০৮:৫৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪

সেপ্টেম্বরে পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ১৪.৪৬ শতাংশ

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১১:৪৬:২৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২ অক্টোবর ২০২৩
  • / ৪২২৯ বার দেখা হয়েছে

ফাইল ফটো

বাংলাদেশের তৈরি পোশাক পণ্য বিশ্ববাজারে চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসে রপ্তানি হয়েছে ৩৬১ কোটি ৮৯ লাখ মার্কিন ডলার সমপরিমাণ পণ্য। যা ২০২২ সালের একই সময়ে ছিল ৩১৬ কোটি ১৬ লাখ ৭০ হাজার মার্কিন ডলার। অর্থাৎ ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে পোশাক পণ্য রপ্তানি বেড়েছে ৪৫ কোটি ৭২ লাখ ৩০ হাজার ডলার। যা শতাংশের হিসাবে বেড়েছে ১৪ দশমিক ৪৬ শতাংশ।

রোববার (১ অক্টোবর) রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) প্রতিবেদনে এ থ্য উঠে এসেছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

বিদায়ী মাসটিতে পোশাক পণ্য রপ্তানিতে আয়ে সরকারের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩৯০ কোটি ৯৪ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার সমপরিমাণের। আর আয় হয়েছে ৩৬১ কোটি ৮৯ লাখ ডলার। ২৯ কোটি ডলার অর্থাৎ শতাংশের হিসেবে ৭ দশমিক ৩৪ শতাংশ কম রপ্তানি আয় হয়েছে।

তার আগের মাস আগস্টে সরকারের রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪২২ কোটি ৬ লাখ ৭০ হাজার ডলার। আয় হয়েছিল ৪০৪ কোটি ৪৮ লাখ ৬০ হাজার ডলার। পরপর দুই মাসেই কমেছে। তবে তার আগের মাস জুলাইয়ে সরকারের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩৭৭কোটি ৭৯ লাখ ২০ হাজার ডলার পরিমাণ পোশাক পণ্যের। সেই মাসে রপ্তানি আয় হয়েছে ৩৯৫ কোটি ৩৭ লাখ ৪০ হাজার ডলার পরিমাণের। অর্থাৎ লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে আরও বেশি রপ্তানি আয় হয়েছিল।

সবমিলে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর (তিন) মাসে রপ্তানি আয়ে সরকারের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ হাজার ১৭৯ কোটি ৩২ লাখ ৪০ হাজার ডলার। সেখান থেকে রপ্তানি আয় হয়েছে ১ হাজার ১৬১ কোটি ৭৫ লাখ ডলার পরিমাণ পণ্য। অর্থাৎ সরকারের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১ দশমিক ৪৯ শতাংশ কম পোশাক পণ্য রপ্তানি হয়েছে।

আরও পড়ুন: ডলার কারসাজিতে জড়িত ১০ ব্যাংককে জরিমানা

তবে আগের বছর অর্থাৎ ২০২২-২৩ সালের প্রথম তিন মাসের চেয়ে রপ্তানি আয় বেড়েছে ১৩ দশমিক ৭ শতাংশ। ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম তিন মাস অর্থাৎ জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর সময়ে পণ্য রপ্তানি বাবদ আয় হয়েছিল ১ হাজার ২৭কোটি ৪৩ লাখ ৩০ হাজার ডলার পণ্যের। আর চলতি বছরে আয় হয়েছে ১ হাজার ১৬১ কোটি ৭৫ লাখ ডলার। তার আগের ২০২২-২৩ অর্থবছরে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ৪৬ দশমিক ৯৯ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১০ দশমিক ২৭ শতাংশ।

ঢাপকা/এসএম

শেয়ার করুন

x

সেপ্টেম্বরে পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ১৪.৪৬ শতাংশ

আপডেট: ১১:৪৬:২৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২ অক্টোবর ২০২৩

বাংলাদেশের তৈরি পোশাক পণ্য বিশ্ববাজারে চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসে রপ্তানি হয়েছে ৩৬১ কোটি ৮৯ লাখ মার্কিন ডলার সমপরিমাণ পণ্য। যা ২০২২ সালের একই সময়ে ছিল ৩১৬ কোটি ১৬ লাখ ৭০ হাজার মার্কিন ডলার। অর্থাৎ ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে পোশাক পণ্য রপ্তানি বেড়েছে ৪৫ কোটি ৭২ লাখ ৩০ হাজার ডলার। যা শতাংশের হিসাবে বেড়েছে ১৪ দশমিক ৪৬ শতাংশ।

রোববার (১ অক্টোবর) রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) প্রতিবেদনে এ থ্য উঠে এসেছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

বিদায়ী মাসটিতে পোশাক পণ্য রপ্তানিতে আয়ে সরকারের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩৯০ কোটি ৯৪ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার সমপরিমাণের। আর আয় হয়েছে ৩৬১ কোটি ৮৯ লাখ ডলার। ২৯ কোটি ডলার অর্থাৎ শতাংশের হিসেবে ৭ দশমিক ৩৪ শতাংশ কম রপ্তানি আয় হয়েছে।

তার আগের মাস আগস্টে সরকারের রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪২২ কোটি ৬ লাখ ৭০ হাজার ডলার। আয় হয়েছিল ৪০৪ কোটি ৪৮ লাখ ৬০ হাজার ডলার। পরপর দুই মাসেই কমেছে। তবে তার আগের মাস জুলাইয়ে সরকারের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩৭৭কোটি ৭৯ লাখ ২০ হাজার ডলার পরিমাণ পোশাক পণ্যের। সেই মাসে রপ্তানি আয় হয়েছে ৩৯৫ কোটি ৩৭ লাখ ৪০ হাজার ডলার পরিমাণের। অর্থাৎ লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে আরও বেশি রপ্তানি আয় হয়েছিল।

সবমিলে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর (তিন) মাসে রপ্তানি আয়ে সরকারের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ হাজার ১৭৯ কোটি ৩২ লাখ ৪০ হাজার ডলার। সেখান থেকে রপ্তানি আয় হয়েছে ১ হাজার ১৬১ কোটি ৭৫ লাখ ডলার পরিমাণ পণ্য। অর্থাৎ সরকারের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১ দশমিক ৪৯ শতাংশ কম পোশাক পণ্য রপ্তানি হয়েছে।

আরও পড়ুন: ডলার কারসাজিতে জড়িত ১০ ব্যাংককে জরিমানা

তবে আগের বছর অর্থাৎ ২০২২-২৩ সালের প্রথম তিন মাসের চেয়ে রপ্তানি আয় বেড়েছে ১৩ দশমিক ৭ শতাংশ। ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম তিন মাস অর্থাৎ জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর সময়ে পণ্য রপ্তানি বাবদ আয় হয়েছিল ১ হাজার ২৭কোটি ৪৩ লাখ ৩০ হাজার ডলার পণ্যের। আর চলতি বছরে আয় হয়েছে ১ হাজার ১৬১ কোটি ৭৫ লাখ ডলার। তার আগের ২০২২-২৩ অর্থবছরে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ৪৬ দশমিক ৯৯ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১০ দশমিক ২৭ শতাংশ।

ঢাপকা/এসএম