০৬:১৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪

রাজস্ব আদায়ে এনবিআরের নতুন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৬:৩৫:৫৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ মার্চ ২০২১
  • / ৪১৭১ বার দেখা হয়েছে

জাতীয় বাজেটে ২০২০-২১ অর্থবছরের জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) নির্ধারিত ৩ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রা থেকে ২৯ হাজার কোটি টাকা কমিয়েছে সংশোধিত রাজস্ব আদায়ের নতুন লক্ষ্যমাত্রা ৩ লাখ এক হাজার কোটি টাকা নির্ধারণ করেছে সরকার। করোনা মহামারিতে ব্যবসা-বাণিজ্যে নেতিবাচক পরিবেশের বিষয়টি বিবেচনা করে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে একটি সূত্র জানিয়েছে।

সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে, মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাটে এক লাখ এক হাজার কোটি টাকা, আয়কর ও ভ্রমণ করে ৯৭ হাজার কোটি এবং আমদানি শুল্কে ৯৪ হাজার কোটি টাকা ধরা হয়েছে। যদিও এর আগে জাতীয় বাজেটে ভ্যাটে এক লাখ ২৮ হাজার ৮৭৩ কোটি টাকা, আয়কর ও ভ্রমণ করে এক লাখ ৫ হাজার ৪৭৫ কোটি এবং আমদানি শুল্কে ৯৫ হাজার ৬৫২ কোটি টাকা আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল।

শেয়ারববাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: বিজনেসজার্নালবিজনেসজার্নাল.বিডি

এ বিষয়ে রাজস্ব সংশ্লিষ্ট এনবিআরের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, মূলত করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবের বিরূপ প্রভাবের কারণে গত অর্থবছরের তুলনায় জানুয়ারি পর্যন্ত প্রবৃদ্ধি ঋণাত্মক। চলতি অর্থবছরের জুন-জানুয়ারি পর্যন্ত আদায় এক লাখ ৩২ হাজার ১৬৬ কোটি টাকা সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়েছে এনবিআর। যা বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার মাত্র ৪০ শতাংশের মতো। বাকি সময়ে রাজস্ব আদায়ের যে লক্ষ্যমাত্রা, তা পূরণ হওয়া অসম্ভব।

যদিও করোনার সময়ে আয়কর, কাস্টমস ও ভ্যাট বিভাগের এমন প্রবৃদ্ধিকে আশাব্যঞ্জক বলে দাবি করে এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম বলেন, গত অর্থবছরে স্বাভাবিক পরিবেশ ছিল। এ বছর করোনা মহামারির মধ্যেও এমন প্রবৃদ্ধি কম অর্জন নয়। চলতি অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রার পথে হাঁটছে এনবিআর।

বিজনেসজার্নাল/ঢাকা/এনইউ

আরও পড়ুন:

শেয়ার করুন

x
English Version

রাজস্ব আদায়ে এনবিআরের নতুন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ

আপডেট: ০৬:৩৫:৫৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ মার্চ ২০২১

জাতীয় বাজেটে ২০২০-২১ অর্থবছরের জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) নির্ধারিত ৩ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রা থেকে ২৯ হাজার কোটি টাকা কমিয়েছে সংশোধিত রাজস্ব আদায়ের নতুন লক্ষ্যমাত্রা ৩ লাখ এক হাজার কোটি টাকা নির্ধারণ করেছে সরকার। করোনা মহামারিতে ব্যবসা-বাণিজ্যে নেতিবাচক পরিবেশের বিষয়টি বিবেচনা করে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে একটি সূত্র জানিয়েছে।

সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে, মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাটে এক লাখ এক হাজার কোটি টাকা, আয়কর ও ভ্রমণ করে ৯৭ হাজার কোটি এবং আমদানি শুল্কে ৯৪ হাজার কোটি টাকা ধরা হয়েছে। যদিও এর আগে জাতীয় বাজেটে ভ্যাটে এক লাখ ২৮ হাজার ৮৭৩ কোটি টাকা, আয়কর ও ভ্রমণ করে এক লাখ ৫ হাজার ৪৭৫ কোটি এবং আমদানি শুল্কে ৯৫ হাজার ৬৫২ কোটি টাকা আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল।

শেয়ারববাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: বিজনেসজার্নালবিজনেসজার্নাল.বিডি

এ বিষয়ে রাজস্ব সংশ্লিষ্ট এনবিআরের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, মূলত করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবের বিরূপ প্রভাবের কারণে গত অর্থবছরের তুলনায় জানুয়ারি পর্যন্ত প্রবৃদ্ধি ঋণাত্মক। চলতি অর্থবছরের জুন-জানুয়ারি পর্যন্ত আদায় এক লাখ ৩২ হাজার ১৬৬ কোটি টাকা সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়েছে এনবিআর। যা বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার মাত্র ৪০ শতাংশের মতো। বাকি সময়ে রাজস্ব আদায়ের যে লক্ষ্যমাত্রা, তা পূরণ হওয়া অসম্ভব।

যদিও করোনার সময়ে আয়কর, কাস্টমস ও ভ্যাট বিভাগের এমন প্রবৃদ্ধিকে আশাব্যঞ্জক বলে দাবি করে এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম বলেন, গত অর্থবছরে স্বাভাবিক পরিবেশ ছিল। এ বছর করোনা মহামারির মধ্যেও এমন প্রবৃদ্ধি কম অর্জন নয়। চলতি অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রার পথে হাঁটছে এনবিআর।

বিজনেসজার্নাল/ঢাকা/এনইউ

আরও পড়ুন: