০২:১৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪

লকডাউনে পোশাক কারখানা খোলা রাখতে চান মালিকেরা

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৬:৪৭:৩০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ জুলাই ২০২১
  • / ৪১৪৭ বার দেখা হয়েছে

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: ঈদের পর লকডাউনের সময় গার্মেন্টস খোলা রাখার দাবি জানিয়েছে পোশাক শিল্প-কারখানার মালিকরা।

বৃহস্পতিবার (১৫ জুলাই) বিকালে মন্ত্রিপরিষদ সচিবের সঙ্গে দেখা করে তারা এই দাবি তুলে ধরেন।

বিজিএমইএ নেতারা বলেন, দেশের বৃহত্তর রফতানি আয়ের এই খাতটি যেন উৎপাদন অব্যাহত রাখতে পারে এবং আন্তর্জাতিক ক্রেতাদের দেওয়া প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে পারে— সেই উদ্দেশ্যে এমন দাবি জানানো হয়।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

কেবিনেট সেক্রেটারির সঙ্গে বৈঠক শেষে বিজিএমইএ’র সভাপতি ফারুক হাসান জানান, করোনার কারণে যেসব অর্ডার ফিরে এসেছিলো সেগুলো নিয়ে মাত্র কাজ শুরু হয়েছে গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রিতে। সামনে শীতের জন্য কাজ চলছে এখন। এমন সময় গার্মেন্টস শিল্প দুই সপ্তাহের জন্য বন্ধ থাকলে দেউলিয়া হয়ে যাবে এ শিল্প। গার্মেন্টস কারখানা বন্ধ থাকবে এটা শুনেই বায়াররা অর্ডার স্লো করে দিয়েছে। তাই, আমাদের দাবি সবকিছুর জন্য বিধিনিষেধ থাকলেও গার্মেন্টস শিল্প যেন এসময় খোলা থাকে।

২৩ জুলাই থেকে শুরু হতে যাওয়া ১৪ দিনের লকডাউনে কাজ বন্ধ রাখা হলে রফতানিতে গুরুতর সমস্যা তৈরি হবে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করে আসছিলেন গার্মেন্টস মালিকরা। জানান, পোশাক উৎপাদকদের জন্য জুলাই-আগস্ট মাস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এসময় পশ্চিমা বাজারে শীত ও বড়দিনের জন্য বিক্রি বেড়ে যায়। বাংলাদেশ থেকে রফতানি করা মোট পোশাকের ৪০ শতাংশই এ দুই মাসে রফতানি হয়।

ঢাকা/এনইউ

আরও পড়ুন:

শেয়ার করুন

x
English Version

লকডাউনে পোশাক কারখানা খোলা রাখতে চান মালিকেরা

আপডেট: ০৬:৪৭:৩০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ জুলাই ২০২১

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: ঈদের পর লকডাউনের সময় গার্মেন্টস খোলা রাখার দাবি জানিয়েছে পোশাক শিল্প-কারখানার মালিকরা।

বৃহস্পতিবার (১৫ জুলাই) বিকালে মন্ত্রিপরিষদ সচিবের সঙ্গে দেখা করে তারা এই দাবি তুলে ধরেন।

বিজিএমইএ নেতারা বলেন, দেশের বৃহত্তর রফতানি আয়ের এই খাতটি যেন উৎপাদন অব্যাহত রাখতে পারে এবং আন্তর্জাতিক ক্রেতাদের দেওয়া প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে পারে— সেই উদ্দেশ্যে এমন দাবি জানানো হয়।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

কেবিনেট সেক্রেটারির সঙ্গে বৈঠক শেষে বিজিএমইএ’র সভাপতি ফারুক হাসান জানান, করোনার কারণে যেসব অর্ডার ফিরে এসেছিলো সেগুলো নিয়ে মাত্র কাজ শুরু হয়েছে গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রিতে। সামনে শীতের জন্য কাজ চলছে এখন। এমন সময় গার্মেন্টস শিল্প দুই সপ্তাহের জন্য বন্ধ থাকলে দেউলিয়া হয়ে যাবে এ শিল্প। গার্মেন্টস কারখানা বন্ধ থাকবে এটা শুনেই বায়াররা অর্ডার স্লো করে দিয়েছে। তাই, আমাদের দাবি সবকিছুর জন্য বিধিনিষেধ থাকলেও গার্মেন্টস শিল্প যেন এসময় খোলা থাকে।

২৩ জুলাই থেকে শুরু হতে যাওয়া ১৪ দিনের লকডাউনে কাজ বন্ধ রাখা হলে রফতানিতে গুরুতর সমস্যা তৈরি হবে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করে আসছিলেন গার্মেন্টস মালিকরা। জানান, পোশাক উৎপাদকদের জন্য জুলাই-আগস্ট মাস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এসময় পশ্চিমা বাজারে শীত ও বড়দিনের জন্য বিক্রি বেড়ে যায়। বাংলাদেশ থেকে রফতানি করা মোট পোশাকের ৪০ শতাংশই এ দুই মাসে রফতানি হয়।

ঢাকা/এনইউ

আরও পড়ুন: