০৭:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪

রিটার্নের প্রমাণপত্রের বাধ্যবাধকতা বাতিলের দাবি এমসিসিআইর

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১০:৫৫:৩২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৫ জুন ২০২২
  • / ৪১২৯ বার দেখা হয়েছে

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: আগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে কিছু ক্ষেত্রে আয়কর রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র যে বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হয়েছে, তা বাতিলের দাবি জানিয়েছে মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এমসিসিআই)। এর পরিবর্তে আগের নিয়ম অর্থাৎ ১২ ডিজিটের কর শনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন) বহাল রাখার প্রস্তাব দিয়েছে সংগঠনটি।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

বাজেটের আয়কর, ভ্যাট ও আমদানি শুল্ক্ক সংক্রান্ত আরও কিছু বিষয়ে সংশোধনী আনার প্রস্তাব জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে (এনবিআর) জমা দিয়েছে এমসিসিআই। গতকাল সংগঠনের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এমসিসিআইর মতে, আয়কর রিটার্নের প্রমাণপত্র দাখিল এবং কোম্পানির জন্য সেই প্রমাণপত্রের সঠিকতা যাচাইয়ের বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হলে কোম্পানির ব্যয় ও কর্মদক্ষতায় প্রভাব পড়বে। অনেক কোম্পানির জন্য শত শত কর্মীর প্রতিবছরের রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র গ্রহণ ও এগুলোর সঠিকতা যাচাই করা দুরূহ কাজ। রিটার্ন জমার বিষয়টি নিশ্চিত করা মূলত কর কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব। এটি কোম্পানির ওপর চাপিয়ে দিলে পরিচালন ব্যয় বেড়ে যাবে। তাই বেতন খাতে পেমেন্টের ক্ষেত্রে রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র দাখিল এবং কোম্পানির জন্য সেই প্রমাণপত্রের সঠিকতা যাচাইয়ের বাধ্যবাধকতা বাতিল করার প্রস্তাব করেছে সংগঠনটি।

এমসিসিআইর প্রস্তাবনায় বলা হয়েছে, কোম্পানির করহার কমানোর সুবিধা নেওয়ার যেসব শর্ত দেওয়া হয়েছে সেগুলো শিথিল করা দরকার। এ ছাড়া রপ্তানিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রস্তাবিত বাজেটে থাকা উৎসে কর কমানোর দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি। তাদের মতে, রপ্তানি পর্যায়ে উৎসে কর আগের অবস্থায় অর্থাৎ শূন্য দশমিক ৫০ শতাংশে রাখা প্রয়োজন। ইন্টারনেট সেবা গ্রহণকালে ১০ শতাংশ উৎসে কর কাটার যে প্রস্তাব করা হয়েছে সেটি যৌক্তিক পর্যায়ে আনার প্রস্তাব দিয়েছে এমসিসিআই।

ঢাকা/এসএ

শেয়ার করুন

x
English Version

রিটার্নের প্রমাণপত্রের বাধ্যবাধকতা বাতিলের দাবি এমসিসিআইর

আপডেট: ১০:৫৫:৩২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৫ জুন ২০২২

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: আগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে কিছু ক্ষেত্রে আয়কর রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র যে বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হয়েছে, তা বাতিলের দাবি জানিয়েছে মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এমসিসিআই)। এর পরিবর্তে আগের নিয়ম অর্থাৎ ১২ ডিজিটের কর শনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন) বহাল রাখার প্রস্তাব দিয়েছে সংগঠনটি।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

বাজেটের আয়কর, ভ্যাট ও আমদানি শুল্ক্ক সংক্রান্ত আরও কিছু বিষয়ে সংশোধনী আনার প্রস্তাব জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে (এনবিআর) জমা দিয়েছে এমসিসিআই। গতকাল সংগঠনের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এমসিসিআইর মতে, আয়কর রিটার্নের প্রমাণপত্র দাখিল এবং কোম্পানির জন্য সেই প্রমাণপত্রের সঠিকতা যাচাইয়ের বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হলে কোম্পানির ব্যয় ও কর্মদক্ষতায় প্রভাব পড়বে। অনেক কোম্পানির জন্য শত শত কর্মীর প্রতিবছরের রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র গ্রহণ ও এগুলোর সঠিকতা যাচাই করা দুরূহ কাজ। রিটার্ন জমার বিষয়টি নিশ্চিত করা মূলত কর কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব। এটি কোম্পানির ওপর চাপিয়ে দিলে পরিচালন ব্যয় বেড়ে যাবে। তাই বেতন খাতে পেমেন্টের ক্ষেত্রে রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র দাখিল এবং কোম্পানির জন্য সেই প্রমাণপত্রের সঠিকতা যাচাইয়ের বাধ্যবাধকতা বাতিল করার প্রস্তাব করেছে সংগঠনটি।

এমসিসিআইর প্রস্তাবনায় বলা হয়েছে, কোম্পানির করহার কমানোর সুবিধা নেওয়ার যেসব শর্ত দেওয়া হয়েছে সেগুলো শিথিল করা দরকার। এ ছাড়া রপ্তানিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রস্তাবিত বাজেটে থাকা উৎসে কর কমানোর দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি। তাদের মতে, রপ্তানি পর্যায়ে উৎসে কর আগের অবস্থায় অর্থাৎ শূন্য দশমিক ৫০ শতাংশে রাখা প্রয়োজন। ইন্টারনেট সেবা গ্রহণকালে ১০ শতাংশ উৎসে কর কাটার যে প্রস্তাব করা হয়েছে সেটি যৌক্তিক পর্যায়ে আনার প্রস্তাব দিয়েছে এমসিসিআই।

ঢাকা/এসএ