০৪:৩৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪

প্রতিনিধিদের কর্মকাণ্ডের সঙ্গে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ জড়িত

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১০:৫০:৩৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • / ৪১৩৪ বার দেখা হয়েছে

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: বিনিয়োগকারীরাই পুঁজিবাজারের মূল শক্তি। আর অনুমোদিত প্রতিনিধিরা হলেন তার অন্যতম মাধ্যম। অনুমোদিত প্রতিনিধিরা পুঁজিবাজারের জন্য অত্যন্ত  গুরুত্বপূর্ণ এবং অনুমোদিত প্রতিনিধিদের মাধমেই বিনিয়োগকারীদের সংযোগ ঘটে এবং তাদের মাধ্যমেই বিনিয়োগকারীরা বাজার সম্পর্কে জানতে পারেন। তাই অনুমোদিত প্রতিনিধিদের কর্মকাণ্ড, নৈতিকতা নির্ধারণ করবে বিনিয়োগকারী বাজারে কতটুকু ভালো থাকবে এবং কতটা লাভবান হবেন বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কমিশনার ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমদ।

গতকাল বিএসইসি এবং ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেড যৌথভাবে ৫ থেকে ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত পাঁচ দিনব্যাপী ‘কোয়ালিফাই অ্যাজ দি অথোরাইজড রিপ্রেজেন্টেটিভস অব ট্রেকহোল্ডার কোম্পানিজ, ডিএসই’ শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন করে। গতকাল ওই প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

তিনি বলেন, প্রতিনিয়ত পুঁজিবাজারের কলেবর বৃদ্ধি পাচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে ৪ সেপ্টেম্বরে ৫২টি নতুন ট্রেকহোল্ডার কোম্পানির সনদ প্রদান করা হয়েছে। আর এতে অনুমোদিত প্রতিনিধিদের চাহিদাও বাড়ছে।

তিনি আরো বলেন, সঠিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে জ্ঞানার্জনের ফলে পুঁজিবাজারের জন্য অধিক অবদান রাখা সম্ভব। এজন্য বিএসইসি আগামীতে আপনাদের জন্য অনলাইনভিত্তিক উন্নত প্রশিক্ষণের আয়োজন করবে। যার মাধ্যমে আপনারা আইনকানুন সম্পর্কে আরো স্পষ্টভাবে অবগত হবেন। বিনিযোগকারীরা বাজারের মূল শক্তি হলেও তাদের গাইড করার দায়িত্ব আপনাদের। তাই আপনাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব যদি সঠিকভাবে পালন করেন তবে মনে করব দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে আপনাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করছেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

তাছাড়া বিএসইসি দেশব্যাপী বিনিয়োগ শিক্ষা কার্যক্রম ছড়িয়ে দেয়ার জন্য কাজ করছে। ফলে সমগ্র দেশে বিনিয়োগকারীরা প্রশিক্ষিত হবে এবং পুঁজিবাজারের গভীরতা বৃদ্ধি পাবে। পরে তিনি সবার সাফল্য কামনা করে এ প্রশিক্ষণ কর্মসূচির উদ্বোধন ঘোষণা করেন।

প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ শফিউল আজম। অনুষ্ঠানটির সঞ্চালনা করেন ডিএসইর সিনিয়র ম্যানেজার ও ট্রেনিং একাডেমির প্রধান মুহাম্মদ রনি ইসলাম। পরে সিকিউরিটিজ মার্কেটের ধরন, পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রণ কাঠামো, পুঁজিবাজারের প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো, সিকিউরিটিজের ধরন, বিচার ও সালিশ প্রক্রিয়া, মূলধন ও আইপিও প্রদানসংক্রান্ত নির্দেশিকা, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (তালিকাভুক্তি) প্রবিধান, ২০১৫, মৌলিক এবং ওটিসি/এটিবি/স্মল ক্যাপ মার্কেটের পরিচালন পদ্ধতি, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অধ্যাদেশ, ১৯৬৯, চুক্তি আইন, ১৮৭২, বিনিয়োগ শিক্ষা ও বিনিয়োগকরীদের সুরক্ষা অনুমোদিত প্রতিনিধিদের জন্য আর্থিক সাক্ষরতাসহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করেন বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মো. মাহবুবের রহমান চৌধুরী ও

মোহাম্মদ রেজাউল করিম, পরিচালক ফারহানা ফারুকী ও আবু রায়হান মোহাম্মদ মুনতাসিম বিল্লাহ এবং অতিরিক্ত পরিচালক শেখ মো. লুতফুল কবির।

মার্চেন্ট ব্যাংক বানকো ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের সমন্বিত গ্রাহক হিসাব (সিসিএ) খুলে দিতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) চিঠি দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন।

এ বছরের ১৯ আগস্ট বিএসইসির মার্কেট সার্ভিল্যান্স অ্যান্ড ইন্টেলিজেন্স বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন স্বাক্ষরিত চিঠিতে ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালককে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে গ্রাহকের পক্ষে শেয়ার কেনার জন্য বানকো ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের জব্দ থাকা সমন্বিত গ্রাহক হিসাব খুলে দিতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি ডিএসইকে গ্রাহক ও ব্রোকারের মধ্যে হওয়া লেনদেনের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট ব্যাংক হিসাবের লেনদেন পর্যবেক্ষণ করতে বলেছে বিএসইসি।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম বণিক বার্তাকে বলেন, প্রতিষ্ঠানটির সমন্বিত গ্রাহক হিসাবে ১১ কোটির বেশি অর্থ রয়েছে। অন্যদিকে গ্রাহকদের পাওনার পরিমাণ ৯ কোটির কিছু বেশি হবে। জব্দ থাকার কারণে প্রতিষ্ঠানটির গ্রাহকরা শেয়ার কিনতে পারছেন না। তাই বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে শুধু সমন্বিত গ্রাহক হিসাব খুলে দিতে বলা হয়েছে। তবে প্রতিষ্ঠানটির লেনদেনের বিষয়টি পুরোপুরি নজরদারিতে রাখতে ডিএসইকে বলা হয়েছে।

বানকো ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের মালিকানাধীন ব্রোকারেজ হাউজ বানকো সিকিউরিটিজের গ্রাহকদের অর্থ আত্মসাতের ঘটনায় বানকো ফাইন্যান্সেও একই ধরনের অনিয়ম হয়েছে কিনা সেটি খতিয়ে দেখতে এ বছরের ১৪ জুলাই তিন সদস্যের একটি কমিঠি গঠন করে বিএসইসি। বিএসইসির অতিরিক্ত পরিচালক মো. কাউসার আলীকে প্রধান করে গঠন করা এ তদন্ত কমিটির অন্য দুই সদস্য হলেন সংস্থাটির অতিরিক্ত পরিচালক আবুল কালাম আজাদ ও যুগ্ম পরিচালক মো. রকিবুর রহমান। কমিটিকে ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন কমিশনে দাখিল করতে বলা হয়েছে। সূত্র:বণিকবার্তা

ঢাকা/বিজনেসজার্নাল

আরও পড়ুন:

৮ মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন শুরু

ট্যাগঃ

শেয়ার করুন

x
English Version

প্রতিনিধিদের কর্মকাণ্ডের সঙ্গে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ জড়িত

আপডেট: ১০:৫০:৩৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২১

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: বিনিয়োগকারীরাই পুঁজিবাজারের মূল শক্তি। আর অনুমোদিত প্রতিনিধিরা হলেন তার অন্যতম মাধ্যম। অনুমোদিত প্রতিনিধিরা পুঁজিবাজারের জন্য অত্যন্ত  গুরুত্বপূর্ণ এবং অনুমোদিত প্রতিনিধিদের মাধমেই বিনিয়োগকারীদের সংযোগ ঘটে এবং তাদের মাধ্যমেই বিনিয়োগকারীরা বাজার সম্পর্কে জানতে পারেন। তাই অনুমোদিত প্রতিনিধিদের কর্মকাণ্ড, নৈতিকতা নির্ধারণ করবে বিনিয়োগকারী বাজারে কতটুকু ভালো থাকবে এবং কতটা লাভবান হবেন বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কমিশনার ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমদ।

গতকাল বিএসইসি এবং ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেড যৌথভাবে ৫ থেকে ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত পাঁচ দিনব্যাপী ‘কোয়ালিফাই অ্যাজ দি অথোরাইজড রিপ্রেজেন্টেটিভস অব ট্রেকহোল্ডার কোম্পানিজ, ডিএসই’ শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন করে। গতকাল ওই প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

তিনি বলেন, প্রতিনিয়ত পুঁজিবাজারের কলেবর বৃদ্ধি পাচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে ৪ সেপ্টেম্বরে ৫২টি নতুন ট্রেকহোল্ডার কোম্পানির সনদ প্রদান করা হয়েছে। আর এতে অনুমোদিত প্রতিনিধিদের চাহিদাও বাড়ছে।

তিনি আরো বলেন, সঠিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে জ্ঞানার্জনের ফলে পুঁজিবাজারের জন্য অধিক অবদান রাখা সম্ভব। এজন্য বিএসইসি আগামীতে আপনাদের জন্য অনলাইনভিত্তিক উন্নত প্রশিক্ষণের আয়োজন করবে। যার মাধ্যমে আপনারা আইনকানুন সম্পর্কে আরো স্পষ্টভাবে অবগত হবেন। বিনিযোগকারীরা বাজারের মূল শক্তি হলেও তাদের গাইড করার দায়িত্ব আপনাদের। তাই আপনাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব যদি সঠিকভাবে পালন করেন তবে মনে করব দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে আপনাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করছেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

তাছাড়া বিএসইসি দেশব্যাপী বিনিয়োগ শিক্ষা কার্যক্রম ছড়িয়ে দেয়ার জন্য কাজ করছে। ফলে সমগ্র দেশে বিনিয়োগকারীরা প্রশিক্ষিত হবে এবং পুঁজিবাজারের গভীরতা বৃদ্ধি পাবে। পরে তিনি সবার সাফল্য কামনা করে এ প্রশিক্ষণ কর্মসূচির উদ্বোধন ঘোষণা করেন।

প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ শফিউল আজম। অনুষ্ঠানটির সঞ্চালনা করেন ডিএসইর সিনিয়র ম্যানেজার ও ট্রেনিং একাডেমির প্রধান মুহাম্মদ রনি ইসলাম। পরে সিকিউরিটিজ মার্কেটের ধরন, পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রণ কাঠামো, পুঁজিবাজারের প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো, সিকিউরিটিজের ধরন, বিচার ও সালিশ প্রক্রিয়া, মূলধন ও আইপিও প্রদানসংক্রান্ত নির্দেশিকা, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (তালিকাভুক্তি) প্রবিধান, ২০১৫, মৌলিক এবং ওটিসি/এটিবি/স্মল ক্যাপ মার্কেটের পরিচালন পদ্ধতি, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অধ্যাদেশ, ১৯৬৯, চুক্তি আইন, ১৮৭২, বিনিয়োগ শিক্ষা ও বিনিয়োগকরীদের সুরক্ষা অনুমোদিত প্রতিনিধিদের জন্য আর্থিক সাক্ষরতাসহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করেন বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মো. মাহবুবের রহমান চৌধুরী ও

মোহাম্মদ রেজাউল করিম, পরিচালক ফারহানা ফারুকী ও আবু রায়হান মোহাম্মদ মুনতাসিম বিল্লাহ এবং অতিরিক্ত পরিচালক শেখ মো. লুতফুল কবির।

মার্চেন্ট ব্যাংক বানকো ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের সমন্বিত গ্রাহক হিসাব (সিসিএ) খুলে দিতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) চিঠি দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন।

এ বছরের ১৯ আগস্ট বিএসইসির মার্কেট সার্ভিল্যান্স অ্যান্ড ইন্টেলিজেন্স বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন স্বাক্ষরিত চিঠিতে ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালককে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে গ্রাহকের পক্ষে শেয়ার কেনার জন্য বানকো ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের জব্দ থাকা সমন্বিত গ্রাহক হিসাব খুলে দিতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি ডিএসইকে গ্রাহক ও ব্রোকারের মধ্যে হওয়া লেনদেনের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট ব্যাংক হিসাবের লেনদেন পর্যবেক্ষণ করতে বলেছে বিএসইসি।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম বণিক বার্তাকে বলেন, প্রতিষ্ঠানটির সমন্বিত গ্রাহক হিসাবে ১১ কোটির বেশি অর্থ রয়েছে। অন্যদিকে গ্রাহকদের পাওনার পরিমাণ ৯ কোটির কিছু বেশি হবে। জব্দ থাকার কারণে প্রতিষ্ঠানটির গ্রাহকরা শেয়ার কিনতে পারছেন না। তাই বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে শুধু সমন্বিত গ্রাহক হিসাব খুলে দিতে বলা হয়েছে। তবে প্রতিষ্ঠানটির লেনদেনের বিষয়টি পুরোপুরি নজরদারিতে রাখতে ডিএসইকে বলা হয়েছে।

বানকো ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের মালিকানাধীন ব্রোকারেজ হাউজ বানকো সিকিউরিটিজের গ্রাহকদের অর্থ আত্মসাতের ঘটনায় বানকো ফাইন্যান্সেও একই ধরনের অনিয়ম হয়েছে কিনা সেটি খতিয়ে দেখতে এ বছরের ১৪ জুলাই তিন সদস্যের একটি কমিঠি গঠন করে বিএসইসি। বিএসইসির অতিরিক্ত পরিচালক মো. কাউসার আলীকে প্রধান করে গঠন করা এ তদন্ত কমিটির অন্য দুই সদস্য হলেন সংস্থাটির অতিরিক্ত পরিচালক আবুল কালাম আজাদ ও যুগ্ম পরিচালক মো. রকিবুর রহমান। কমিটিকে ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন কমিশনে দাখিল করতে বলা হয়েছে। সূত্র:বণিকবার্তা

ঢাকা/বিজনেসজার্নাল

আরও পড়ুন:

৮ মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন শুরু