আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ), বিশ্বব্যাংকসহ দাতা সংস্থাগুলোর যৌক্তিক পরামর্শ গ্রহণে কোনো ক্ষতি নেই বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) দুই কিস্তির ১৩০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ একসঙ্গে পাচ্ছে বাংলাদেশ। চলমান ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ কর্মসূচির

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) পরামর্শে রাজস্ব ব্যবস্থাপনা, মুদ্রা বিনিময় হারসহ অন্যান্য সংস্কার কাঠামো বিষয়ে সম্মত হয়েছে বাংলাদেশ। ফলে আইএমএফ চলতি

বাজার স্থিতিশীল দা‌বি ক‌রে ডলারের বিনিময় হার (ডলার-টাকার মূল্য) বাজারভিত্তিক চালুর ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

টানা কয়েক মাস ধরে টাকার বিনিময় হার নির্ধারণে নমনীয়তার প্রশ্নে মতপার্থক্য থাকায় আটকে ছিল আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) ঋণ। বাংলাদেশ

কঠোর গোপনীয়তার মাধ্যমে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বিলুপ্ত করা হয়েছে। সেই সঙ্গে জন্ম নিয়েছে রাজস্ব নীতি ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা নামে

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) কাছ থেকে ৪৭০ কোটি ডলার ঋণ কর্মসূচি শুরু হয় ২০২৩ সালের ৩০ জানুয়ারি। এর তিনদিনের মাথায়

এশিয়ান উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) এবং আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) এর বাজেট সহায়তা না পেলেও একটি ম্যানেজেবল এবং বাস্তবসম্মত বাজেট করা

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) ঋণের অর্থ ছাড় করতে যদি বেশি শর্ত দেয় তাহলে বাংলাদেশ সরে আসবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর জানিয়েছেন, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) এর সঙ্গে চলমান আলোচনা থাকলেও, বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য তাদের

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর জানিয়েছেন, বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) থেকে ঋণের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তি পাবে কি

চলতি বছর বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি ৩ দশমিক ৮ শতাংশ হতে পারে বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)।

অন্তর্বর্তী সরকার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নেওয়ার সময় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে মোট বৈদেশিক দেনা ছিল প্রায় ৩৯ হাজার কোটি টাকা

বর্তমানে বাংলাদেশের রিজার্ভ ও বিনিময় হার মোটামুটি স্থিতিশীল রয়েছে এবং রিজার্ভের পরিমাণ তাদের পূর্বাভাসের তুলনায় কিছুটা বেশি বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক

আগামী জুন মাসের মধ্যে মূল্যস্ফীতি ৮ দশমিক ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসার পূর্বাভাস দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। আজ মঙ্গলবার

চলমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এবং ৪৭০ কোটি ডলার চলমান ঋণের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় পা রেখেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) একটি উচ্চ

ঋণ কর্মসূচির আওতায় ৪৭০ কোটি মার্কিন ডলার অর্থছাড়ের আগে বিভিন্ন শর্ত পর্যালোচনা করতে আজ ঢাকায় আসছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ)

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের বাকি ২৩৯ কোটি ডলার বাংলাদেশ পাবে কিনা তা নিশ্চিত করতে আগামী শনিবার (৫ এপ্রিল) ঢাকায়

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চলমান কর্মসূচির চতুর্থ কিস্তিসহ কোনো দাতা সংস্থার ঋণের জন্য আমরা একেবারে মরিয়া হয়ে নেই বলে মন্তব্য

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চলমান ঋণ কর্মসূচির আওতায় বাংলাদেশের চতুর্থ কিস্তি ছাড়ের বিষয়টি আগামী ৫ ফেব্রুয়ারি সংস্থাটির নির্বাহী পর্ষদের সভায়

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস ৩ দশমিক ৮ শতাংশে নামিয়েছে।এর আগে গত অক্টোবরে সংস্থাটি

বাংলাদেশের বাজারে অব্যাহতভাবে খাদ্যমূল্য বৃদ্ধি এবং নতুন টাকা ছাপিয়ে বাজারে ছাড়াতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। এজন্য অন্তর্বর্তী

অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) নানা শঙ্কাজনক কথা বললেও দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা এত খারাপ না,

চলমান ঋণ কর্মসূচির আওতায় চতুর্থ কিস্তিতে বাংলাদেশকে সাড়ে ৬৪ কোটি ডলার দেয়া হবে বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলে (আইএমএফ)। অর্থনীতি

চলতি অর্থবছরের মধ্যে বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফসহ উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে সরকার প্রায় ৬০০ কোটি ডলারের তহবিল পাওয়ার প্রত্যাশা করছে বলে

বাংলাদেশে দীর্ঘদিন ধরে মূল্যস্ফীতির উর্ধ্বগতি বজায় রয়েছে। এটি না কমা পর্যন্ত নীতি সুদহার বাড়তির দিকে রাখার পরামর্শ দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা

আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের তৃতীয় কিস্তি অর্থ ছাড়ের শর্ত বাস্তবায়নের অগ্রগতি ও চতুর্থ কিস্তির অর্থ ছাড়ের বিষয়ে আলোচনা করতে

অর্থনীতির ধীর গতির কারণে ২০২৪–২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপি প্রবৃদ্ধি হবে সাড়ে ৪ শতাংশ বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক

চলতি বছর বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মোট সরকারি ঋণ ১০০ ট্রিলিয়ন ডলারের মাইলফলক ছাড়াবে। যা দাঁড়াবে বৈশ্বিক মোট জিডিপির ৯৩ শতাংশে।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) বাংলাদেশের ব্যাংক ও আর্থিক খাত সংস্কারে আবারও সময় বেঁধে দিয়েছে। তবে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের নেওয়া অর্থনৈতিক