০২:১৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৪ মে ২০২৪
বিআইসিএমের গবেষণা

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স নির্ধারণ করবে শেয়ার মূল্য

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৬:৩২:১৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • / ৪২৭৬ বার দেখা হয়েছে

কত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) ব্যবহারের মাধ্যমে শেয়ারের ভবিষ্যৎ মূল্য নির্ধারণ করা যাবে বলে সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ক্যাপিটাল মার্কেটের (বিআইসিএম) নির্বাহী প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ড. মাহমুদা আক্তার।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারের মাধ্যমে কীভাবে অ্যাকাউন্টিং ইনফরমেশন শেয়ারের ভবিষ্যৎ মূল্য নির্ধারণের ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখে তা বিআইসিএম’র গবেষণায় উঠে এসেছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

শেয়ারের ভবিষ্যৎ মূল্য নির্ধারণের ক্ষেত্রে ফিন্যান্সিয়াল স্টেটমেন্ট যতগুলো অ্যাকাউন্টিং ইনফরমেশন রয়েছে তার মধ্যে শুধু শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস), শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভি) এবং শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লোর অগ্রাধিকার রয়েছে।

সাধারণত বিনিয়োগকারীরা শেয়ার মূল্যায়নের ক্ষেত্রে ফিন্যান্সিয়াল স্টেটমেন্টের প্রধান সূচকগুলোকে সমানভাবে আলোকপাত না করে মূল্য নির্ধারণ করে থাকেন। এ ক্ষেত্রে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারের মাধ্যমে তুলনামূলক সহজে শেয়ারের ভবিষ্যৎ মূল্য নির্ধারণ করা সম্ভব- বলে বিআইসিএম’র গবেষণায় উল্লেখ করা হয়ছে।

আরও পড়ুন: দুই খাতে ভর করে বেড়েছে লেনদেন

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার শেয়ারের ভবিষ্যৎ মূল্য নির্ধারণের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।

ড. মাহমুদা আক্তার বলেন, অ্যাকাউন্টিংয়ের সঙ্গে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সংযোগ একটি কঠিন বিষয়। বিষয়টি এ গবেষণায় অত্যন্ত সাবলীলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। শেয়ারের মূল্য নির্ধারণে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার যথাযথভাবে ব্যবহার করা গেলে বিনিয়োগকারীদের জন্য শেয়ার নির্বাচনও সহজতর হবে।

ঢাকা/টিএ

শেয়ার করুন

x
English Version

বিআইসিএমের গবেষণা

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স নির্ধারণ করবে শেয়ার মূল্য

আপডেট: ০৬:৩২:১৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩

কত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) ব্যবহারের মাধ্যমে শেয়ারের ভবিষ্যৎ মূল্য নির্ধারণ করা যাবে বলে সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ক্যাপিটাল মার্কেটের (বিআইসিএম) নির্বাহী প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ড. মাহমুদা আক্তার।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারের মাধ্যমে কীভাবে অ্যাকাউন্টিং ইনফরমেশন শেয়ারের ভবিষ্যৎ মূল্য নির্ধারণের ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখে তা বিআইসিএম’র গবেষণায় উঠে এসেছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

শেয়ারের ভবিষ্যৎ মূল্য নির্ধারণের ক্ষেত্রে ফিন্যান্সিয়াল স্টেটমেন্ট যতগুলো অ্যাকাউন্টিং ইনফরমেশন রয়েছে তার মধ্যে শুধু শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস), শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভি) এবং শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লোর অগ্রাধিকার রয়েছে।

সাধারণত বিনিয়োগকারীরা শেয়ার মূল্যায়নের ক্ষেত্রে ফিন্যান্সিয়াল স্টেটমেন্টের প্রধান সূচকগুলোকে সমানভাবে আলোকপাত না করে মূল্য নির্ধারণ করে থাকেন। এ ক্ষেত্রে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারের মাধ্যমে তুলনামূলক সহজে শেয়ারের ভবিষ্যৎ মূল্য নির্ধারণ করা সম্ভব- বলে বিআইসিএম’র গবেষণায় উল্লেখ করা হয়ছে।

আরও পড়ুন: দুই খাতে ভর করে বেড়েছে লেনদেন

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার শেয়ারের ভবিষ্যৎ মূল্য নির্ধারণের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।

ড. মাহমুদা আক্তার বলেন, অ্যাকাউন্টিংয়ের সঙ্গে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সংযোগ একটি কঠিন বিষয়। বিষয়টি এ গবেষণায় অত্যন্ত সাবলীলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। শেয়ারের মূল্য নির্ধারণে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার যথাযথভাবে ব্যবহার করা গেলে বিনিয়োগকারীদের জন্য শেয়ার নির্বাচনও সহজতর হবে।

ঢাকা/টিএ