১২:২১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪

বড় বিনিয়োগের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী প্রয়োজন: শিবলী রুবাইয়াত

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১২:৫৭:৫৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ জুলাই ২০২১
  • / ৪৪৬১ বার দেখা হয়েছে

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: শেয়ারবাজারে বড় বিনিয়োগের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী প্রয়োজন। একইসঙ্গে আমরা শেয়ারবাজারে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগও চাই। কারণ, ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা শেয়ারবাজারের প্রাণ। বুধবার (২৮ জুলাই) আমেরিকার রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে রিটজ-কার্লটন হোটেলের বলরুমে অনুষ্ঠিত শেয়ারবাজার বিষয়ক রোড শো’র দ্বিতীয় পর্বে প্রশ্নোত্তর পর্বে স্টেকহোল্ডারদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম এসব কথা বলেন।

শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেন, দেশে ও দেশের বাইরে অনেক ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী রয়েছেন। তারা যেন দেশের শেয়ারবাজারে খুব সহজেই বিনিয়োগ করতে পারেন সেজন্য অনলাইনে বিও হিসাব খোলার ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রবাসীরা বিও হিসেবে রেমিট্যান্স বা টাকা সহজেই জমা দিতে পারবেন। আর ওই বিও হিসাব থেকে পৃথিবীর যেকোনো জায়গা থেকে অনলাইনে লেনদেন করা যাবে।

বিএসইসি চেয়ারম্যান বলেন, কুয়েত, ব্রুনাইসহ বিভিন্ন দেশের ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী আমাকে ফোন করে মোবাইল অ্যাপলিকেশনের সমস্যা সমাধানের জন্য অভিযোগ করেছেন। এতে বোঝা যায় যে, প্রবাসীদের বিনিয়োগ দেশের শেয়ারবাজারে রয়েছে। তারা মোবাইল অ্যাপলিকেশনের মাধ্যমে শেয়ারবজারে লেনদেন করেন। কারণ দেশের অধিকাংশ ব্রোকার ও মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো শেয়ার লেনদেনের ক্ষেত্রে মোবাইল অ্যাপলিকেশনের সফটওয়্যার ব্যবহার করছে। কিন্তু এ কাজটি আরও সহজভাবে করতে আমরা নিউ ইয়র্কে ব্রোকারেজ হাউজের শাখা হিসেবে ডিজিটাল বুথ স্থাপন করতে চাই। আপনারা চাইলে অবশ্যই ওয়াশিংটন ডিসিতেও ডিজিটাল বুথ স্থাপন করা হবে। এজন্য আমাদের পক্ষ থেকে কোনো বাধা নেই। যেকোনো ব্রোকারেজ হাউজ ডিজিটাল বুথ খোলার জন্য আমাদের কাছে আবেদন করলে দ্রুততম সময়ে মধ্যে তা অনুমোদন দেওয়া হবে। নিউ ইয়র্কে অনুষ্ঠিত রোড শোতে অনেক ব্রোকারেজ হাউজের প্রতিনিধিরা সেখানে ডিজিটাল বুথ খোলার বিষয়ে আমার কাছে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। এরকম লস এঞ্জেলস, সান ফ্রান্সিসকো, মিশিগান ও টেক্সাসে ডিজিটাল বুথ খুলতে অনেক ব্রোকারেজ হাউজ আগ্রহী।

তিনি বলেন, এখন আমরা সবকিছুই অনলাইনে করে ফেলছি। সে কারণে এখন ডিজিটাল বুথেও যাওয়ার প্রয়োজন হচ্ছে না। ঘরে বসেই মোইল অ্যাপসের মাধ্যমে শেয়ারবাজারে লেনদেন করা যায়। তবে শেয়ারবাজারে টাকা উত্তোলনের জন্য বা টাকা পাঠাতে ডিজিটাল বুথে যাওয়ার প্রয়োজন রয়েছে। এছাড়া শেয়ারবাজারের লেনদেনসহ বিভিন্ন কার্যক্রম মোবাইল অ্যাপলিকেশনের মাধ্যমে করা সম্ভব। তবে আমরা মোবাইল মাধ্যমে আরও ভালো সেবা নিশ্চিত করতে অ্যাপলিকেশনটি আধুনিকায়নের চেষ্টা করছি। ফলে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা সহজেই দেশের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করে রিয়েল টাইমে লেনদেন করতে পারবেন।

শিবলী রুবাইয়াত আরও বলেন, আমরা রেগুলেটর। আমরা রুলস ও রেগুলেশন প্রণয়ন করে থাকি। পাশাপাশি ব্রোকার ও মার্চেন্ট ব্যাংকতে তাদের প্রোডাক্ট ও বিজনেস প্রোমট করার জন্য সহায়তা করি। রেগুলেটর হিসেবে আমরা খুবই দ্রুত সঠিক প্রতিষ্ঠানকে তাদের আবেদন অনুমোদন দিয়ে থাকি। কোনো কোনো সময় আমি বিভিন্ন মার্চেন্ট ব্যাংক, ব্রোকারেজ হাউজকে মজা করে বলি, আপনাদের আবেদন এত দেরিতে এসেছে কেন? কেন এ আবেদন আরও আগে করলেন না? আপনারা বিশ্বাস করেন, আমি সবার সামনে চ্যালেঞ্জ করে বলছি, প্রাইভেট সেক্টরের চেয়েও দ্রুততম সময়ের মধ্যে আমরা মোবাইল ও ডিজিটাল টেকনোলোজি সংক্রান্ত বিষয়ে অনুমোদন দিয়ে থাকি। আমরা বিশ্বের যে কোনো দেশের চেয়ে সবার আগে দ্রুততম সময়ের মধ্যে দেশে ও বিদেশের জন্য যেকোনো আবেদন অনুমোদন দিয়ে থাকি।

ওয়াশিংটন ডিসিতে বুধবার রিটজ-কার্লটন হোটেলে রোড শোতে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি খাত বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের সিনিয়র সচিব আব্দুর রউফ তালুকদার, বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম, বাণিজ্য সচিব তপন কান্তি ঘোষ, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব ফাতিমা ইয়াসমিন, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান মো. সিরাজুল ইসলাম, বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষের (বেপজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. নজরুল ইসলাম, বিএসইসির কমিশনার অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান, শান্ত অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টর ভাইস চেয়ারম্যান আরিফ খান, ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সেলিম আর এফ হোসেনসহ সরকারী বেসরকারি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

‘দি রাইজ অব বেঙ্গল টাইগার: পটেনশিয়ালস অব ট্রেড এবং ইনভেস্টমেন্ট ইন বাংলাদেশ’- শীর্ষক দ্বিতীয় পর্বের এ রোড শোতে ওয়াশিংটন ডিসির বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক ও ব্যক্তি বিনিয়োগকারী এবং স্টেকহোল্ডাররা অংশ নেন।
আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশের শেয়ারবাজারের ব্যাপ্তি ও প্রবাসী বাংলাদেশি এবং বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণের জন্য এ উদ্যোগ নিয়েছে বিএসইসি। সপ্তাহব্যাপী যুক্তরাষ্ট্রের চারটি বড় শহরে এই রোড শো’র সহযোগী হিসেবে থাকছে বাংলাদেশের টেক জায়ান্ট ওয়ালটন।

যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হওয়া পুঁজিবাজার বিষয়ক এ রোড শো ২৬ জুলাই থেকে ২ আগষ্ট পর্যন্ত চলবে। নিউ ইয়র্কে ২৬ জুলাই প্রথম পর্ব এবং ওয়াশিংটনে ২৮ জুলাই দ্বিতীয় পর্ব শেষে আগামী ৩০ জুলাই লস এঞ্জেলেসে তৃতীয় পর্ব এবং ২ আগস্ট সান ফ্রান্সিসকোর সিলিকন ভ্যালিতে চতুর্থ পর্বে রোড শো আয়োজিত হবে।

ঢাকা/এসআর

শেয়ার করুন

x
English Version

বড় বিনিয়োগের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী প্রয়োজন: শিবলী রুবাইয়াত

আপডেট: ১২:৫৭:৫৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ জুলাই ২০২১

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: শেয়ারবাজারে বড় বিনিয়োগের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী প্রয়োজন। একইসঙ্গে আমরা শেয়ারবাজারে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগও চাই। কারণ, ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা শেয়ারবাজারের প্রাণ। বুধবার (২৮ জুলাই) আমেরিকার রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে রিটজ-কার্লটন হোটেলের বলরুমে অনুষ্ঠিত শেয়ারবাজার বিষয়ক রোড শো’র দ্বিতীয় পর্বে প্রশ্নোত্তর পর্বে স্টেকহোল্ডারদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম এসব কথা বলেন।

শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেন, দেশে ও দেশের বাইরে অনেক ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী রয়েছেন। তারা যেন দেশের শেয়ারবাজারে খুব সহজেই বিনিয়োগ করতে পারেন সেজন্য অনলাইনে বিও হিসাব খোলার ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রবাসীরা বিও হিসেবে রেমিট্যান্স বা টাকা সহজেই জমা দিতে পারবেন। আর ওই বিও হিসাব থেকে পৃথিবীর যেকোনো জায়গা থেকে অনলাইনে লেনদেন করা যাবে।

বিএসইসি চেয়ারম্যান বলেন, কুয়েত, ব্রুনাইসহ বিভিন্ন দেশের ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী আমাকে ফোন করে মোবাইল অ্যাপলিকেশনের সমস্যা সমাধানের জন্য অভিযোগ করেছেন। এতে বোঝা যায় যে, প্রবাসীদের বিনিয়োগ দেশের শেয়ারবাজারে রয়েছে। তারা মোবাইল অ্যাপলিকেশনের মাধ্যমে শেয়ারবজারে লেনদেন করেন। কারণ দেশের অধিকাংশ ব্রোকার ও মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো শেয়ার লেনদেনের ক্ষেত্রে মোবাইল অ্যাপলিকেশনের সফটওয়্যার ব্যবহার করছে। কিন্তু এ কাজটি আরও সহজভাবে করতে আমরা নিউ ইয়র্কে ব্রোকারেজ হাউজের শাখা হিসেবে ডিজিটাল বুথ স্থাপন করতে চাই। আপনারা চাইলে অবশ্যই ওয়াশিংটন ডিসিতেও ডিজিটাল বুথ স্থাপন করা হবে। এজন্য আমাদের পক্ষ থেকে কোনো বাধা নেই। যেকোনো ব্রোকারেজ হাউজ ডিজিটাল বুথ খোলার জন্য আমাদের কাছে আবেদন করলে দ্রুততম সময়ে মধ্যে তা অনুমোদন দেওয়া হবে। নিউ ইয়র্কে অনুষ্ঠিত রোড শোতে অনেক ব্রোকারেজ হাউজের প্রতিনিধিরা সেখানে ডিজিটাল বুথ খোলার বিষয়ে আমার কাছে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। এরকম লস এঞ্জেলস, সান ফ্রান্সিসকো, মিশিগান ও টেক্সাসে ডিজিটাল বুথ খুলতে অনেক ব্রোকারেজ হাউজ আগ্রহী।

তিনি বলেন, এখন আমরা সবকিছুই অনলাইনে করে ফেলছি। সে কারণে এখন ডিজিটাল বুথেও যাওয়ার প্রয়োজন হচ্ছে না। ঘরে বসেই মোইল অ্যাপসের মাধ্যমে শেয়ারবাজারে লেনদেন করা যায়। তবে শেয়ারবাজারে টাকা উত্তোলনের জন্য বা টাকা পাঠাতে ডিজিটাল বুথে যাওয়ার প্রয়োজন রয়েছে। এছাড়া শেয়ারবাজারের লেনদেনসহ বিভিন্ন কার্যক্রম মোবাইল অ্যাপলিকেশনের মাধ্যমে করা সম্ভব। তবে আমরা মোবাইল মাধ্যমে আরও ভালো সেবা নিশ্চিত করতে অ্যাপলিকেশনটি আধুনিকায়নের চেষ্টা করছি। ফলে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা সহজেই দেশের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করে রিয়েল টাইমে লেনদেন করতে পারবেন।

শিবলী রুবাইয়াত আরও বলেন, আমরা রেগুলেটর। আমরা রুলস ও রেগুলেশন প্রণয়ন করে থাকি। পাশাপাশি ব্রোকার ও মার্চেন্ট ব্যাংকতে তাদের প্রোডাক্ট ও বিজনেস প্রোমট করার জন্য সহায়তা করি। রেগুলেটর হিসেবে আমরা খুবই দ্রুত সঠিক প্রতিষ্ঠানকে তাদের আবেদন অনুমোদন দিয়ে থাকি। কোনো কোনো সময় আমি বিভিন্ন মার্চেন্ট ব্যাংক, ব্রোকারেজ হাউজকে মজা করে বলি, আপনাদের আবেদন এত দেরিতে এসেছে কেন? কেন এ আবেদন আরও আগে করলেন না? আপনারা বিশ্বাস করেন, আমি সবার সামনে চ্যালেঞ্জ করে বলছি, প্রাইভেট সেক্টরের চেয়েও দ্রুততম সময়ের মধ্যে আমরা মোবাইল ও ডিজিটাল টেকনোলোজি সংক্রান্ত বিষয়ে অনুমোদন দিয়ে থাকি। আমরা বিশ্বের যে কোনো দেশের চেয়ে সবার আগে দ্রুততম সময়ের মধ্যে দেশে ও বিদেশের জন্য যেকোনো আবেদন অনুমোদন দিয়ে থাকি।

ওয়াশিংটন ডিসিতে বুধবার রিটজ-কার্লটন হোটেলে রোড শোতে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি খাত বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের সিনিয়র সচিব আব্দুর রউফ তালুকদার, বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম, বাণিজ্য সচিব তপন কান্তি ঘোষ, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব ফাতিমা ইয়াসমিন, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান মো. সিরাজুল ইসলাম, বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষের (বেপজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. নজরুল ইসলাম, বিএসইসির কমিশনার অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান, শান্ত অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টর ভাইস চেয়ারম্যান আরিফ খান, ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সেলিম আর এফ হোসেনসহ সরকারী বেসরকারি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

‘দি রাইজ অব বেঙ্গল টাইগার: পটেনশিয়ালস অব ট্রেড এবং ইনভেস্টমেন্ট ইন বাংলাদেশ’- শীর্ষক দ্বিতীয় পর্বের এ রোড শোতে ওয়াশিংটন ডিসির বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক ও ব্যক্তি বিনিয়োগকারী এবং স্টেকহোল্ডাররা অংশ নেন।
আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশের শেয়ারবাজারের ব্যাপ্তি ও প্রবাসী বাংলাদেশি এবং বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণের জন্য এ উদ্যোগ নিয়েছে বিএসইসি। সপ্তাহব্যাপী যুক্তরাষ্ট্রের চারটি বড় শহরে এই রোড শো’র সহযোগী হিসেবে থাকছে বাংলাদেশের টেক জায়ান্ট ওয়ালটন।

যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হওয়া পুঁজিবাজার বিষয়ক এ রোড শো ২৬ জুলাই থেকে ২ আগষ্ট পর্যন্ত চলবে। নিউ ইয়র্কে ২৬ জুলাই প্রথম পর্ব এবং ওয়াশিংটনে ২৮ জুলাই দ্বিতীয় পর্ব শেষে আগামী ৩০ জুলাই লস এঞ্জেলেসে তৃতীয় পর্ব এবং ২ আগস্ট সান ফ্রান্সিসকোর সিলিকন ভ্যালিতে চতুর্থ পর্বে রোড শো আয়োজিত হবে।

ঢাকা/এসআর