১০:০৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪

ইচ্ছাকৃত ঋণ খেলাপিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা চায় এফ‌বি‌সি‌সিআই

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৩:৪২:৩৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • / ৪১৬৮ বার দেখা হয়েছে

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: বেসরকারি খাতে ঋণ কেন বাড়ছে না পর্যালোচনা করতে হবে। অনিচ্ছাকৃত খেলাপিদের সহায়তা দিতে হবে। একই সঙ্গে ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। বৃহস্পতিবার ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের (এমডি) সঙ্গে ব্যাবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইর মতবিনিময় সভায় এমন দাবি জানিয়েছেন সংগঠনের সভাপতি মো. জসিস উদ্দিন।

রাজধানীর বনানীর দি শেরাটন হোটেলে এ মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হয়। এতে ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সংগঠন এবিবির চেয়ারম্যান ও ইস্টার্ন ব্যাংকের এমডি আলী রেজা ইফতেখার, এফবিসিসিআইর সিনিয়র সহ-সভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবুসহ অনেকেই বক্তব্য দেন। সরকারি-বেসরকারি ৩২টি ব্যাংকের এমডি এতে উপস্থিত ছিলেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে এসএমই খাতকে এগিয়ে নেওয়ার বিকল্প নেই। এজন্য প্রণোদনার ঋণ ঠিক মতো বিতরণের পাশাপাশি সহজ শর্তে জামানতবিহীন ঋণ দিতে হবে। এসএমই খাতে ৫ থেকে ৭ বছর মেয়াদি ঋণের ব্যবস্থা করতে হবে। শিল্প ঋণ পুন:তফসিলে ডাউনপেমেন্টের হার সর্বোচ্চ ১ থেকে ২ শতাংশ নির্ধারণ করলে দেশের শিল্পায়ন সহজ হবে। সভা থেকে ব্যাংক, বিমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের আয়করের হার সাড়ে ৩৭ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩৫ শতাংশ করার দাবি জানান তিনি।

আলী রেজা ইফতেখার বলেন, খোলাপি ঋণ সবার জন্য ক্ষতির কারণ। ইচ্ছাকৃত খেলাপিদের থেকে অর্থ আদায়ে প্রয়োজনে এফবিসিসিআই থেকে ব্যাংকগুলোকে সহায়তা করতে হবে। তিনি বলেন, প্রণোদনার ঋণ কোনো অনুদান না, এটা ঋণ। ব্যাংকগুলোকেই এ টাকা ফেরত আনতে হবে। ফলে ব্যাংকগুলো দেখেশুনে ঋণ দেবে এটাই স্বাভাবিক। আর বড় ঋণ যতো সহজে দেওয়া যায় এসএমই ঋণ ততো সহজে দেওয়া যায় না। এছাড়া এসএমইসহ সব ঋণে ৯ শতাংশ সুদ নির্ধারণের পর খরচ বিবেচনায় অনেকে এ খাতে ঋণ দিতে হয়তো অনীহা দেখাচ্ছে।এরপরও প্রণোদনার আতায় প্রায় ৮০ শতাংশ ঋণ বিতরণ হয়েছে। এটা সন্তোষজনক।

ঢাকা/এনইউ
আরও পড়ুন:
ট্যাগঃ

শেয়ার করুন

x

ইচ্ছাকৃত ঋণ খেলাপিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা চায় এফ‌বি‌সি‌সিআই

আপডেট: ০৩:৪২:৩৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২১

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: বেসরকারি খাতে ঋণ কেন বাড়ছে না পর্যালোচনা করতে হবে। অনিচ্ছাকৃত খেলাপিদের সহায়তা দিতে হবে। একই সঙ্গে ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। বৃহস্পতিবার ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের (এমডি) সঙ্গে ব্যাবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইর মতবিনিময় সভায় এমন দাবি জানিয়েছেন সংগঠনের সভাপতি মো. জসিস উদ্দিন।

রাজধানীর বনানীর দি শেরাটন হোটেলে এ মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হয়। এতে ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সংগঠন এবিবির চেয়ারম্যান ও ইস্টার্ন ব্যাংকের এমডি আলী রেজা ইফতেখার, এফবিসিসিআইর সিনিয়র সহ-সভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবুসহ অনেকেই বক্তব্য দেন। সরকারি-বেসরকারি ৩২টি ব্যাংকের এমডি এতে উপস্থিত ছিলেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে এসএমই খাতকে এগিয়ে নেওয়ার বিকল্প নেই। এজন্য প্রণোদনার ঋণ ঠিক মতো বিতরণের পাশাপাশি সহজ শর্তে জামানতবিহীন ঋণ দিতে হবে। এসএমই খাতে ৫ থেকে ৭ বছর মেয়াদি ঋণের ব্যবস্থা করতে হবে। শিল্প ঋণ পুন:তফসিলে ডাউনপেমেন্টের হার সর্বোচ্চ ১ থেকে ২ শতাংশ নির্ধারণ করলে দেশের শিল্পায়ন সহজ হবে। সভা থেকে ব্যাংক, বিমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের আয়করের হার সাড়ে ৩৭ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩৫ শতাংশ করার দাবি জানান তিনি।

আলী রেজা ইফতেখার বলেন, খোলাপি ঋণ সবার জন্য ক্ষতির কারণ। ইচ্ছাকৃত খেলাপিদের থেকে অর্থ আদায়ে প্রয়োজনে এফবিসিসিআই থেকে ব্যাংকগুলোকে সহায়তা করতে হবে। তিনি বলেন, প্রণোদনার ঋণ কোনো অনুদান না, এটা ঋণ। ব্যাংকগুলোকেই এ টাকা ফেরত আনতে হবে। ফলে ব্যাংকগুলো দেখেশুনে ঋণ দেবে এটাই স্বাভাবিক। আর বড় ঋণ যতো সহজে দেওয়া যায় এসএমই ঋণ ততো সহজে দেওয়া যায় না। এছাড়া এসএমইসহ সব ঋণে ৯ শতাংশ সুদ নির্ধারণের পর খরচ বিবেচনায় অনেকে এ খাতে ঋণ দিতে হয়তো অনীহা দেখাচ্ছে।এরপরও প্রণোদনার আতায় প্রায় ৮০ শতাংশ ঋণ বিতরণ হয়েছে। এটা সন্তোষজনক।

ঢাকা/এনইউ
আরও পড়ুন:

‘তৃণমূলে শক্তিশালী সংগঠন থাকায় করোনা মোকাবিলা সম্ভব হয়েছে’

ন্যাশনাল ব্যাংকের এজিএম স্থগিত

আট কোম্পানির শেয়ার যেন সোনার হরিণ!

টাইগারদের বিশ্বকাপ স্কোয়াড ঘোষণা

আগ্রহ হারানোর তালিকায় যেসব কোম্পানির শেয়ার