০৩:৩৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪

চাকরি নয়, উদ্ভাবনী শক্তি কাজে লাগিয়ে স্বাবলম্বী হওয়ার আহ্বান রাষ্ট্রপতির

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১০:৪২:০২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ জুন ২০২২
  • / ৪১১৬ বার দেখা হয়েছে

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ চাকরির পেছনে না ছুটে নিজেদের মেধা ও উদ্ভাবনী শক্তিকে কাজে লাগিয়ে বিনিয়োগের মাধ্যমে স্বাবলম্বী হওয়ার জন্য দেশের যুবসমাজের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

রাষ্ট্রপতি সোমবার (২৭ জুন) আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস ২০২২ উপলক্ষে আগারগাঁওয়ে অনুষ্ঠিত এক আলোচনা অনুষ্ঠানে বলেন, এখনকার শিক্ষিত যুবক-যুবতীরা পড়াশোনা শেষ করেই চাকরির পেছনে ছুটে। অথচ সবার জন্য চাকরির ব্যবস্থা করা একেবারেই অসম্ভব। এর একমাত্র বিকল্প হচ্ছে শিক্ষিত বেকার যুবকদের উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তোলা।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

রাষ্ট্রপ্রধান শিল্প মন্ত্রণালয় ও এসএমই ফাউন্ডেশনের এই আলোচনায় বঙ্গভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন। তিনি বলেন, একজন উদ্যোক্তা শুধু নিজের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেন না, অন্যদের জন্যও কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেন।

উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য যেসব সুযোগ-সুবিধা দরকার, হয়ত সেসব ব্যবস্থা এখনও পুরোপুরি তৈরি হয়নি, বিশেষ করে ঋণ প্রাপ্তির ক্ষেত্রে। তবে এ লক্ষ্যে ইতোমধ্যে বেশকিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে বলে রাষ্ট্রপতি উল্লেখ করেন।

তিনি বলেন, কৃষিপ্রধান বাংলাদেশে অর্থনীতির প্রাণ কৃষি হলেও দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য কৃষির পাশাপাশি শিল্পখাতের উন্নয়ন অনস্বীকার্য।

আবদুল হামিদ বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সব বৃহৎ শিল্প কারখানা জাতীয়করণ করে এসব শিল্প কারখানা ব্যবস্থাপনার উন্নয়নের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছিলেন।

বঙ্গবন্ধুর অর্থনৈতিক দর্শনের আলোকেই বর্তমানে বাংলাদেশের শিল্পায়নের ধারা এগিয়ে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেন। অর্থনীতির চালিকাশক্তি হিসেবে মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প অর্থাৎ এমএসএমই’র গুরুত্ব অপরিসীম উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, এমএসএমই খাতের উন্নয়ন ও বিকাশের মাধ্যমে শিল্পায়ন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, দারিদ্র্য বিমোচন ও সুষম উন্নয়ন সম্ভব।

রাষ্ট্রপতি হামিদ বলেন, বর্তমান সরকারের শিল্পবান্ধব নীতি ও পদক্ষেপের কারণে বাংলাদেশে ইতোমধ্যে বেসরকারি খাতে শিল্পায়নে অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধিত হয়েছে।

তিনি জানান, বিগত ১৩/১৪ বছরে দেশে বৃহৎ ও ভারী শিল্পের পাশাপাশি ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। এতে দেশব্যাপী কর্মসংস্থান সৃষ্টির পাশাপাশি সার্বিক অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত হয়েছে।

রাষ্ট্রপতি বলেন, ২০০৭-২০০৮ অর্থবছরে দেশের জিডিপিতে শিল্পখাতের অবদান ছিল ১৭ দশমিক ৭৭ শতাংশ। ২০২০-২১ অর্থবছরে এটি বেড়ে ৩৪ দশমিক ৯৯ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।

তিনি বলে, করোনা মহামারির মধ্যেও ২০২০-২১ অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ছিল ৬ দশমিক ৯৪ শতাংশ, বর্তমান অর্থবছরে যা ৭ দশমিক ২৫ শতাংশ। এবছর আমাদের মাথাপিছু আয় ২ হাজার ৮১৪ মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে।

অর্থনীতির অন্যান্য সূচকেও দৃশ্যমান উন্নতি ও অগ্রগতি সাধিত হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ পদক্ষেপ এবং যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত গ্রহণের ফলেই সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ সম্ভব হয়েছে। এর ফলে দেশের দক্ষিণাঞ্চলে বৃহৎ শিল্পের পাশাপাশি ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের উন্নয়ন ও বিকাশের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।

দেশের সার্বিক উন্নয়ন ও অগ্রগতিতেও পদ্মা সেতু গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা যাচ্ছে, রাষ্ট্রপতি যুক্ত করেন।

তিনি বলেন, দেশের বিপুল সংখ্যক নারী এখন ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প স্থাপন করে ব্যবসায় মনোনিবেশ করছেন যা নারীর কর্মসংস্থান, ক্ষমতায়ন ও আর্থসামাজিক উন্নয়নে ইতিবাচক প্রভাব রাখছে।

হামিদ আশা করেন, এসব পদক্ষেপ ও কর্মসূচির কারণে ভবিষ্যতে উদ্যোক্তা সৃজন ও উন্নয়নের ক্ষেত্রে অগ্রগতি সাধিত হবে।

কিছু অসাধু ব্যবসায়ীর কর্মকাণ্ডে হতাশা প্রকাশ করে তিনি বলেন, কেউ কেউ আছেন তারা ব্যবসা শুরু করেই রাতারাতি কোটিপতি হওয়ার স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন। রোদ-বৃষ্টি, ঝড়-তুফান নানা অজুহাতে তারা পণ্যের মূল্য অযৌক্তিকভাবে বাড়িয়ে দেয়।

তিনি উদ্যোক্তাদের রাতারাতি বড়োলোক হওয়ার মানসিকতা ত্যাগ করার আহ্বান জানান এবং নিজের ব্যবসাকে স্থায়িত্ব দিতে হলে সততার সঙ্গে এবং ক্রেতার সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখেই ব্যবসা পরিচালনা করার পরামর্শ দেন।

ব্যবসাকে একটি মহৎ পেশা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে তিনি বলে, কিছু অসাধু ব্যক্তির জন্য যাতে গোটা ব্যবসায়ী সমাজের সুনাম ক্ষুণ্ণ না হয় সে ব্যাপারেও ব্যবসায়ীদের সজাগ থাকতে হবে এবং সরকারকে সহযোগিতা করতে হবে।

রাষ্ট্রপ্রধান বলে, সরকারের ব্যবসা ও শিল্পবান্ধব নীতি ও পদক্ষেপের কারণে দেশে উদ্যোক্তা উন্নয়নের একটি অনুকূল পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে। এ সুযোগকে কাজে লাগাতে হবে।

তিনি বলেন, যুব সমাজের একটি বড় অংশকে যদি উদ্যোক্তা হিসেবে তৈরি করা যায় এবং তাদের জন্য ব্যবসার উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করা যায়, তবেই বাংলাদেশকে একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশে রূপান্তর করা সম্ভব হবে।

অনুষ্ঠানের সভাপতি শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন এমপি, শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার এমপি এবং এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মো. মাসুদুর রহমান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

ঢাকা/টিএ

শেয়ার করুন

x
English Version

চাকরি নয়, উদ্ভাবনী শক্তি কাজে লাগিয়ে স্বাবলম্বী হওয়ার আহ্বান রাষ্ট্রপতির

আপডেট: ১০:৪২:০২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ জুন ২০২২

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ চাকরির পেছনে না ছুটে নিজেদের মেধা ও উদ্ভাবনী শক্তিকে কাজে লাগিয়ে বিনিয়োগের মাধ্যমে স্বাবলম্বী হওয়ার জন্য দেশের যুবসমাজের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

রাষ্ট্রপতি সোমবার (২৭ জুন) আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস ২০২২ উপলক্ষে আগারগাঁওয়ে অনুষ্ঠিত এক আলোচনা অনুষ্ঠানে বলেন, এখনকার শিক্ষিত যুবক-যুবতীরা পড়াশোনা শেষ করেই চাকরির পেছনে ছুটে। অথচ সবার জন্য চাকরির ব্যবস্থা করা একেবারেই অসম্ভব। এর একমাত্র বিকল্প হচ্ছে শিক্ষিত বেকার যুবকদের উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তোলা।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

রাষ্ট্রপ্রধান শিল্প মন্ত্রণালয় ও এসএমই ফাউন্ডেশনের এই আলোচনায় বঙ্গভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন। তিনি বলেন, একজন উদ্যোক্তা শুধু নিজের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেন না, অন্যদের জন্যও কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেন।

উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য যেসব সুযোগ-সুবিধা দরকার, হয়ত সেসব ব্যবস্থা এখনও পুরোপুরি তৈরি হয়নি, বিশেষ করে ঋণ প্রাপ্তির ক্ষেত্রে। তবে এ লক্ষ্যে ইতোমধ্যে বেশকিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে বলে রাষ্ট্রপতি উল্লেখ করেন।

তিনি বলেন, কৃষিপ্রধান বাংলাদেশে অর্থনীতির প্রাণ কৃষি হলেও দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য কৃষির পাশাপাশি শিল্পখাতের উন্নয়ন অনস্বীকার্য।

আবদুল হামিদ বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সব বৃহৎ শিল্প কারখানা জাতীয়করণ করে এসব শিল্প কারখানা ব্যবস্থাপনার উন্নয়নের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছিলেন।

বঙ্গবন্ধুর অর্থনৈতিক দর্শনের আলোকেই বর্তমানে বাংলাদেশের শিল্পায়নের ধারা এগিয়ে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেন। অর্থনীতির চালিকাশক্তি হিসেবে মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প অর্থাৎ এমএসএমই’র গুরুত্ব অপরিসীম উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, এমএসএমই খাতের উন্নয়ন ও বিকাশের মাধ্যমে শিল্পায়ন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, দারিদ্র্য বিমোচন ও সুষম উন্নয়ন সম্ভব।

রাষ্ট্রপতি হামিদ বলেন, বর্তমান সরকারের শিল্পবান্ধব নীতি ও পদক্ষেপের কারণে বাংলাদেশে ইতোমধ্যে বেসরকারি খাতে শিল্পায়নে অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধিত হয়েছে।

তিনি জানান, বিগত ১৩/১৪ বছরে দেশে বৃহৎ ও ভারী শিল্পের পাশাপাশি ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। এতে দেশব্যাপী কর্মসংস্থান সৃষ্টির পাশাপাশি সার্বিক অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত হয়েছে।

রাষ্ট্রপতি বলেন, ২০০৭-২০০৮ অর্থবছরে দেশের জিডিপিতে শিল্পখাতের অবদান ছিল ১৭ দশমিক ৭৭ শতাংশ। ২০২০-২১ অর্থবছরে এটি বেড়ে ৩৪ দশমিক ৯৯ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।

তিনি বলে, করোনা মহামারির মধ্যেও ২০২০-২১ অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ছিল ৬ দশমিক ৯৪ শতাংশ, বর্তমান অর্থবছরে যা ৭ দশমিক ২৫ শতাংশ। এবছর আমাদের মাথাপিছু আয় ২ হাজার ৮১৪ মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে।

অর্থনীতির অন্যান্য সূচকেও দৃশ্যমান উন্নতি ও অগ্রগতি সাধিত হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ পদক্ষেপ এবং যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত গ্রহণের ফলেই সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ সম্ভব হয়েছে। এর ফলে দেশের দক্ষিণাঞ্চলে বৃহৎ শিল্পের পাশাপাশি ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের উন্নয়ন ও বিকাশের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।

দেশের সার্বিক উন্নয়ন ও অগ্রগতিতেও পদ্মা সেতু গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা যাচ্ছে, রাষ্ট্রপতি যুক্ত করেন।

তিনি বলেন, দেশের বিপুল সংখ্যক নারী এখন ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প স্থাপন করে ব্যবসায় মনোনিবেশ করছেন যা নারীর কর্মসংস্থান, ক্ষমতায়ন ও আর্থসামাজিক উন্নয়নে ইতিবাচক প্রভাব রাখছে।

হামিদ আশা করেন, এসব পদক্ষেপ ও কর্মসূচির কারণে ভবিষ্যতে উদ্যোক্তা সৃজন ও উন্নয়নের ক্ষেত্রে অগ্রগতি সাধিত হবে।

কিছু অসাধু ব্যবসায়ীর কর্মকাণ্ডে হতাশা প্রকাশ করে তিনি বলেন, কেউ কেউ আছেন তারা ব্যবসা শুরু করেই রাতারাতি কোটিপতি হওয়ার স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন। রোদ-বৃষ্টি, ঝড়-তুফান নানা অজুহাতে তারা পণ্যের মূল্য অযৌক্তিকভাবে বাড়িয়ে দেয়।

তিনি উদ্যোক্তাদের রাতারাতি বড়োলোক হওয়ার মানসিকতা ত্যাগ করার আহ্বান জানান এবং নিজের ব্যবসাকে স্থায়িত্ব দিতে হলে সততার সঙ্গে এবং ক্রেতার সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখেই ব্যবসা পরিচালনা করার পরামর্শ দেন।

ব্যবসাকে একটি মহৎ পেশা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে তিনি বলে, কিছু অসাধু ব্যক্তির জন্য যাতে গোটা ব্যবসায়ী সমাজের সুনাম ক্ষুণ্ণ না হয় সে ব্যাপারেও ব্যবসায়ীদের সজাগ থাকতে হবে এবং সরকারকে সহযোগিতা করতে হবে।

রাষ্ট্রপ্রধান বলে, সরকারের ব্যবসা ও শিল্পবান্ধব নীতি ও পদক্ষেপের কারণে দেশে উদ্যোক্তা উন্নয়নের একটি অনুকূল পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে। এ সুযোগকে কাজে লাগাতে হবে।

তিনি বলেন, যুব সমাজের একটি বড় অংশকে যদি উদ্যোক্তা হিসেবে তৈরি করা যায় এবং তাদের জন্য ব্যবসার উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করা যায়, তবেই বাংলাদেশকে একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশে রূপান্তর করা সম্ভব হবে।

অনুষ্ঠানের সভাপতি শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন এমপি, শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার এমপি এবং এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মো. মাসুদুর রহমান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

ঢাকা/টিএ