০২:০৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪

৩ জুন শুরু হচ্ছে আমান কটনের সাবস্ক্রিপশন

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৩:৩৮:০৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ৬ মে ২০১৮
  • / ৪৪৫২ বার দেখা হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: সম্প্রতি বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে পুঁজিবাজার প্রাথমিক গণ প্রস্তাবে (আইপিও) অনুমোদন পাওয়া আমান কটন ফাইবার্সের আইপিও চাঁদা গ্রহণ শুরু আগামী ৩ জুন থেকে। যা চলবে ১০ জুন পর্যন্ত। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটি গত ৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) থেকে সম্মতিপত্র পেয়েছে। আর গত ১৩ ফেব্রুয়ারি নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দেয়।

বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে বিডিংয়ের মাধ্যমে আমান কটন ফাইবার্সের শেয়ারের কাট-অফ প্রাইস নির্ধারিত হয়েছিলো ৪০ টাকা। সেই দামের ১০ শতাংশ কমে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা ৩৬ টাকা দরে শেয়ার কিনতে পারবেন। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে শেয়ার বিক্রি করতেই কমিশন এই দাম অনুমোদন করেছে।

এর আগে গত বছরের ১২ সেপ্টেম্বর কোম্পানিটির প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) অংশ হিসেবে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে শেয়ার বিক্রির জন্য নিলামের অনুমতি দেয় বিএসইসি। কোম্পানিটি প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে ৮০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে।

পুঁজিবাজার থেকে সংগ্রহ করা অর্থের একটি বড় অংশ দিয়ে কারখানায় আধুনিক মেশিনারি স্থাপন করা হবে। এতে ব্যয় করা হবে ৪৯ কোটি ৩৭ লাখ ৯৮ হাজার টাকা।

কোম্পানির তথ্য কণিকা থেকে জানা যায়, আইপিওতে উত্তোলিত অর্থ থেকে ১৭ কোটি ১২ লাখ টাকা ব্যয় হবে ঋণ পরিশোধে। ওয়ার্কিং মূলধন হিসাবে ব্যয় করা হবে ১০ কোটি টাকা। আর আইপিওতে ব্যয় হবে সাড়ে ৩ কোটি টাকা। কোম্পানির প্রতিটি শেয়ারের অভিহিত মূল্য হবে ১০ টাকা। ৩০ জুন ২০১৬ সমাপ্ত হিসাব বছরের কোম্পানিটির স্থায়ী সম্পদের পুনর্মূল্যায়ণসহ নিট সম্পদ মূল্য হয়েছে ৩৫ টাকা ৬৩ পয়সা।

বিগত ৫ বছরের আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি গড় আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ৪৯ পয়সা। আমান কটন ফাইবার্স লিমিটেড সুতা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান। কোম্পানিটি কটন, পলিস্টার, সিল্কসহ অন্য ফাইবার উৎপাদন করে।

আমান কটন ফাইবার্স লিমিটেডকে আইপিওতে আনতে ইস্যু ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছে আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড। আর রেজিস্টার অব দ্য ইস্যু হিসেবে দায়িত্বে আছে প্রাইম ব্যাংক ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড।

সম্প্রতি বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে পুঁজিবাজার প্রাথমিক গণ প্রস্তাবে (আইপিও) অনুমোদন পাওয়া আমান কটন ফাইবার্সের আইপিও চাঁদা গ্রহণ শুরু আগামী ৩ জুন থেকে। যা চলবে ১০ জুন পর্যন্ত। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটি গত ৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) থেকে সম্মতিপত্র পেয়েছে। আর গত ১৩ ফেব্রুয়ারি নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দেয়।

বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে বিডিংয়ের মাধ্যমে আমান কটন ফাইবার্সের শেয়ারের কাট-অফ প্রাইস নির্ধারিত হয়েছিলো ৪০ টাকা। সেই দামের ১০ শতাংশ কমে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা ৩৬ টাকা দরে শেয়ার কিনতে পারবেন। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে শেয়ার বিক্রি করতেই কমিশন এই দাম অনুমোদন করেছে।

এর আগে গত বছরের ১২ সেপ্টেম্বর কোম্পানিটির প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) অংশ হিসেবে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে শেয়ার বিক্রির জন্য নিলামের অনুমতি দেয় বিএসইসি। কোম্পানিটি প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে ৮০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে।

পুঁজিবাজার থেকে সংগ্রহ করা অর্থের একটি বড় অংশ দিয়ে কারখানায় আধুনিক মেশিনারি স্থাপন করা হবে। এতে ব্যয় করা হবে ৪৯ কোটি ৩৭ লাখ ৯৮ হাজার টাকা।

কোম্পানির তথ্য বিশ্লেষনে জানা যায়, আইপিওতে উত্তোলিত অর্থ থেকে ১৭ কোটি ১২ লাখ টাকা ব্যয় হবে ঋণ পরিশোধে। ওয়ার্কিং মূলধন হিসাবে ব্যয় করা হবে ১০ কোটি টাকা। আর আইপিওতে ব্যয় হবে সাড়ে ৩ কোটি টাকা। কোম্পানির প্রতিটি শেয়ারের অভিহিত মূল্য হবে ১০ টাকা। ৩০ জুন ২০১৬ সমাপ্ত হিসাব বছরের কোম্পানিটির স্থায়ী সম্পদের পুনর্মূল্যায়ণসহ নিট সম্পদ মূল্য হয়েছে ৩৫ টাকা ৬৩ পয়সা।

বিগত ৫ বছরের আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি গড় আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ৪৯ পয়সা। আমান কটন ফাইবার্স লিমিটেড সুতা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান। কোম্পানিটি কটন, পলিস্টার, সিল্কসহ অন্য ফাইবার উৎপাদন করে।

আমান কটন ফাইবার্স লিমিটেডকে আইপিওতে আনতে ইস্যু ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছে আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড। আর রেজিস্টার অব দ্য ইস্যু হিসেবে দায়িত্বে আছে প্রাইম ব্যাংক ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড।

অর্থকথা/

 

 

শেয়ার করুন

x
English Version

৩ জুন শুরু হচ্ছে আমান কটনের সাবস্ক্রিপশন

আপডেট: ০৩:৩৮:০৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ৬ মে ২০১৮

নিজস্ব প্রতিবেদক: সম্প্রতি বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে পুঁজিবাজার প্রাথমিক গণ প্রস্তাবে (আইপিও) অনুমোদন পাওয়া আমান কটন ফাইবার্সের আইপিও চাঁদা গ্রহণ শুরু আগামী ৩ জুন থেকে। যা চলবে ১০ জুন পর্যন্ত। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটি গত ৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) থেকে সম্মতিপত্র পেয়েছে। আর গত ১৩ ফেব্রুয়ারি নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দেয়।

বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে বিডিংয়ের মাধ্যমে আমান কটন ফাইবার্সের শেয়ারের কাট-অফ প্রাইস নির্ধারিত হয়েছিলো ৪০ টাকা। সেই দামের ১০ শতাংশ কমে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা ৩৬ টাকা দরে শেয়ার কিনতে পারবেন। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে শেয়ার বিক্রি করতেই কমিশন এই দাম অনুমোদন করেছে।

এর আগে গত বছরের ১২ সেপ্টেম্বর কোম্পানিটির প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) অংশ হিসেবে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে শেয়ার বিক্রির জন্য নিলামের অনুমতি দেয় বিএসইসি। কোম্পানিটি প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে ৮০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে।

পুঁজিবাজার থেকে সংগ্রহ করা অর্থের একটি বড় অংশ দিয়ে কারখানায় আধুনিক মেশিনারি স্থাপন করা হবে। এতে ব্যয় করা হবে ৪৯ কোটি ৩৭ লাখ ৯৮ হাজার টাকা।

কোম্পানির তথ্য কণিকা থেকে জানা যায়, আইপিওতে উত্তোলিত অর্থ থেকে ১৭ কোটি ১২ লাখ টাকা ব্যয় হবে ঋণ পরিশোধে। ওয়ার্কিং মূলধন হিসাবে ব্যয় করা হবে ১০ কোটি টাকা। আর আইপিওতে ব্যয় হবে সাড়ে ৩ কোটি টাকা। কোম্পানির প্রতিটি শেয়ারের অভিহিত মূল্য হবে ১০ টাকা। ৩০ জুন ২০১৬ সমাপ্ত হিসাব বছরের কোম্পানিটির স্থায়ী সম্পদের পুনর্মূল্যায়ণসহ নিট সম্পদ মূল্য হয়েছে ৩৫ টাকা ৬৩ পয়সা।

বিগত ৫ বছরের আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি গড় আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ৪৯ পয়সা। আমান কটন ফাইবার্স লিমিটেড সুতা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান। কোম্পানিটি কটন, পলিস্টার, সিল্কসহ অন্য ফাইবার উৎপাদন করে।

আমান কটন ফাইবার্স লিমিটেডকে আইপিওতে আনতে ইস্যু ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছে আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড। আর রেজিস্টার অব দ্য ইস্যু হিসেবে দায়িত্বে আছে প্রাইম ব্যাংক ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড।

সম্প্রতি বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে পুঁজিবাজার প্রাথমিক গণ প্রস্তাবে (আইপিও) অনুমোদন পাওয়া আমান কটন ফাইবার্সের আইপিও চাঁদা গ্রহণ শুরু আগামী ৩ জুন থেকে। যা চলবে ১০ জুন পর্যন্ত। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটি গত ৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) থেকে সম্মতিপত্র পেয়েছে। আর গত ১৩ ফেব্রুয়ারি নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দেয়।

বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে বিডিংয়ের মাধ্যমে আমান কটন ফাইবার্সের শেয়ারের কাট-অফ প্রাইস নির্ধারিত হয়েছিলো ৪০ টাকা। সেই দামের ১০ শতাংশ কমে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা ৩৬ টাকা দরে শেয়ার কিনতে পারবেন। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে শেয়ার বিক্রি করতেই কমিশন এই দাম অনুমোদন করেছে।

এর আগে গত বছরের ১২ সেপ্টেম্বর কোম্পানিটির প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) অংশ হিসেবে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে শেয়ার বিক্রির জন্য নিলামের অনুমতি দেয় বিএসইসি। কোম্পানিটি প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে ৮০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে।

পুঁজিবাজার থেকে সংগ্রহ করা অর্থের একটি বড় অংশ দিয়ে কারখানায় আধুনিক মেশিনারি স্থাপন করা হবে। এতে ব্যয় করা হবে ৪৯ কোটি ৩৭ লাখ ৯৮ হাজার টাকা।

কোম্পানির তথ্য বিশ্লেষনে জানা যায়, আইপিওতে উত্তোলিত অর্থ থেকে ১৭ কোটি ১২ লাখ টাকা ব্যয় হবে ঋণ পরিশোধে। ওয়ার্কিং মূলধন হিসাবে ব্যয় করা হবে ১০ কোটি টাকা। আর আইপিওতে ব্যয় হবে সাড়ে ৩ কোটি টাকা। কোম্পানির প্রতিটি শেয়ারের অভিহিত মূল্য হবে ১০ টাকা। ৩০ জুন ২০১৬ সমাপ্ত হিসাব বছরের কোম্পানিটির স্থায়ী সম্পদের পুনর্মূল্যায়ণসহ নিট সম্পদ মূল্য হয়েছে ৩৫ টাকা ৬৩ পয়সা।

বিগত ৫ বছরের আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি গড় আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ৪৯ পয়সা। আমান কটন ফাইবার্স লিমিটেড সুতা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান। কোম্পানিটি কটন, পলিস্টার, সিল্কসহ অন্য ফাইবার উৎপাদন করে।

আমান কটন ফাইবার্স লিমিটেডকে আইপিওতে আনতে ইস্যু ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছে আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড। আর রেজিস্টার অব দ্য ইস্যু হিসেবে দায়িত্বে আছে প্রাইম ব্যাংক ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড।

অর্থকথা/