০৩:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪

আইএমএফের হিসাবে রিজার্ভ এখন ২১.৭১ বিলিয়ন ডলার

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৭:০২:০৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • / ৪১৪৯ বার দেখা হয়েছে

ফাইল ফটো

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) শর্ত মেনে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের প্রকৃত তথ্য প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সেই হিসাবে দেশের রিজার্ভ এখন ২১ দশমিক ৭১ বিলিয়ন ডলার।

রোরবার (১৭ সেপ্টেম্বর) রাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। এতে বলা হয়, চলতি মাসের শুরুতে অর্থাৎ গত ৫ সেপ্টেম্বর দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ২৩ দশমিক ১৮ বিলিয়ন ডলার।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

এরপর এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) জুলাই ও আগস্ট মাসের আমদানি বিল ১ দশমিক ৩১ বিলিয়ন ডলার পরিশোধ করেছে বাংলাদেশ। ফলে আইএমএফের হিসাব পদ্ধতি বিপিএম ৬ অনুযায়ী, দেশের রিজার্ভ নেমে দাঁড়িয়েছে ২১ দশমিক ৭১ বিলিয়ন ডলারে।

একই সময়ে নিজস্ব পদ্ধতিতে রিজার্ভের পরিমাণ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সেই হিসাব অনুযায়ী, এখন দেশের রিজার্ভ ২৭ দশমিক ৬৩ বিলিয়ন ডলার।

সাধারণত, প্রতি মাসে গড়ে বিদেশ থেকে পণ্য কেনার জন্য ৬ বিলিয়ন ডলার খরচ করা হয়। সেই হিসাবে এ রিজার্ভ দিয়ে প্রায় ৪ মাসের মতো আমদানি ব্যয় মেটানো যাবে।

বিশ্বের বেশির ভাগ দেশে রিজার্ভ গণনায় আইএমএফের ব্যালেন্স অব পেমেন্টস অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট পজিশন ম্যানুয়াল (বিপিএম ৬) পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়।

আরও পড়ুন: নারীকেও জামানতকারী দেখিয়ে ঋণ নিতে পারবেন নারী উদ্যোক্তারা

সারা বিশ্বে বহুল প্রচলিত কাঠামো অনুযায়ী, বাংলাদেশ ব্যাংক গঠিত বিভিন্ন তহবিলের অর্থ রিজার্ভের বাইরে রাখা হয়েছে। পাশাপাশি বিমানের জন্য প্রদত্ত ঋণ গ্যারান্টি, শ্রীলঙ্কার সঙ্গে মুদ্রা বিনিময় এবং পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষকে দেয়া ঋণ অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।

এছাড়া ইসলামী উন্নয়ন ব্যাংকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আমানত এবং নির্দিষ্ট গ্রেডের নিচে থাকা সিকিউরিটিতে বিনিয়োগও বাদ দেয়া হয়েছে।

ঢাকা/এসএ

শেয়ার করুন

x
English Version

আইএমএফের হিসাবে রিজার্ভ এখন ২১.৭১ বিলিয়ন ডলার

আপডেট: ০৭:০২:০৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) শর্ত মেনে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের প্রকৃত তথ্য প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সেই হিসাবে দেশের রিজার্ভ এখন ২১ দশমিক ৭১ বিলিয়ন ডলার।

রোরবার (১৭ সেপ্টেম্বর) রাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। এতে বলা হয়, চলতি মাসের শুরুতে অর্থাৎ গত ৫ সেপ্টেম্বর দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ২৩ দশমিক ১৮ বিলিয়ন ডলার।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

এরপর এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) জুলাই ও আগস্ট মাসের আমদানি বিল ১ দশমিক ৩১ বিলিয়ন ডলার পরিশোধ করেছে বাংলাদেশ। ফলে আইএমএফের হিসাব পদ্ধতি বিপিএম ৬ অনুযায়ী, দেশের রিজার্ভ নেমে দাঁড়িয়েছে ২১ দশমিক ৭১ বিলিয়ন ডলারে।

একই সময়ে নিজস্ব পদ্ধতিতে রিজার্ভের পরিমাণ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সেই হিসাব অনুযায়ী, এখন দেশের রিজার্ভ ২৭ দশমিক ৬৩ বিলিয়ন ডলার।

সাধারণত, প্রতি মাসে গড়ে বিদেশ থেকে পণ্য কেনার জন্য ৬ বিলিয়ন ডলার খরচ করা হয়। সেই হিসাবে এ রিজার্ভ দিয়ে প্রায় ৪ মাসের মতো আমদানি ব্যয় মেটানো যাবে।

বিশ্বের বেশির ভাগ দেশে রিজার্ভ গণনায় আইএমএফের ব্যালেন্স অব পেমেন্টস অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট পজিশন ম্যানুয়াল (বিপিএম ৬) পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়।

আরও পড়ুন: নারীকেও জামানতকারী দেখিয়ে ঋণ নিতে পারবেন নারী উদ্যোক্তারা

সারা বিশ্বে বহুল প্রচলিত কাঠামো অনুযায়ী, বাংলাদেশ ব্যাংক গঠিত বিভিন্ন তহবিলের অর্থ রিজার্ভের বাইরে রাখা হয়েছে। পাশাপাশি বিমানের জন্য প্রদত্ত ঋণ গ্যারান্টি, শ্রীলঙ্কার সঙ্গে মুদ্রা বিনিময় এবং পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষকে দেয়া ঋণ অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।

এছাড়া ইসলামী উন্নয়ন ব্যাংকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আমানত এবং নির্দিষ্ট গ্রেডের নিচে থাকা সিকিউরিটিতে বিনিয়োগও বাদ দেয়া হয়েছে।

ঢাকা/এসএ