০৫:২৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪

৮৩ ব্যাক্তি প্রতিষ্ঠানকে সতর্ক করেছে বিএসইসি

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১০:৩০:২১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ এপ্রিল ২০২২
  • / ৪২০৭ বার দেখা হয়েছে

এইচ কে জনি: পুঁজিবাজারে কারসাজি বন্ধে কঠোর অবস্থানে রয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ইতিমধ্যে ৮৩ ব্যাক্তি-প্রতিষ্ঠান ও সিকিউরিটিজ হাউজ সিকিউরিটিজ আইন লঙ্ঘন করায় গত মার্চ মাসে এসব প্রতিষ্ঠানকে সতর্ক করেছে বিএসইসি। বিএসইসি সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

কমিশন সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্তরা যথাযথ কারণ দেখিয়ে ক্ষমা চাওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা না নিয়ে সতর্ক করা হয়েছে। তবে ভবিষ্যতে এ ধরণের আইন লঙ্ঘন যাতে না হয় সে বিষয়ে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব 

সিকিউরিটিজ আইন লঙ্ঘনের কারণে মার্চে যে ৫৯ সিকিউরিটিজ হাউজকে সতর্ক করা হয়, সেগুলো হলো- টাইমস সিকিউরিটিজ, এম সিকিউরিটিজ, গ্রীনল্যান্ড ইক্যুইটিজ, পিএফআই সিকিউরিটিজ, আইসিবি সিকিউরিটিজ ট্রেডিং, স্কাই সিকিউরিটিজ (৩ দফা), শার্প সিকিউরিটিজ, ইউসিবি স্টক ব্রোকারেজ, চিটাগং ক্যাপিটাল, ইউনাইটেড ফাইন্যান্সিয়াল ট্রেডিং (৩ দফা), ওয়াইফাং সিকিউরিটিজ, টিএ খান সিকিউরিটিজ, আজম সিকিউরিটিজ, ইউনিক শেয়ার ম্যানেজম্যান্ট, মাল্টি সিকিউরিটিজ, বিএলআই সিকিউরিটিজ, আইএফআইসি সিকিউরিটিজ, প্রাইম ব্যাংক সিকিউরিটিজ, ওয়েস্টার্ন সিকিউরিটিজ ইনভেস্টমেন্ট, কমার্স ব্যাংক সিকিউরিটিজ, লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ (২ দফা), এনসিসিবি সিকিউরিটিজ, পূবালী ব্যাংক সিকিউরিটিজ, শাহ মো: সগির, সিনহা সিকিউরিটিজ, গ্রীন ডেল্টা সিকিউরিটিজ, সাদ সিকিউরিটিজ, রাস্টি সিকিউরিটিজ, উত্তরা এক্সচেঞ্জ অ্যান্ড সিকিউরিটিজ, এসআর ক্যাপিটাল, হিলসিটিসিকিউরিটিজ, ভ্যানগার্ড শেয়ারস অ্যান্ড সিকিউরিটিজ লিমিটেড।

এছাড়াও সিলনেট সিকিউরিটিজ, সোহেল সিকিউরিটিজ, ইউসিবি স্টক ব্রোকারেজ, প্রিমিয়ার ব্যাংক সিকিউরিটিজ, ইবিএল সিকিউরিটিজ, ইউনিরয়্যাল সিকিউরিটিজ, ইউনিক্যাপ সিকিউরিটিজ, বিআরবি সিকিউরিটিজ, মিনহার সিকিউরিটিজ, আইআইডিএফসি সিকিউরিটিজ, ইমিন্যান্ট সিকিউরিটিজ, প্রুডেন্সিয়াল ক্যাপিটাল, মন্ডল সিকিউরিটিজ, সাহেদ সিকিউরিটিজ, প্রিমিয়ার লিজিং সিকিউরিটিজ, মার্কেন্টাইল ব্যাংক সিকিউরিটিজ, ভার্টেক্স স্টকস, নেক্সাস সিকিউরিটিজ, ব্যাংক এশিয়া সিকিউরিটিজ, হারপুন সিকিউরিটিজ, স্টক অ্যান্ড বন্ড লি:, হেফাজুতুর রহমান অ্যান্ড কোং, ট্রান্সকম সিকিউরিটিজ, ইমতিয়াজ হুসাইন সিকিউরিটিজ, রয়্যাল গ্রীন সিকিউরিটিজ এবং কবির সিকিউরিটিজকে (২ দফা) সতর্ক করেছে কমিশন।

এদিকে, সিকিউরিটি আইন লঙ্ঘণের দায়ে যে ১৪ প্রতিষ্ঠানকে সতর্ক করা হয়েছে, সেগুলো হলো- নাসিমা আক্তার লতা অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটস, কমার্স ব্যাংক অব সিলন, জামান অ্যান্ড সন্স, রাজধানী কন্স্ট্রাকশন, ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন, ইউনাইটেড ময়মনসিংহ পাওয়ার, বিডিভি অ্যাসেট ম্যানেজম্যান্ট, জেসকো ক্যাপিটাল ম্যানেজম্যান্ট, এশিয়া ইন্স্যুরেন্স, হযরত শাহজালাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিটি, প্রুডেন্সিয়াল ক্যাপিটাল, কনমার্ক লি: (২ দফা), প্রুডেন্সিয়াল হোল্ডিংস এবং একটিভ ফাইন কেমিক্যালস লিমিটেড।

অন্যদিকে, সিকিউরিটি আইন লঙ্ঘণের দায়ে যে ১০ ব্যক্তিকে সতর্ক করা হয়েছে, তারা হলেন- ইউসিবি স্টক অ্যান্ড ব্রোকারেজের বিনিয়োগকারী আবেল আহমেদ, ইউনাইটেড এন্টারপ্রাইজের ম্যানেজার (কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স) সৈয়দ মাহমুদুল হক, ইউনাইটেড পাওয়ারের সিএফও এবাদত হুসেইন ভূঁইয়া, প্রিমিয়ার ব্যাংক সিকিউরিটিজের বিনিয়োগকারী শাহজাহান মিয়া, মার্কেন্টাইল ব্যাংক সিকিউরিটিজের অথরাইজড ট্রেডার আবু হেনা বেনজীর, ভিশন ক্যাপিটালের বিনিয়োগকারী জাকির হুসেইন, প্রাইম ফাইন্যান্স ক্যাপিটালের বিনিয়োগকারী মোস্তফা করিম, ভিশন ক্যাপিটালের এক্সিকিউটিভ শামসুল আলম, রয়্যাল গ্রীন সিকিউরিটিজের রিপ্রেজেন্টেটিভ এমারত হুসেইন এবং লুৎফর রহমান।

এদিকে এই ৮৩ ব্যাক্তি-প্রতিষ্ঠানের মতো আরও কিছু ব্যাক্তি-প্রতিষ্ঠানের অনিয়মের নথি বিএসইসির হাতে রয়েছে বলে জানা গেছে। এসব প্রতিষ্ঠান ও ব্যাক্তি নিজেরাই নিজেদের শেয়ার ক্রয়-বিক্রয়ে ভূমিকা রেখেছে, যার পরিপ্রেক্ষিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা।

বিএসইসির একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, ব্রোকার হাউজগুলোর অনিয়মের দৌরাত্ম্য প্রতিনিয়ত বেড়েই চলেছে। গ্রাহকের অর্থ এফডিআর করে শর্ট ফল করে রাখা, ‘জেড’ ক্যাটাগরির শেয়ার ক্রয়ে মার্জিন ঋণ প্রদান, নির্ধারিত অনুপাতের অতিরিক্ত মার্জিন ঋণ প্রদান, ক্যাশ হিসাবে মার্জিন ঋণ সুবিধা প্রদান, গ্রাহকদের অর্থ ও শেয়ার প্রদান না করা, প্রদত্ত চেক প্রত্যাখান  হওয়া, শর্টসেল করাসহ নানা অনিয়মে জড়িয়ে পড়েছে অনেক সিকিউরিটিজ হাউজ। যেসব প্রতিষ্ঠান অনিয়ম করে নিজেদের শেয়ারের বা অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানের শেয়ারদর হ্রাস-বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে তাদের বিরুদ্ধে খুব শিগগির পদক্ষেপ নেওয়া হবে। 

বিজনেস জার্নাল/ঢাকা/এইচকে

শেয়ার করুন

x
English Version

৮৩ ব্যাক্তি প্রতিষ্ঠানকে সতর্ক করেছে বিএসইসি

আপডেট: ১০:৩০:২১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ এপ্রিল ২০২২

এইচ কে জনি: পুঁজিবাজারে কারসাজি বন্ধে কঠোর অবস্থানে রয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ইতিমধ্যে ৮৩ ব্যাক্তি-প্রতিষ্ঠান ও সিকিউরিটিজ হাউজ সিকিউরিটিজ আইন লঙ্ঘন করায় গত মার্চ মাসে এসব প্রতিষ্ঠানকে সতর্ক করেছে বিএসইসি। বিএসইসি সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

কমিশন সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্তরা যথাযথ কারণ দেখিয়ে ক্ষমা চাওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা না নিয়ে সতর্ক করা হয়েছে। তবে ভবিষ্যতে এ ধরণের আইন লঙ্ঘন যাতে না হয় সে বিষয়ে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব 

সিকিউরিটিজ আইন লঙ্ঘনের কারণে মার্চে যে ৫৯ সিকিউরিটিজ হাউজকে সতর্ক করা হয়, সেগুলো হলো- টাইমস সিকিউরিটিজ, এম সিকিউরিটিজ, গ্রীনল্যান্ড ইক্যুইটিজ, পিএফআই সিকিউরিটিজ, আইসিবি সিকিউরিটিজ ট্রেডিং, স্কাই সিকিউরিটিজ (৩ দফা), শার্প সিকিউরিটিজ, ইউসিবি স্টক ব্রোকারেজ, চিটাগং ক্যাপিটাল, ইউনাইটেড ফাইন্যান্সিয়াল ট্রেডিং (৩ দফা), ওয়াইফাং সিকিউরিটিজ, টিএ খান সিকিউরিটিজ, আজম সিকিউরিটিজ, ইউনিক শেয়ার ম্যানেজম্যান্ট, মাল্টি সিকিউরিটিজ, বিএলআই সিকিউরিটিজ, আইএফআইসি সিকিউরিটিজ, প্রাইম ব্যাংক সিকিউরিটিজ, ওয়েস্টার্ন সিকিউরিটিজ ইনভেস্টমেন্ট, কমার্স ব্যাংক সিকিউরিটিজ, লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ (২ দফা), এনসিসিবি সিকিউরিটিজ, পূবালী ব্যাংক সিকিউরিটিজ, শাহ মো: সগির, সিনহা সিকিউরিটিজ, গ্রীন ডেল্টা সিকিউরিটিজ, সাদ সিকিউরিটিজ, রাস্টি সিকিউরিটিজ, উত্তরা এক্সচেঞ্জ অ্যান্ড সিকিউরিটিজ, এসআর ক্যাপিটাল, হিলসিটিসিকিউরিটিজ, ভ্যানগার্ড শেয়ারস অ্যান্ড সিকিউরিটিজ লিমিটেড।

এছাড়াও সিলনেট সিকিউরিটিজ, সোহেল সিকিউরিটিজ, ইউসিবি স্টক ব্রোকারেজ, প্রিমিয়ার ব্যাংক সিকিউরিটিজ, ইবিএল সিকিউরিটিজ, ইউনিরয়্যাল সিকিউরিটিজ, ইউনিক্যাপ সিকিউরিটিজ, বিআরবি সিকিউরিটিজ, মিনহার সিকিউরিটিজ, আইআইডিএফসি সিকিউরিটিজ, ইমিন্যান্ট সিকিউরিটিজ, প্রুডেন্সিয়াল ক্যাপিটাল, মন্ডল সিকিউরিটিজ, সাহেদ সিকিউরিটিজ, প্রিমিয়ার লিজিং সিকিউরিটিজ, মার্কেন্টাইল ব্যাংক সিকিউরিটিজ, ভার্টেক্স স্টকস, নেক্সাস সিকিউরিটিজ, ব্যাংক এশিয়া সিকিউরিটিজ, হারপুন সিকিউরিটিজ, স্টক অ্যান্ড বন্ড লি:, হেফাজুতুর রহমান অ্যান্ড কোং, ট্রান্সকম সিকিউরিটিজ, ইমতিয়াজ হুসাইন সিকিউরিটিজ, রয়্যাল গ্রীন সিকিউরিটিজ এবং কবির সিকিউরিটিজকে (২ দফা) সতর্ক করেছে কমিশন।

এদিকে, সিকিউরিটি আইন লঙ্ঘণের দায়ে যে ১৪ প্রতিষ্ঠানকে সতর্ক করা হয়েছে, সেগুলো হলো- নাসিমা আক্তার লতা অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটস, কমার্স ব্যাংক অব সিলন, জামান অ্যান্ড সন্স, রাজধানী কন্স্ট্রাকশন, ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন, ইউনাইটেড ময়মনসিংহ পাওয়ার, বিডিভি অ্যাসেট ম্যানেজম্যান্ট, জেসকো ক্যাপিটাল ম্যানেজম্যান্ট, এশিয়া ইন্স্যুরেন্স, হযরত শাহজালাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিটি, প্রুডেন্সিয়াল ক্যাপিটাল, কনমার্ক লি: (২ দফা), প্রুডেন্সিয়াল হোল্ডিংস এবং একটিভ ফাইন কেমিক্যালস লিমিটেড।

অন্যদিকে, সিকিউরিটি আইন লঙ্ঘণের দায়ে যে ১০ ব্যক্তিকে সতর্ক করা হয়েছে, তারা হলেন- ইউসিবি স্টক অ্যান্ড ব্রোকারেজের বিনিয়োগকারী আবেল আহমেদ, ইউনাইটেড এন্টারপ্রাইজের ম্যানেজার (কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স) সৈয়দ মাহমুদুল হক, ইউনাইটেড পাওয়ারের সিএফও এবাদত হুসেইন ভূঁইয়া, প্রিমিয়ার ব্যাংক সিকিউরিটিজের বিনিয়োগকারী শাহজাহান মিয়া, মার্কেন্টাইল ব্যাংক সিকিউরিটিজের অথরাইজড ট্রেডার আবু হেনা বেনজীর, ভিশন ক্যাপিটালের বিনিয়োগকারী জাকির হুসেইন, প্রাইম ফাইন্যান্স ক্যাপিটালের বিনিয়োগকারী মোস্তফা করিম, ভিশন ক্যাপিটালের এক্সিকিউটিভ শামসুল আলম, রয়্যাল গ্রীন সিকিউরিটিজের রিপ্রেজেন্টেটিভ এমারত হুসেইন এবং লুৎফর রহমান।

এদিকে এই ৮৩ ব্যাক্তি-প্রতিষ্ঠানের মতো আরও কিছু ব্যাক্তি-প্রতিষ্ঠানের অনিয়মের নথি বিএসইসির হাতে রয়েছে বলে জানা গেছে। এসব প্রতিষ্ঠান ও ব্যাক্তি নিজেরাই নিজেদের শেয়ার ক্রয়-বিক্রয়ে ভূমিকা রেখেছে, যার পরিপ্রেক্ষিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা।

বিএসইসির একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, ব্রোকার হাউজগুলোর অনিয়মের দৌরাত্ম্য প্রতিনিয়ত বেড়েই চলেছে। গ্রাহকের অর্থ এফডিআর করে শর্ট ফল করে রাখা, ‘জেড’ ক্যাটাগরির শেয়ার ক্রয়ে মার্জিন ঋণ প্রদান, নির্ধারিত অনুপাতের অতিরিক্ত মার্জিন ঋণ প্রদান, ক্যাশ হিসাবে মার্জিন ঋণ সুবিধা প্রদান, গ্রাহকদের অর্থ ও শেয়ার প্রদান না করা, প্রদত্ত চেক প্রত্যাখান  হওয়া, শর্টসেল করাসহ নানা অনিয়মে জড়িয়ে পড়েছে অনেক সিকিউরিটিজ হাউজ। যেসব প্রতিষ্ঠান অনিয়ম করে নিজেদের শেয়ারের বা অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানের শেয়ারদর হ্রাস-বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে তাদের বিরুদ্ধে খুব শিগগির পদক্ষেপ নেওয়া হবে। 

বিজনেস জার্নাল/ঢাকা/এইচকে