০৯:০১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪

মানবাধিকার সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে হবে: রাষ্ট্রপতি

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১১:২৬:২২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২২
  • / ৪১৭১ বার দেখা হয়েছে

ফাইল ফটো

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ মানবাধিকার সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন।

তিনি বলেছেন, আমি আশা করি, মানবাধিকার সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় ভুক্তভোগীদের প্রতিকার পাওয়ার পথ সুগম করতে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনসহ সংশ্লিষ্ট সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর আন্তরিক প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।

আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে এক বাণীতে রাষ্ট্রপতি এসব কথা বলেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

আজ (শনিবার) বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের উদ্যোগে ‘মানবাধিকার দিবস’ পালিত হচ্ছে জেনে সন্তোষ প্রকাশ করে আবদুল হামিদ বলেন, ১৯৪৮ সালের এই দিনে জাতিসংঘে ‘মানবাধিকারের’ সর্বজনীন ঘোষণাপত্র গৃহীত হয় এবং এ বছর বিশ্বব্যাপী মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্রের ‘৭৫ বছর পূর্তি’ পালিত হচ্ছে।

তিনি উল্লেখ করেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে সাম্য, ন্যায়বিচার ও মানবিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের ১৯৭২ সালের সংবিধানে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সব মানবাধিকারের নিশ্চয়তা প্রদান করা হয়।

রাষ্ট্রপতি বলেন, আমরা গর্বিত জাতি এজন্য যে আমাদের সংবিধান জাতিসংঘের ঘোষিত সর্বজনীন মানবাধিকারের সঙ্গে পুরোপুরি সঙ্গতিপূর্ণ। এ পরিপ্রেক্ষিতে মানবাধিকার দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য ‘ডিগনিটি, ফ্রিডম অ্যান্ড জাস্টিস ফর অল’ যথার্থ হয়েছে।

আরও পড়ুন: ভ্যাট দেশের অভ্যন্তরীণ রাজস্বের প্রধান উৎস: প্রধানমন্ত্রী

আবদুল হামিদ বলেন, মানবাধিকার সুরক্ষা ও উন্নয়নের লক্ষ্যে সরকার ২০০৯ সালে একটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষ প্রতিষ্ঠান হিসেবে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন প্রতিষ্ঠা করে। মানবাধিকার সুরক্ষায় জনগণকে সচেতন করার পাশাপাশি মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় ভুক্তভোগীদের ক্ষতিপূরণ প্রদান ও ন্যায়বিচার নিশ্চিতে কমিশন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।

রাষ্ট্রপতি ‘মানবাধিকার দিবস’ উপলক্ষে গৃহীত কর্মসূচির সাফল্য কামনা করেন।

ঢাকা/টিএ

শেয়ার করুন

x
English Version

মানবাধিকার সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে হবে: রাষ্ট্রপতি

আপডেট: ১১:২৬:২২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২২

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ মানবাধিকার সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন।

তিনি বলেছেন, আমি আশা করি, মানবাধিকার সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় ভুক্তভোগীদের প্রতিকার পাওয়ার পথ সুগম করতে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনসহ সংশ্লিষ্ট সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর আন্তরিক প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।

আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে এক বাণীতে রাষ্ট্রপতি এসব কথা বলেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

আজ (শনিবার) বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের উদ্যোগে ‘মানবাধিকার দিবস’ পালিত হচ্ছে জেনে সন্তোষ প্রকাশ করে আবদুল হামিদ বলেন, ১৯৪৮ সালের এই দিনে জাতিসংঘে ‘মানবাধিকারের’ সর্বজনীন ঘোষণাপত্র গৃহীত হয় এবং এ বছর বিশ্বব্যাপী মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্রের ‘৭৫ বছর পূর্তি’ পালিত হচ্ছে।

তিনি উল্লেখ করেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে সাম্য, ন্যায়বিচার ও মানবিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের ১৯৭২ সালের সংবিধানে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সব মানবাধিকারের নিশ্চয়তা প্রদান করা হয়।

রাষ্ট্রপতি বলেন, আমরা গর্বিত জাতি এজন্য যে আমাদের সংবিধান জাতিসংঘের ঘোষিত সর্বজনীন মানবাধিকারের সঙ্গে পুরোপুরি সঙ্গতিপূর্ণ। এ পরিপ্রেক্ষিতে মানবাধিকার দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য ‘ডিগনিটি, ফ্রিডম অ্যান্ড জাস্টিস ফর অল’ যথার্থ হয়েছে।

আরও পড়ুন: ভ্যাট দেশের অভ্যন্তরীণ রাজস্বের প্রধান উৎস: প্রধানমন্ত্রী

আবদুল হামিদ বলেন, মানবাধিকার সুরক্ষা ও উন্নয়নের লক্ষ্যে সরকার ২০০৯ সালে একটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষ প্রতিষ্ঠান হিসেবে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন প্রতিষ্ঠা করে। মানবাধিকার সুরক্ষায় জনগণকে সচেতন করার পাশাপাশি মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় ভুক্তভোগীদের ক্ষতিপূরণ প্রদান ও ন্যায়বিচার নিশ্চিতে কমিশন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।

রাষ্ট্রপতি ‘মানবাধিকার দিবস’ উপলক্ষে গৃহীত কর্মসূচির সাফল্য কামনা করেন।

ঢাকা/টিএ