০১:১৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪

পুঁজিবাজারের ৩৬ কোম্পানির পরিচালনায় আসছে স্বতন্ত্র পরিচালক

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১০:২৮:৩৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২০
  • / ৪১৫৩ বার দেখা হয়েছে

আগামী ৩০ নভেম্বর শেষ হচ্ছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৩৬ কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকদের ন্যূনতম সম্মিলিত ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের সময়সীমা। এই সময়ের মধ্যে যেসব কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকরা ন্যূনতম শেয়ার ধারণের শর্ত পূরণে ব্যর্থ হবেন, সেসব কোম্পানির পরিচালনায় স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ দেওয়া হবে।

গত বুধবার পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নিয়মিত সভায় ব্যর্থ কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগের মাধ্যমে বোর্ড পুনর্গঠনের কর্মপরিকল্পনা চূড়ান্ত করা হয়েছে। বিএসইসি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্রমতে, দুই দফা সময় বাড়ানোর পরও নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যেসব কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকরা সম্মিলিতভাবে ন্যূনতম ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণে ব্যর্থ হবেন, সেসব কোম্পানির শেয়ারহোল্ডারদের মধ্য থেকে যাদের ন্যূনতম দুই শতাংশ শেয়ার রয়েছে তাদের পরিচালক পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। আর তাতেও যদি ন্যূনতম ৩০ শতাংশ শেয়ার পূরণ না হয়, তাহলে আনুপাতিক হারে স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ দেওয়া হবে। এছাড়া যেসব কোম্পানিতে শেয়ারহোল্ডার পরিচালক পাওয়া যাবে না, সেখানে একাধিক স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগের মাধ্যমে বোর্ড গঠন করা হবে।

২০১১ সালে ড. খায়রুল হোসেনের নেতৃত্বের কমিশন তালিকাভুক্ত কোম্পানির উদ্যোক্তা পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে ন্যূনতম ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণ বাধ্যতামূলক করা হয়। এরপর ৯ বছর পার হলেও ৪৪টি কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকরা এসইসির নির্দেশনা পূরণে ব্যর্থ হন। এমন পরিস্থিতিতে এসইসির নতুন কমিশন গত ২৭ জুলাই ন্যূনতম শেয়ার ধারণে কোম্পানিগুলোকে ৬০ কার্যদিবস সময় বেঁধে দেয়। কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকদের শেয়ার কিনতে সুবিধাভোগী ব্যবসা নিষিদ্ধকরণ আইন থেকেও অব্যাহতি দেওয়া হয়। গত ২৭ অক্টোবর এ সময়সীমা শেষ হলেও বেশিরভাগ কোম্পানি শর্তপূরণে ব্যর্থ হয়। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে মাত্র আটটি কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকরা এসইসির নির্দেশনা পরিপালন করে ন্যূনতম শেয়ার ধারণ করেছেন।

এমন পরিস্থিতিতে ন্যূনতম শেয়ার ধারণের শর্তপূরণে ব্যর্থ ৩৬টি কোম্পানি যাতে এসইসির নির্দেশনা পরিপালন করতে পারে সেজন্য নতুন করে আরও এক মাসের সময় বাড়ানো হয়। এই সময়সীমা আগামী ৩০ নভেম্বর, সোমবার শেষ হচ্ছে। কিন্তু এর মধ্যে কোন কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকরা শেয়ার কেনার ঘোষণা দেননি।

তবে সাতটি কোম্পানি নিয়ন্ত্রক সংস্থার নির্দেশনা পরিপালন করতে দুই মাস থেকে শুরু করে এক বছর পর্যন্ত সময় চেয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের মালিকানাধীন কোম্পানি বেক্সিমকো লিমিটেড ও বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস উদ্যোক্তা-পরিচালকদের ন্যূনতম শেয়ার ধারণে চলতি বছর ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় চেয়েছে। বেক্সিমকো লিমিটেড ও বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসের উদ্যোক্তা-পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে যথাক্রমে ২০.১৫ শতাংশ ও ১৩.১৯ শতাংশ শেয়ার রয়েছে।

বেক্সিমকো গ্রুপের বাইরে ফাইন ফুডস ন্যূনতম শেয়ার ধারণে এক বছরের সময় চেয়েছে। যদিও কোম্পানিটির ফ্রি-ফ্লোট শেয়ারের উল্লেখযোগ্য অংশ ইতিমধ্যেই অন্য একটি প্রতিষ্ঠিত কোম্পানি তার অঙ্গ প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে কিনে নিয়েছে। এর বাইরে আরও কয়েকটি কোম্পানি সময় চেয়েছে। তবে সাতটি কোম্পানি সময় চেয়ে আবেদন জানালেও ২৯টি কোম্পানি এ বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি, যার বড় অংশই শর্তপূরণ করতে পারবে না বলে মনে করছে খোদ বিএসইসি। শর্তপূরণে ব্যর্থ এসব কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ পুনর্গঠন করে শেয়ারহোল্ডারদের মধ্য থেকে যাদের ন্যূনতম দুই শতাংশ শেয়ার রয়েছে, তাদের পরিচালক মনোনীত করা হবে। এমন শেয়ারহোল্ডার পাওয়া না গেলে স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ দেওয়া হবে।

সর্বশেষ গত ২৭ অক্টোবর পর্যন্ত ৮টি কোম্পানি বিএসইসির নির্দেশনা মেনে উদ্যোক্তা-পরিচালকদের ন্যূনতম ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের শর্তপূরণ করেছে। শর্তপূরণ করা কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৭টি কোম্পানির নাম জানা গেছে। কোম্পানিগুলো হলো- বাংলাদেশ থাই অ্যালুমিনিয়াম, বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি, এমারল্ড অয়েল, কেঅ্যান্ডকিউ, সাউথইস্ট ব্যাংক, মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্স ও বারাকা পাওয়ার লিমিটেড।

এদিকে, যেসব কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকদের সম্মিলিত শেয়ার ৩০ শতাংশ এখনো ধারণ করেনি সেগুলো হলো- ইনটেক লিমিটেড, ফ্যামিলিটেক্স, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ, ফু-ওয়াং সিরামিকস, ফু-ওয়াং ফুড, অগ্নি সিস্টেমস, সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ, অ্যাকটিভ ফাইন কেমিক্যাল, আলহাজ টেক্সটাইল, এফএএস ফাইন্যান্স, জেনারেশন নেক্সট, মিথুন নিটিং, ডেল্টা স্পিনিং, ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক, নর্দার্ন জুট, স্যালভো কেমিক্যাল, পিপলস ইন্স্যুরেন্স, পিএলএফএসএল, ফার্মা এইড, এপেক্স ফুটওয়ার, সেন্ট্রাল ফার্মা, মেট্রো স্পিনিং, অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ, সিটি ব্যাংক, আফতাব অটো, স্ট্যান্ডার্ড সিরামিক, তাল্লু স্পিনিং, ইমাম বাটন, ম্যাকসন্স স্পিনিং, অ্যাপোলো ইস্পাত কমপ্লেক্স, সিঅ্যান্ডএ টেক্সটাইল ও বে-লিজিং। এর মধ্যে পিএলএফএসএল অবসায়ন প্রক্রিয়ায় রয়েছে।

এসব কোম্পানির পরিচালনায় শেয়ারহোল্ডারদের মধ্য থেকে যাদের ন্যূনতম দুই শতাংশ শেয়ার রয়েছে তাদের পরিচালক পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। আর তাতেও যদি ন্যূনতম ৩০ শতাংশ শেয়ার পূরণ না হয়, তাহলে আনুপাতিক হারে স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ দেওয়া হবে। এছাড়া যেসব কোম্পানিতে শেয়ারহোল্ডার পরিচালক পাওয়া যাবে না, সেখানে একাধিক স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগের মাধ্যমে বোর্ড গঠন করা হবে।

শেয়ার করুন

x
English Version

পুঁজিবাজারের ৩৬ কোম্পানির পরিচালনায় আসছে স্বতন্ত্র পরিচালক

আপডেট: ১০:২৮:৩৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২০

আগামী ৩০ নভেম্বর শেষ হচ্ছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৩৬ কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকদের ন্যূনতম সম্মিলিত ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের সময়সীমা। এই সময়ের মধ্যে যেসব কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকরা ন্যূনতম শেয়ার ধারণের শর্ত পূরণে ব্যর্থ হবেন, সেসব কোম্পানির পরিচালনায় স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ দেওয়া হবে।

গত বুধবার পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নিয়মিত সভায় ব্যর্থ কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগের মাধ্যমে বোর্ড পুনর্গঠনের কর্মপরিকল্পনা চূড়ান্ত করা হয়েছে। বিএসইসি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্রমতে, দুই দফা সময় বাড়ানোর পরও নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যেসব কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকরা সম্মিলিতভাবে ন্যূনতম ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণে ব্যর্থ হবেন, সেসব কোম্পানির শেয়ারহোল্ডারদের মধ্য থেকে যাদের ন্যূনতম দুই শতাংশ শেয়ার রয়েছে তাদের পরিচালক পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। আর তাতেও যদি ন্যূনতম ৩০ শতাংশ শেয়ার পূরণ না হয়, তাহলে আনুপাতিক হারে স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ দেওয়া হবে। এছাড়া যেসব কোম্পানিতে শেয়ারহোল্ডার পরিচালক পাওয়া যাবে না, সেখানে একাধিক স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগের মাধ্যমে বোর্ড গঠন করা হবে।

২০১১ সালে ড. খায়রুল হোসেনের নেতৃত্বের কমিশন তালিকাভুক্ত কোম্পানির উদ্যোক্তা পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে ন্যূনতম ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণ বাধ্যতামূলক করা হয়। এরপর ৯ বছর পার হলেও ৪৪টি কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকরা এসইসির নির্দেশনা পূরণে ব্যর্থ হন। এমন পরিস্থিতিতে এসইসির নতুন কমিশন গত ২৭ জুলাই ন্যূনতম শেয়ার ধারণে কোম্পানিগুলোকে ৬০ কার্যদিবস সময় বেঁধে দেয়। কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকদের শেয়ার কিনতে সুবিধাভোগী ব্যবসা নিষিদ্ধকরণ আইন থেকেও অব্যাহতি দেওয়া হয়। গত ২৭ অক্টোবর এ সময়সীমা শেষ হলেও বেশিরভাগ কোম্পানি শর্তপূরণে ব্যর্থ হয়। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে মাত্র আটটি কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকরা এসইসির নির্দেশনা পরিপালন করে ন্যূনতম শেয়ার ধারণ করেছেন।

এমন পরিস্থিতিতে ন্যূনতম শেয়ার ধারণের শর্তপূরণে ব্যর্থ ৩৬টি কোম্পানি যাতে এসইসির নির্দেশনা পরিপালন করতে পারে সেজন্য নতুন করে আরও এক মাসের সময় বাড়ানো হয়। এই সময়সীমা আগামী ৩০ নভেম্বর, সোমবার শেষ হচ্ছে। কিন্তু এর মধ্যে কোন কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকরা শেয়ার কেনার ঘোষণা দেননি।

তবে সাতটি কোম্পানি নিয়ন্ত্রক সংস্থার নির্দেশনা পরিপালন করতে দুই মাস থেকে শুরু করে এক বছর পর্যন্ত সময় চেয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের মালিকানাধীন কোম্পানি বেক্সিমকো লিমিটেড ও বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস উদ্যোক্তা-পরিচালকদের ন্যূনতম শেয়ার ধারণে চলতি বছর ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় চেয়েছে। বেক্সিমকো লিমিটেড ও বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসের উদ্যোক্তা-পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে যথাক্রমে ২০.১৫ শতাংশ ও ১৩.১৯ শতাংশ শেয়ার রয়েছে।

বেক্সিমকো গ্রুপের বাইরে ফাইন ফুডস ন্যূনতম শেয়ার ধারণে এক বছরের সময় চেয়েছে। যদিও কোম্পানিটির ফ্রি-ফ্লোট শেয়ারের উল্লেখযোগ্য অংশ ইতিমধ্যেই অন্য একটি প্রতিষ্ঠিত কোম্পানি তার অঙ্গ প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে কিনে নিয়েছে। এর বাইরে আরও কয়েকটি কোম্পানি সময় চেয়েছে। তবে সাতটি কোম্পানি সময় চেয়ে আবেদন জানালেও ২৯টি কোম্পানি এ বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি, যার বড় অংশই শর্তপূরণ করতে পারবে না বলে মনে করছে খোদ বিএসইসি। শর্তপূরণে ব্যর্থ এসব কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ পুনর্গঠন করে শেয়ারহোল্ডারদের মধ্য থেকে যাদের ন্যূনতম দুই শতাংশ শেয়ার রয়েছে, তাদের পরিচালক মনোনীত করা হবে। এমন শেয়ারহোল্ডার পাওয়া না গেলে স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ দেওয়া হবে।

সর্বশেষ গত ২৭ অক্টোবর পর্যন্ত ৮টি কোম্পানি বিএসইসির নির্দেশনা মেনে উদ্যোক্তা-পরিচালকদের ন্যূনতম ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের শর্তপূরণ করেছে। শর্তপূরণ করা কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৭টি কোম্পানির নাম জানা গেছে। কোম্পানিগুলো হলো- বাংলাদেশ থাই অ্যালুমিনিয়াম, বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি, এমারল্ড অয়েল, কেঅ্যান্ডকিউ, সাউথইস্ট ব্যাংক, মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্স ও বারাকা পাওয়ার লিমিটেড।

এদিকে, যেসব কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকদের সম্মিলিত শেয়ার ৩০ শতাংশ এখনো ধারণ করেনি সেগুলো হলো- ইনটেক লিমিটেড, ফ্যামিলিটেক্স, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ, ফু-ওয়াং সিরামিকস, ফু-ওয়াং ফুড, অগ্নি সিস্টেমস, সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ, অ্যাকটিভ ফাইন কেমিক্যাল, আলহাজ টেক্সটাইল, এফএএস ফাইন্যান্স, জেনারেশন নেক্সট, মিথুন নিটিং, ডেল্টা স্পিনিং, ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক, নর্দার্ন জুট, স্যালভো কেমিক্যাল, পিপলস ইন্স্যুরেন্স, পিএলএফএসএল, ফার্মা এইড, এপেক্স ফুটওয়ার, সেন্ট্রাল ফার্মা, মেট্রো স্পিনিং, অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ, সিটি ব্যাংক, আফতাব অটো, স্ট্যান্ডার্ড সিরামিক, তাল্লু স্পিনিং, ইমাম বাটন, ম্যাকসন্স স্পিনিং, অ্যাপোলো ইস্পাত কমপ্লেক্স, সিঅ্যান্ডএ টেক্সটাইল ও বে-লিজিং। এর মধ্যে পিএলএফএসএল অবসায়ন প্রক্রিয়ায় রয়েছে।

এসব কোম্পানির পরিচালনায় শেয়ারহোল্ডারদের মধ্য থেকে যাদের ন্যূনতম দুই শতাংশ শেয়ার রয়েছে তাদের পরিচালক পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। আর তাতেও যদি ন্যূনতম ৩০ শতাংশ শেয়ার পূরণ না হয়, তাহলে আনুপাতিক হারে স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ দেওয়া হবে। এছাড়া যেসব কোম্পানিতে শেয়ারহোল্ডার পরিচালক পাওয়া যাবে না, সেখানে একাধিক স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগের মাধ্যমে বোর্ড গঠন করা হবে।