০১:২৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪

সার্ভারে ত্রুটি, বিঘ্নিত হচ্ছে লেনদেন

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৩:০৯:২৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ মে ২০২১
  • / ৪২২৯ বার দেখা হয়েছে

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: রাষ্ট্রীয় মালিকানার অগ্রণী ব্যাংকের সার্ভারে ত্রুটির কারণে লেনদেন কার্যক্রম বিঘ্নিত হচ্ছে। যার ফলে সাধারণ গ্রাহকরা চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। জানা গেছে, বৃহস্পতিবার (৬ মে) থেকেই ব্যাংকের লেনদেনে সমস্যা শুরু হয়। তবে রোববার (৯ মে) এ সমস্যা তীব্র আকার ধারণ করেছে।

বিষয়টি গণমাধ্যমের কাছে স্বীকার করেছেন অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. শামসুল ইসলাম। তিনি বলেন, সার্ভারের সমস্যার কারণে লেনদেন বিঘ্নিত হচ্ছে। আমাদের সার্ভারটি অনেক পুরনো। সার্ভার আপগ্রেডেশন করতে যাচ্ছি। আমাদের সার্ভারটি ৯ ভার্সনে রয়েছে, এটি ২১ ভার্সনে কনভার্ট করব। কিন্তু করোনার কারণে আমাদের ফরেন টেকনিক্যালরা আসতে পারছেন না। এ কারণে একটু সমস্যা হচ্ছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: বিজনেসজার্নালবিজনেসজার্নাল.বিডি

তিনি বলেন, এ সমস্যাও হতো না। হঠাৎ করে কাস্টমার বেড়ে গেছে। সাধারণের তুলনায় এখন তিন-চার গুণ বেশি গ্রাহক। আগে সাধারণ সময়ে আমাদের লাখ ভাউচার হতো। সেখানে এখন সোয়া তিন থেকে সাড়ে তিন লাখ ভাউচার হচ্ছে। সবাই একসঙ্গে এন্ট্রি দেওয়ায় চাপ বেশি পড়ছে। তবে এটি বড় কোনো সমস্যা নয়, একসঙ্গে সবাই এন্ট্রি করতে গেলে সার্ভার একটু স্লো হয়ে যাচ্ছে।

শামসুল ইসলাম জানান, ব্যাংক খোলা থাকে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত। কিন্তু গ্রাহক সকালে বেশি আসছে। অনেকে জানেন না ২টা পর্যন্ত লেনদেন চলছে। গ্রাহক যদি একসঙ্গে সকালে না এসে সুবিধা মতো সময়ে আসত, তাহলে এই সমস্যাগুলো হবে না। আর নতুন সার্ভারে আপগ্রেডেশন হলে এ সমস্যা পুরোপুরি চলে যাবে।

ঢাকা/এনইউ

আরও পড়ুন:

শেয়ার করুন

x
English Version

সার্ভারে ত্রুটি, বিঘ্নিত হচ্ছে লেনদেন

আপডেট: ০৩:০৯:২৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ মে ২০২১

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: রাষ্ট্রীয় মালিকানার অগ্রণী ব্যাংকের সার্ভারে ত্রুটির কারণে লেনদেন কার্যক্রম বিঘ্নিত হচ্ছে। যার ফলে সাধারণ গ্রাহকরা চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। জানা গেছে, বৃহস্পতিবার (৬ মে) থেকেই ব্যাংকের লেনদেনে সমস্যা শুরু হয়। তবে রোববার (৯ মে) এ সমস্যা তীব্র আকার ধারণ করেছে।

বিষয়টি গণমাধ্যমের কাছে স্বীকার করেছেন অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. শামসুল ইসলাম। তিনি বলেন, সার্ভারের সমস্যার কারণে লেনদেন বিঘ্নিত হচ্ছে। আমাদের সার্ভারটি অনেক পুরনো। সার্ভার আপগ্রেডেশন করতে যাচ্ছি। আমাদের সার্ভারটি ৯ ভার্সনে রয়েছে, এটি ২১ ভার্সনে কনভার্ট করব। কিন্তু করোনার কারণে আমাদের ফরেন টেকনিক্যালরা আসতে পারছেন না। এ কারণে একটু সমস্যা হচ্ছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: বিজনেসজার্নালবিজনেসজার্নাল.বিডি

তিনি বলেন, এ সমস্যাও হতো না। হঠাৎ করে কাস্টমার বেড়ে গেছে। সাধারণের তুলনায় এখন তিন-চার গুণ বেশি গ্রাহক। আগে সাধারণ সময়ে আমাদের লাখ ভাউচার হতো। সেখানে এখন সোয়া তিন থেকে সাড়ে তিন লাখ ভাউচার হচ্ছে। সবাই একসঙ্গে এন্ট্রি দেওয়ায় চাপ বেশি পড়ছে। তবে এটি বড় কোনো সমস্যা নয়, একসঙ্গে সবাই এন্ট্রি করতে গেলে সার্ভার একটু স্লো হয়ে যাচ্ছে।

শামসুল ইসলাম জানান, ব্যাংক খোলা থাকে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত। কিন্তু গ্রাহক সকালে বেশি আসছে। অনেকে জানেন না ২টা পর্যন্ত লেনদেন চলছে। গ্রাহক যদি একসঙ্গে সকালে না এসে সুবিধা মতো সময়ে আসত, তাহলে এই সমস্যাগুলো হবে না। আর নতুন সার্ভারে আপগ্রেডেশন হলে এ সমস্যা পুরোপুরি চলে যাবে।

ঢাকা/এনইউ

আরও পড়ুন: