বেশি সংক্রামক হলেও পুরনো বৈশিষ্ট্যের করোনাভাইসের মতো এটাকেও কাবু করার মতো ক্ষমতা রয়েছে টিকার।

তবে নতুন এই ধরন নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জনসন।  ব্রিটেনে শুক্রবারই ১ হাজার ৪০১ জনের মৃত্যু হয়েছে। ফলে মোট মৃতের সংখ্যা প্রায় ৯৬ হাজারে পৌঁছেছে। যা গোটা ইউরোপের মধ্যে সবচেয়ে বেশি।

গত কয়েক সপ্তাহে ব্রিটেনে করোনায় মৃত্যু একলাফে ১৬ শতাংশ বেড়েছে। হাসপাতালে করোনা রোগীর সংখ্যা হু হু করে বাড়ছে। যেমনটা দেখা গিয়েছিল এপ্রিলে করোনার প্রথম ঢেউয়ে।