০২:১৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪

মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মুনাফায় ছন্দপতন!

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৪:০৮:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ৪৪১১ বার দেখা হয়েছে

ফাইল ফটো

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত মিউচুয়াল ফান্ড খাতের অধিকাংশ ফন্ডের মুনাফায় ছন্দপতন। গত জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩ প্রান্তিকের অনিরিক্ষীত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী ৩৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে লোকসানে ২০টি প্রতিষ্ঠান এবং ১৪টি প্রতিষ্ঠান মুনাফায় রয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

লোকসানে থাকা প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে-

এবি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ৪ পয়সা। গত বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ১৬ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান কমেছে ১২ পয়সা।

এআইবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ১২ পয়সা। গত বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ৪ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান বেড়েছে ৮ পয়সা।

এশিয়ান টাইগার সন্ধানী লাইফ গ্রোথ ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ৫ পয়সা। গত বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ৫ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান অপরিবর্তিত রয়েছে।

ফার্স্ট জনতা ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ১ পয়সা। গত বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ২৩ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান কমেছে ২২ পয়সা।

প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ১১ পয়সা। গত বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ২১ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান কমেছে ১০ পয়সা।

সিএপিএম আইবিবিএল ইসলামিক মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ১ পয়সা। গত বছর একই সময় যার ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) ছিল ১০ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান ১১ পয়সা।

ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ৮ পয়সা। গত বছর একই সময় যার ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) ছিল ৩ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান ১১ পয়সা।

ইবিএল এনআরবি ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ২ পয়সা। গত বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ২৩ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান কমেছে ২১ পয়সা।

এক্সিম ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ২ পয়সা। গত বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ২১ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান কমেছে ১৯ পয়সা।

গ্রিনডেল্টা মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ৮ পয়সা। গত বছর একই সময় যার ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) ছিল ০০৬ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান ৮ পয়সা।

আইসিবি এএমসিএল ফার্স্ট অগ্রণী ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ০০৪ পয়সা। গত বছর একই সময় যার ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) ছিল ১০ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান ১০ পয়সা।

আইসিবি এএমসিএল দ্বিতীয় মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ৬ পয়সা। গত বছর একই সময় যার ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) ছিল ৯ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান কমেছে ৩ পয়সা।

আইএফআইএল ইসলামিক মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ২ পয়সা। গত বছর একই সময় যার ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) ছিল ৬ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান ২ পয়সা।

এমবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ৯ পয়সা। গত বছর একই সময় যার ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) ছিল ৮ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান ৯ পয়সা।

এনসিসি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ৩ পয়সা। গত বছর একই সময় যার ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) ছিল ৮ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান ৮ পয়সা।

পিএইচপি ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ২ পয়সা। গত বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ২২ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান কমেছে ২০ পয়সা।

পপুলার লাইফ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ১ পয়সা। গত বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ২১ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান কমেছে ২০ পয়সা।

প্রাইম ব্যাংক ফার্স্ট আইসিবি এএমসিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড: তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ১ পয়সা। গত বছর একই সময় যার ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) ছিল ১২ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান ১৩ পয়সা।

ভ্যানগার্ড এএমএল রূপালী ব্যাংক ব্যালান্স ফান্ড: তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ৫ পয়সা। গত বছর একই সময় যার ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) ছিল ১ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান ৫ পয়সা।

ট্রাস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ০ পয়সা। গত বছর একই সময় যার লোকসান ছিল ২৪ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান ৭ পয়সা।

আরও পড়ুন: শ্যামপুর সুগারের অস্বাভাবিক দর বৃদ্ধি: অ্যাকশনে বিএসইসি

মুনাফায় থাকা প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে-

ইবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ২ পয়সা। গত বছর একই সময় যার লোকসান ছিল ২৯ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় বেড়েছে ৩১ পয়সা।

ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৫ পয়সা। গত বছর একই সময় যার লোকসান ছিল ১০ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় বেড়েছে ১৫ পয়সা।

আইসিবি এএমসিএল সিএমএসএফ গোল্ডেন জুবিলি মিউচ্যুয়াল ফান্ড: তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ০ পয়সা। গত বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ০ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় অপরিবর্তিত রয়েছে।

গ্রামীণ ওয়ান: স্কিম-২: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৬ পয়সা। গত বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ১৭ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় কমেছে ১১ পয়সা।

আইসিবি ৩য় এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ১ পয়সা। গত বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ৩ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় কমেছে ২ পয়সা।

সিএপিএম বিডিবিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড ০১: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ০০৩ পয়সা। গত বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ৫ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির আয় সামান্য বেড়েছে।

আইসিবি এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্স মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৩ পয়সা। গত বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ১ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় বেড়েছে ২ পয়সা।

আইসিবি এএমসিএল সোনালী ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ২ পয়সা। গত বছর একই সময় যার লোকসান ছিল ৭ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় বেড়েছে ৯ পয়সা।

আইএফআইসি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৪ পয়সা। গত বছর একই সময় যার লোকসান ছিল ২৩ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় বেড়েছে ২৭ পয়সা।

ফনিক্স ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৪ পয়সা। গত বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ৪ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় অপরিবর্তিত।

রিলায়েন্স ওয়ান ফার্স্ট অব দি রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ১ পয়সা। গত বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ২১ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় কমেছে ২০ পয়সা।

এসইএমএল এফবিএলএসএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৪ পয়সা। গত বছর একই সময় যার লোকসান ছিল ৮ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় বেড়েছে ১২ পয়সা।

এসইএমএল আবিবিএল শরিয়াহ্ ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৩ পয়সা। গত বছর একই সময় যার লোকসান ছিল ৩ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় বেড়েছে ৬ পয়সা।

এসইএমএল লেচকার ইক্যুয়িটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ২ পয়সা। গত বছর একই সময় যার লোকসান ছিল ৫ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় বেড়েছে ৭ পয়সা।

ঢাকা/এসএ

শেয়ার করুন

x
English Version

মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মুনাফায় ছন্দপতন!

আপডেট: ০৪:০৮:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৩

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত মিউচুয়াল ফান্ড খাতের অধিকাংশ ফন্ডের মুনাফায় ছন্দপতন। গত জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩ প্রান্তিকের অনিরিক্ষীত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী ৩৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে লোকসানে ২০টি প্রতিষ্ঠান এবং ১৪টি প্রতিষ্ঠান মুনাফায় রয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

লোকসানে থাকা প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে-

এবি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ৪ পয়সা। গত বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ১৬ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান কমেছে ১২ পয়সা।

এআইবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ১২ পয়সা। গত বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ৪ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান বেড়েছে ৮ পয়সা।

এশিয়ান টাইগার সন্ধানী লাইফ গ্রোথ ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ৫ পয়সা। গত বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ৫ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান অপরিবর্তিত রয়েছে।

ফার্স্ট জনতা ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ১ পয়সা। গত বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ২৩ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান কমেছে ২২ পয়সা।

প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ১১ পয়সা। গত বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ২১ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান কমেছে ১০ পয়সা।

সিএপিএম আইবিবিএল ইসলামিক মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ১ পয়সা। গত বছর একই সময় যার ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) ছিল ১০ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান ১১ পয়সা।

ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ৮ পয়সা। গত বছর একই সময় যার ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) ছিল ৩ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান ১১ পয়সা।

ইবিএল এনআরবি ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ২ পয়সা। গত বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ২৩ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান কমেছে ২১ পয়সা।

এক্সিম ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ২ পয়সা। গত বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ২১ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান কমেছে ১৯ পয়সা।

গ্রিনডেল্টা মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ৮ পয়সা। গত বছর একই সময় যার ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) ছিল ০০৬ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান ৮ পয়সা।

আইসিবি এএমসিএল ফার্স্ট অগ্রণী ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ০০৪ পয়সা। গত বছর একই সময় যার ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) ছিল ১০ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান ১০ পয়সা।

আইসিবি এএমসিএল দ্বিতীয় মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ৬ পয়সা। গত বছর একই সময় যার ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) ছিল ৯ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান কমেছে ৩ পয়সা।

আইএফআইএল ইসলামিক মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ২ পয়সা। গত বছর একই সময় যার ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) ছিল ৬ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান ২ পয়সা।

এমবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ৯ পয়সা। গত বছর একই সময় যার ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) ছিল ৮ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান ৯ পয়সা।

এনসিসি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ৩ পয়সা। গত বছর একই সময় যার ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) ছিল ৮ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান ৮ পয়সা।

পিএইচপি ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ২ পয়সা। গত বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ২২ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান কমেছে ২০ পয়সা।

পপুলার লাইফ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ১ পয়সা। গত বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ২১ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান কমেছে ২০ পয়সা।

প্রাইম ব্যাংক ফার্স্ট আইসিবি এএমসিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড: তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ১ পয়সা। গত বছর একই সময় যার ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) ছিল ১২ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান ১৩ পয়সা।

ভ্যানগার্ড এএমএল রূপালী ব্যাংক ব্যালান্স ফান্ড: তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ৫ পয়সা। গত বছর একই সময় যার ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) ছিল ১ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির লোকসান ৫ পয়সা।

ট্রাস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ০ পয়সা। গত বছর একই সময় যার লোকসান ছিল ২৪ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান ৭ পয়সা।

আরও পড়ুন: শ্যামপুর সুগারের অস্বাভাবিক দর বৃদ্ধি: অ্যাকশনে বিএসইসি

মুনাফায় থাকা প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে-

ইবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ২ পয়সা। গত বছর একই সময় যার লোকসান ছিল ২৯ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় বেড়েছে ৩১ পয়সা।

ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৫ পয়সা। গত বছর একই সময় যার লোকসান ছিল ১০ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় বেড়েছে ১৫ পয়সা।

আইসিবি এএমসিএল সিএমএসএফ গোল্ডেন জুবিলি মিউচ্যুয়াল ফান্ড: তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ০ পয়সা। গত বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ০ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় অপরিবর্তিত রয়েছে।

গ্রামীণ ওয়ান: স্কিম-২: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৬ পয়সা। গত বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ১৭ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় কমেছে ১১ পয়সা।

আইসিবি ৩য় এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ১ পয়সা। গত বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ৩ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় কমেছে ২ পয়সা।

সিএপিএম বিডিবিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড ০১: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ০০৩ পয়সা। গত বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ৫ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে কোম্পানিটির আয় সামান্য বেড়েছে।

আইসিবি এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্স মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৩ পয়সা। গত বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ১ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় বেড়েছে ২ পয়সা।

আইসিবি এএমসিএল সোনালী ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ২ পয়সা। গত বছর একই সময় যার লোকসান ছিল ৭ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় বেড়েছে ৯ পয়সা।

আইএফআইসি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৪ পয়সা। গত বছর একই সময় যার লোকসান ছিল ২৩ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় বেড়েছে ২৭ পয়সা।

ফনিক্স ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৪ পয়সা। গত বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ৪ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় অপরিবর্তিত।

রিলায়েন্স ওয়ান ফার্স্ট অব দি রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ১ পয়সা। গত বছর একই সময় যার পরিমাণ ছিল ২১ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় কমেছে ২০ পয়সা।

এসইএমএল এফবিএলএসএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৪ পয়সা। গত বছর একই সময় যার লোকসান ছিল ৮ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় বেড়েছে ১২ পয়সা।

এসইএমএল আবিবিএল শরিয়াহ্ ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৩ পয়সা। গত বছর একই সময় যার লোকসান ছিল ৩ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় বেড়েছে ৬ পয়সা।

এসইএমএল লেচকার ইক্যুয়িটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ২ পয়সা। গত বছর একই সময় যার লোকসান ছিল ৫ পয়সা। অর্থাৎ এক বছরে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় বেড়েছে ৭ পয়সা।

ঢাকা/এসএ