স্বাধীনতা-পরবর্তী সরকারের অর্থমন্ত্রী হিসেবে তাজউদ্দিন আহমেদ ১৯৭২ সালে দেশের প্রথম বাজেট পেশ করেন। স্বাধীনতাযুদ্ধের জন্য দরকারি, অপরিহার্য ব্যয় মেটাতেই এই

কালো টাকা সাদা করার প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সব সুযোগ অধ্যাদেশের মাধ্যমে চিরতরে বাতিলের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল

আগামী বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ বহাল থাকলেও তার ওপর কর বাড়বে বলে জানিয়েছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান

১৫ শতাংশ কর দিয়ে কালো টাকা সাদা করার জন্য চলতি অর্থবছরে যে বিশেষ সুযোগ দেওয়া হয়েছিল, তা বাতিল করেছে অন্তর্বর্তী

কালো টাকা সাদা করার বিধান বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। এ-সংক্রান্ত বিধি এবং রীতি বন্ধ করে দেওয়া

পুঁজিবাজারে কালো টাকা বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়ার প্রস্তাব রাখা হয়েছে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে। প্রস্তাবনা অনুযায়ী কোনো প্রশ্ন ছাড়াই কালো টাকা

আগামী অর্থবছরের (২০২৪-২৫) বাজেটে অর্থনৈতিক অঞ্চল বা হাই-টেক পার্কে কালোটাকা বিনিয়োগের সুযোগ আর থাকছে না। আশানুরূপ সাড়া না পাওয়ায় এ

অর্থপাচার কমাতে ও সরকারের রাজস্ব বাড়াতে আগামী দশ বছরের জন্য বিনা প্রশ্নে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে

বাংলাদেশে ১৯৭২-৭৩ অর্থবছর থেকে ২০২২-২৩ অর্থবছর পর্যন্ত ৫০ বছরে কালো টাকা ও অর্থপাচারের পরিমাণ ১৪৪ লাখ ৪৬ হাজার ৩১৫ কোটি