০৯:৪৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪
অগ্নিঝরা মার্চ

২৯ মার্চ ১৯৭১: বিভিন্ন স্থানে প্রতিরোধ যুদ্ধ, বাঙালি সেনাদের বিদ্রোহ

একাত্তরের ২৫ মার্চ রাতে ঢাকায় গণহত্যার খবর ছড়িয়ে পড়তেই দেশের বিভিন্ন জেলা ও মহকুমা শহরের পুলিশ, ইপিআর, ছাত্র-শিক্ষক, জনতা যার

২৮ মার্চ ১৯৭১: বাঙালির প্রতিরোধের মুখোমুখি পাকিস্তানি সেনারা

একাত্তরের ২৫ মার্চ রাতে ঢাকায় গণহত্যার খবর ছড়িয়ে পড়তেই দেশের বিভিন্ন জেলা ও মহকুমা শহরের পুলিশ, ইপিআর, ছাত্র-শিক্ষক, জনতা যার

২৭ মার্চ ১৯৭১: বিশ্ব জানল, বাংলাদেশ স্বাধীন

বাঙালিদের ওপর পাকিস্তানি বাহিনীর গণহত্যা এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণার খবর বিশ্ববাসী মূলত জানতে পারে একাত্তর সালের ২৭ মার্চ। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক

নারকীয় হামলার পর আসে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাক বাহিনীর হামলার সঙ্গে সঙ্গে শেখ মুজিব অনুধাবন করলেন মুক্তিযুদ্ধ শুরু করার জন্য একটি আনুষ্ঠানিক ঘোষণার

২৬শে মার্চ: মুক্তির প্রতিজ্ঞায় উদ্দীপ্ত হওয়ার ইতিহাস

২৬শে মার্চ, মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস৷ লাখো শহিদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে এই স্বাধীনতা, এই দিনে জাতি স্মরণ করছে

অপারেশন সার্চ লাইট: মুক্তিযুদ্ধের এক কালো অধ্যায়

১৯৭১ সালে ২৫শে মার্চের মধ্যরাতে ঢাকায় পাকিস্তানি সেনাবাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে৷ সেই রাতেই গড়ে ওঠে প্রতিরোধ, শুরু হয়

২৪ মার্চ, ১৯৭১: আর আলোচনা নয়, এবার ঘোষণা চাই

১৯৭১ সালের ২৪ মার্চ সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুর বাসভবনে সমাগত মিছিলকারীদের উদ্দেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ভাষণ দেন। তিনি

মুক্তিপাগল মানুষের পদচারণায় ঢাকা টালমাটাল

মুক্তিপাগল মানুষের দৃপ্ত পদচারণায় রাজধানী টালমাটাল হয়ে ওঠে। মিছিলের পর মিছিল এগিয়ে চলে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে। সেখানে শপথ গ্রহণ শেষে

১৮ মার্চ ১৯৭১: বঙ্গবন্ধুর বাড়ি মুক্তিকামী মানুষের মিলন কেন্দ্র

১৮ মার্চ, ১৯৭১। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খানের পরবর্তী বৈঠকের সময় নির্ধারণ না হওয়ায় জনমনে উৎকণ্ঠার সৃষ্টি

সুপ্ত উত্তাল আগুনে ফুঁসছিল গোটা বাংলা

১৬ মার্চ, ১৯৭১ সুপ্ত উত্তাল আগুনে ফুঁসছিল গোটা বাংলা। মুক্তিপাগল বাঙালি শুধু বঙ্গবন্ধুর মুখে চূড়ান্ত ডাকের অপেক্ষায়। সকাল পৌনে ১১টা

প্রতিটি ইউনিয়নে সংগ্রাম পরিষদ গঠনের আদেশ

১২ মার্চ, ১৯৭১। এদিন প্রদেশের প্রতিটি ইউনিয়নে সংগ্রাম পরিষদ গঠনের আদেশ দেয় আওয়ামী লীগ। অন্যদিকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে

জাতিসংঘের প্রতিটি ভাষায় ৭ মার্চের ভাষণ প্রচার হচ্ছে

ইউনিসেফের উদ্যোগে জাতিসংঘের প্রতিটি ভাষায় ৭ মার্চের ভাষণ অনুবাদ করে প্রচার করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোববার (৭

৭ মার্চের শিক্ষা হোক দীপ্ত শপথ

১৯৭১ সালের ৭ মার্চে ঢাকাস্থ রমনার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) মাত্র ১৯ মিনিটের একটি ভাষণ সাত কোটি বাঙালির স্বাধীনতা

৭ মার্চের ভাষণ তরুণ প্রজন্মের প্রেরণার উৎস

ঐতিহাসিক ৭ মার্চ বাঙালি জাতির জীবনে এক অবিস্মরণীয় দিন। ১৯৭১ সালের এদিনে ঢাকার রমনায় অবস্থিত রেসকোর্স ময়দানে (সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) অনুষ্ঠিত

বঙ্গবন্ধুর ভাষণের পথ ধরেই স্বাধীন বাংলাদেশ

বাঙালি জাতির ইতিহাসে ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ একটি অবিস্মরণীয় দিন। এ দিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রদত্ত ভাষণ ছিল বাঙালির

৭ মার্চের ভাষণ ইউনেস্কোর মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্টারে অন্তর্ভুক্তিকরণের প্রেক্ষাপট

গত ৩০ অক্টোবর ২০১৭ খিস্টাব্দে ইউনেস্কো কর্তৃক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণকে ইউনেস্কো কর্তৃক মেমোরি

৭ মার্সের ভাষণের প্রেক্ষাপট তৈরি হয়েছিল যে কারণে

স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীর প্রাক্কালে বঙ্গবন্ধুর সাত মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ জাতিসংঘ কর্তৃক “বিশ্বের ভাষণ” বলে সুমহান মর্যাদার অভিষিক্ত। কিন্তু সেই ভাষণের

৭ মার্চের ভাষণ: পটভূমি ও তাৎপর্য

বাঙালির ইতিহাসে অনেকগুলো দিন আছে, যা আমাদের মনে রাখতে হবে। ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু

যেভাবে ৭ই মার্চের ভাষণ

১৯৭১ সালের ৭ মার্চের সেই মহাকাব্যিক ভাষণ দেওয়ার আগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সামনে দুটি বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। একদিকে ছিল

৭ই মার্চের ভাষণ: ৫০ বছর আগে রেসকোর্স ময়দানে উপস্থিতি থেকে ভাষণ শুনেছিলেন যারা

‘ভাষণ শুরু আগে মাথার উপর দিয়ে বিমান আর হেলিকপ্টার উড়ছিলো, আর পুরো রেসকোর্স মাঠে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে’- ৭ই মার্চের ভাষণ

‘বঙ্গবন্ধুর ভাষণ শুধু ভাষণ নয়, এটি রণকৌশলের দলিল’

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ভাষণ শুধু ভাষণ নয়, এটি একটি অনন্য রণকৌশলের দলিল বলে উল্লেখ করেছেন বেসামরিক বিমান
x
English Version