০৬:৫৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ মে ২০২৪

পরীমনির মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণ পিছিয়েছে

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৫:২৩:৩৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ অগাস্ট ২০২২
  • / ৪১৫৯ বার দেখা হয়েছে

এ মামলায় গত ৫ জানুয়ারি পরীমনিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। মামলার অভিযুক্ত তিন আসামি হলেন পরীমনি, আশরাফুল ইসলাম ও কবির হোসেন।

গত বছরের ৪ আগস্ট রাজধানীর বনানীতে পরীমনির বাসায় অভিযান চালায় র‍্যাব। পরে রাজধানীর বনানী থানায় করা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

আদালতে সাক্ষ্য দিয়ে মামলার বাদী র‍্যাব-১-এর ডিএডি মজিবর রহমান বলেন, গত বছরের ৪ আগস্ট দায়িত্ব পালনের সময় জানতে পারেন, বনানীর লেকভিউ এলাকার বাসায় বিপুল পরিমাণ মাদক মজুত রয়েছে। পরে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তাঁদের নির্দেশনা মোতাবেক বাসায় অভিযান পরিচালনা করা হয়।

পরীমনির বিরুদ্ধে মামলার দুই মাসের মাথায় ২০২১ সালের ৪ অক্টোবর আদালতে পরীমনিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। অভিযোগপত্রে ১৯ জনকে সাক্ষী করা হয়েছে।

পুলিশের দেওয়া অভিযোগপত্র গত বছরের ১৫ নভেম্বর আমলে নেন ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালত। পরে মামলাটি বিচারের জন্য ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০-এ বদলি করা হয়।

আরও পড়ুন: ছেলের ছবি প্রকাশ করলেন পরীমণি

অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, পরীমনির বাসা থেকে জব্দ মাদকদ্রব্যের বৈধ কোনো কাগজপত্র ছিল না। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে লিখিতভাবে সিআইডিকে জানানো হয়, ২০১৯-২০ অর্থবছরে পরীমনির নামে মদজাতীয় পানীয় সেবনের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছিল। ২০২১ সালের ৩০ জুন ওই লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হয়। মামলার দুই আসামি আশরাফুল ও কবিরের মাধ্যমে পরীমনি বিভিন্ন স্থান থেকে অবৈধ মাদকদ্রব্য সংগ্রহ করে বাসায় মজুত রেখেছিলেন। মাদকদ্রব্য রাখার বিষয়ে তিনি কোনো সন্তোষজনক জবাব দিতে পারেননি। পরীমনি তাঁর গাড়িটি মাদকদ্রব্য বহনের কাজে ব্যবহার করতেন।

ঢাকা/টিএ

শেয়ার করুন

x

পরীমনির মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণ পিছিয়েছে

আপডেট: ০৫:২৩:৩৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ অগাস্ট ২০২২

এ মামলায় গত ৫ জানুয়ারি পরীমনিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। মামলার অভিযুক্ত তিন আসামি হলেন পরীমনি, আশরাফুল ইসলাম ও কবির হোসেন।

গত বছরের ৪ আগস্ট রাজধানীর বনানীতে পরীমনির বাসায় অভিযান চালায় র‍্যাব। পরে রাজধানীর বনানী থানায় করা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

আদালতে সাক্ষ্য দিয়ে মামলার বাদী র‍্যাব-১-এর ডিএডি মজিবর রহমান বলেন, গত বছরের ৪ আগস্ট দায়িত্ব পালনের সময় জানতে পারেন, বনানীর লেকভিউ এলাকার বাসায় বিপুল পরিমাণ মাদক মজুত রয়েছে। পরে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তাঁদের নির্দেশনা মোতাবেক বাসায় অভিযান পরিচালনা করা হয়।

পরীমনির বিরুদ্ধে মামলার দুই মাসের মাথায় ২০২১ সালের ৪ অক্টোবর আদালতে পরীমনিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। অভিযোগপত্রে ১৯ জনকে সাক্ষী করা হয়েছে।

পুলিশের দেওয়া অভিযোগপত্র গত বছরের ১৫ নভেম্বর আমলে নেন ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালত। পরে মামলাটি বিচারের জন্য ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০-এ বদলি করা হয়।

আরও পড়ুন: ছেলের ছবি প্রকাশ করলেন পরীমণি

অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, পরীমনির বাসা থেকে জব্দ মাদকদ্রব্যের বৈধ কোনো কাগজপত্র ছিল না। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে লিখিতভাবে সিআইডিকে জানানো হয়, ২০১৯-২০ অর্থবছরে পরীমনির নামে মদজাতীয় পানীয় সেবনের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছিল। ২০২১ সালের ৩০ জুন ওই লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হয়। মামলার দুই আসামি আশরাফুল ও কবিরের মাধ্যমে পরীমনি বিভিন্ন স্থান থেকে অবৈধ মাদকদ্রব্য সংগ্রহ করে বাসায় মজুত রেখেছিলেন। মাদকদ্রব্য রাখার বিষয়ে তিনি কোনো সন্তোষজনক জবাব দিতে পারেননি। পরীমনি তাঁর গাড়িটি মাদকদ্রব্য বহনের কাজে ব্যবহার করতেন।

ঢাকা/টিএ