০৯:৩০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪

করোনার সংক্রমণ ঠেকাতে ব্যক্তিগত সচেতনতার কোনো বিকল্প নেই: হুমায়ূন কবির ভূঁইয়া

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৪:৫৪:১৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ মে ২০২১
  • / ৪১৯৪ বার দেখা হয়েছে

অসিম সরকার দাউদকান্দি (কুমিল্লা) প্রতিনিধিঃ বেড়েছে করোনার প্রকোপ। ভয়াবহ এ ভাইরাসের তান্ডবে যখন পুরো বিশ্ব টালমাটাল, ঠিক তখনই বিষয়টিকে তেমন একটা পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশের জনগণ। আবার কেউ কেউ  করোনা প্রতিরোধের সামগ্রিক বিষয় নিয়ে উদসীন। এতে বাড়ছে করোনা ঝুঁকি। আর ঠিক এই কারণে নিজের ইউনিয়নবাসীকে করোনার ভয়াল থাবা থেকে রক্ষা ও সচেতনতা বৃদ্ধিতে মাঠে নেমেছেন দাউদকান্দি উপজেলাধীন বিটেশ্বর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি এবং আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হুমায়ূন কবির ভূঁইয়া। করোনা মোকাবিলায় ধারাবাহিকভাবে এ কার্যক্রম চালিয়ে যাবেন বলেও জানান তিনি।

এলাকাবাসীর মধ্যে ও মাস্ক ও ছাতা বিতরণ কর্মসূচী

জানা গেছে, এ সময়ে বিটেশ্বর ইউনিয়নের বিভিন্ন বাজারে মোঃ হুমায়ূন কবির ভূইয়া উদ্যোগে এ কার্যক্রমে অংশ নেয় স্থানীয়রা। এ সময় তারা করোনার ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ এবং নতুন প্রজাতির করোনা ভাইরাসের ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন করে স্থানীয়দের মাঝে মাস্ক বিতরন করেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: বিজনেসজার্নালবিজনেসজার্নাল.বিডি

হুমায়ুন কবির ভূইয়া বলেন, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে ব্যক্তিগত সচেতনতার কোনো বিকল্প নেই। এলাকাবাসীর উদ্দ্যেশ্যে তিনি বলেন, ড্রপলেট ইনফেকশন অর্থাৎ হাঁচি-কাশির মাধ্যমে রোগটি ছড়ায়। আক্রান্ত, সন্দেহজনক আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে না আসাই এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো প্রতিরোধ। নিজেকে নিরাপদ রাখতে সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত যেকোনো ব্যক্তি থেকে নিরাপদ দূরত্বে থাকুন। বিশেষ করে আক্রান্ত ব্যক্তি ও পরিচর্যাকারীর মুখে বিশেষ মাস্ক পরতে হবে। কখনোই নাক-মুখ না ঢেকে হাঁচি-কাশি দেবেন না। ব্যবহৃত টিস্যু বা রুমাল যথাযথ জায়গায় ফেলতে হবে।

এছাড়াও বারবার সাবান-পানি বা হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে হাত পরিষ্কার করতে হবে। যেসব বস্তুতে অনেক মানুষের স্পর্শ লাগে, যেমন সিঁড়ির রেলিং, দরজার নব, পানির কল, কম্পিউটারের মাউস বা ফোন, গাড়ির বা রিকশার হাতল ইত্যাদি ধরলে সঙ্গে সঙ্গে হাত পরিষ্কার করতে হবে বলেও তিনি অনুরোধ করেন।

তিনি আরও বলেন, বাড়ি থেকে বাইরে বের হলেও সঠিক নিয়মে মাস্ক পরে যাওয়া উচিত। আক্রান্ত ব্যক্তি এবং যিনি আক্রান্ত রোগীর সেবা করছেন উভয়েরই মাস্ক ব্যবহার করা জরুরি। অসুস্থতায় শুধুমাত্র মাস্ক ব্যবহার করা যথেষ্ট নয়। সুরক্ষার জন্য হাত সাবান- পানি দিয়ে ধোঁয়া বা স্যানিটাইজার দিয়ে হাত জীবাণুমুক্ত করা এবং মাস্ক ব্যবহার করা উভয়ই দরকার।

ঘরের মা-বোনদের রান্নার সময় মাছ-মাংস ভালো করে সেদ্ধ করে নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

ঢাকা/এসএ

আরও পড়ুন:

শেয়ার করুন

x
English Version

করোনার সংক্রমণ ঠেকাতে ব্যক্তিগত সচেতনতার কোনো বিকল্প নেই: হুমায়ূন কবির ভূঁইয়া

আপডেট: ০৪:৫৪:১৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ মে ২০২১

অসিম সরকার দাউদকান্দি (কুমিল্লা) প্রতিনিধিঃ বেড়েছে করোনার প্রকোপ। ভয়াবহ এ ভাইরাসের তান্ডবে যখন পুরো বিশ্ব টালমাটাল, ঠিক তখনই বিষয়টিকে তেমন একটা পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশের জনগণ। আবার কেউ কেউ  করোনা প্রতিরোধের সামগ্রিক বিষয় নিয়ে উদসীন। এতে বাড়ছে করোনা ঝুঁকি। আর ঠিক এই কারণে নিজের ইউনিয়নবাসীকে করোনার ভয়াল থাবা থেকে রক্ষা ও সচেতনতা বৃদ্ধিতে মাঠে নেমেছেন দাউদকান্দি উপজেলাধীন বিটেশ্বর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি এবং আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হুমায়ূন কবির ভূঁইয়া। করোনা মোকাবিলায় ধারাবাহিকভাবে এ কার্যক্রম চালিয়ে যাবেন বলেও জানান তিনি।

এলাকাবাসীর মধ্যে ও মাস্ক ও ছাতা বিতরণ কর্মসূচী

জানা গেছে, এ সময়ে বিটেশ্বর ইউনিয়নের বিভিন্ন বাজারে মোঃ হুমায়ূন কবির ভূইয়া উদ্যোগে এ কার্যক্রমে অংশ নেয় স্থানীয়রা। এ সময় তারা করোনার ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ এবং নতুন প্রজাতির করোনা ভাইরাসের ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন করে স্থানীয়দের মাঝে মাস্ক বিতরন করেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: বিজনেসজার্নালবিজনেসজার্নাল.বিডি

হুমায়ুন কবির ভূইয়া বলেন, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে ব্যক্তিগত সচেতনতার কোনো বিকল্প নেই। এলাকাবাসীর উদ্দ্যেশ্যে তিনি বলেন, ড্রপলেট ইনফেকশন অর্থাৎ হাঁচি-কাশির মাধ্যমে রোগটি ছড়ায়। আক্রান্ত, সন্দেহজনক আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে না আসাই এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো প্রতিরোধ। নিজেকে নিরাপদ রাখতে সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত যেকোনো ব্যক্তি থেকে নিরাপদ দূরত্বে থাকুন। বিশেষ করে আক্রান্ত ব্যক্তি ও পরিচর্যাকারীর মুখে বিশেষ মাস্ক পরতে হবে। কখনোই নাক-মুখ না ঢেকে হাঁচি-কাশি দেবেন না। ব্যবহৃত টিস্যু বা রুমাল যথাযথ জায়গায় ফেলতে হবে।

এছাড়াও বারবার সাবান-পানি বা হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে হাত পরিষ্কার করতে হবে। যেসব বস্তুতে অনেক মানুষের স্পর্শ লাগে, যেমন সিঁড়ির রেলিং, দরজার নব, পানির কল, কম্পিউটারের মাউস বা ফোন, গাড়ির বা রিকশার হাতল ইত্যাদি ধরলে সঙ্গে সঙ্গে হাত পরিষ্কার করতে হবে বলেও তিনি অনুরোধ করেন।

তিনি আরও বলেন, বাড়ি থেকে বাইরে বের হলেও সঠিক নিয়মে মাস্ক পরে যাওয়া উচিত। আক্রান্ত ব্যক্তি এবং যিনি আক্রান্ত রোগীর সেবা করছেন উভয়েরই মাস্ক ব্যবহার করা জরুরি। অসুস্থতায় শুধুমাত্র মাস্ক ব্যবহার করা যথেষ্ট নয়। সুরক্ষার জন্য হাত সাবান- পানি দিয়ে ধোঁয়া বা স্যানিটাইজার দিয়ে হাত জীবাণুমুক্ত করা এবং মাস্ক ব্যবহার করা উভয়ই দরকার।

ঘরের মা-বোনদের রান্নার সময় মাছ-মাংস ভালো করে সেদ্ধ করে নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

ঢাকা/এসএ

আরও পড়ুন: